-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
পাসওয়ার্ড! PASS WORD
পেনড্রাইভ খুললেন তো আপনার পিসি লক হয়ে যাবে, আবার লাগলেন তো আনলক হয়ে যাবে।
Predator সফ্টওয়্যারটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
আপনার কম্পিউটার বার বার রিস্টার্ট(Restart) নেয়? সমাধান নিন
কম্পিউটারের কিছু সাধারন সমস্যা ও সমাধান
আসল সমস্যার উপরই এর সমাধান নির্ভর করে। সমস্যাগুলি বোঝার ও সমাধানের উপায় স্ক্রীনেই কোড হিসেবে আসে।
আপনি নিজেই কিছু কাজ করতে পারেন। কম্পিউটার স্লো হওয়ার পিছে নানা কারণ থাকতে পারে, কিন্তু সবচেয়ে কমন হচ্ছে মেইনটেনেন্সের অভাব। অসম্পূর্ণ ড্যাটা, করাপ্টেড রেজিস্ট্রি, স্পাইওয়্যার, এবং অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম একসাথে চললে তা সহজেই আপনার পিসির স্পীড এবং পারফরম্যান্স কমিয়ে দিতে পারে।
তাই আপনার সব প্রোগ্রাম সম্পর্কে অবগত থাকুন। যেগুলি আপনি ব্যবহার করেন না বা যেগুলি ব্যবহার করা শেষ সেগুলি বন্ধ করে দিন। আপনার রেজিস্ট্রি ক্লিন করুন নিয়মিত। এই দুটি কাজ করলেই আপনার পিসির স্পীড ৩০% পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
যেকোন লিঙ্কেই ক্লিক করার আগে কার্সর তার উপর নিয়ে দেখুন সন্দেহজনক কিছু মনে হয় কিনা। আপনার পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য কাওকে দেবেন না, যদিও আপনার মনে হয় যে এটি আপনার ব্যাংকের দরকার আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে। আপনার অ্যান্টিভাইরাস ও অ্যান্টি-স্পাইওয়্যার আপডেটেড আছে নাকি লক্ষ্য রাখুন। বেশিরভাগ অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামই অটোমেটিক আপডেটের জন্য সেট করা যায়।
কম্পিউটার চালানোর আগে দেখে নিন সব কেব্ল ঠিকমত লাগানো আছে কিনা। কম্পিউটার খুব গরম হয়ে গেলে, দেখুন ফ্যানে কি ধুলা জমেছে কিনা যেটি পরিষ্কার করা লাগবে। ল্যাপটপ হলে দেখুন আপনার ব্যাটারি কি ঠিক আছে কিনা।
তাই অটোমেটিকেলি এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ, সার্ভার বা ক্লাউড সার্ভিসে ব্যাক আপ রাখার ব্যবস্থা করুন। ব্যাক আপ করার প্রসেসটি অটোমেটেড হলে সুবিধা, তাহলে আপনার বারবার মনে করে এটা করা লাগবে না। অনলাইন ব্যাক আপ সলিউশনে সুবিধা হচ্ছে আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে এটি এক্সেস করতে পারবেন।
সিঙ্ক করার সময় সব খোলা অ্যাপ্লিকেশনগুলি বন্ধ করে দিন। প্রপোসড আপডেটগুলি ডাউনলোড করুন অথবা রিজেক্ট করে দিন, যাতে সিঙ্ক্রোনাইজেশন ঠিকমত হয়।
32 বিট(x86) ও 64 বিট(x64) প্রসেসর কি?
ইদানিং আমাদের মোবাইল প্রসেসরের ক্ষেত্রে নতুন একটা টার্ম যুক্ত হয়েছে। আর সেটা হল প্রসেসর কি 32 bit এর নাকি 64 bit এর! তো আমরা যারা পিসি সম্পর্কে হালকা পাতলা জানি, তারা এই 32 bit এবং 64 bit এর কথা আগেও দেখেছি। দুটোর মূল কাহিনি একই। তো কি সেই কাহিনী 32 bit বা 64 bit প্রসেসরের! জানতে হলে পড়তে হবে বাকিটুকু!
আমি প্রথমে একটু ইতিহাস বলে নিই। এতদিন মোটামুটি যা মোবাইল দেখেছেন যা ব্যবহার করেছেন তার সবই 32 bit প্রসেসরের। প্রথম 64 bit কোন মোবাইল ছিল বলতে পারেন? না পারলেও সমস্যা নেই, কারণ ওটা কোন অ্যান্ড্রয়েড ছিল না, ছিল iPhone 5s. তো আমরা মূল আলোচনায় আসি এবার।
ডাটা প্রসেস করে। কিসের ডাটা এই প্রশ্নটা যদি মাথায় আসে তাহলে আস্তে আস্তে বলি(কেউ যদি শুনে ফেলে!) আপনি যখন মোবাইল স্ক্রিনে একটা টাচ করে মোবাইলকে কমান্ড দেন এবং মোবাইল আপনাকে মূহুর্তেই তা করে আপনাকে শো করে তখন প্রসেসর আপনার কমান্ড তথা ডাটাকে প্রসেস করে আপনার কমান্ড মত কাজ করে ফলাফল দেখায়। সোজা বাংলায় আপনার কমান্ডই প্রসেসরের জন্য ডাটা! এই জন্য নিজেকে কমান্ডারও ভাবতে পারেন, ডাটাম্যানও ভাবতে পারেন।
প্রসেসর রেজিস্টার
এই জিনিসটা সম্পর্কে আগে একটু জানতে হবে। প্রসেসর রেজিস্টার হল একটা খুব ক্ষুদ্র ভার্চুয়াল মেমরী যা প্রসেসরের সাথে যুক্ত থাকে। CPU কাজ করার সময় এর ড্যাটাগুলো রেজিস্টারে এনে জমা করে। এটির কাজ একটা উদাহরণ দিলেই ধবধবে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা কুয়া থেকে পানি একটা ড্রামে ভরতে চাই, কিভাবে ভরবো? খুব সোজা একটা বালতি দড়িতে বেঁধে কুয়ায় ফেলবো এরপর সেটা ভরে তুলবো এবং ড্রামে ভরতে থাকবো। প্রসেসর রেজিস্টারও সেই কাজটাই করে
32 bit প্রসেসর কি?
32 bit প্রসেসরের প্রসেসর রেজিস্টার 32 bit, তাই এটাকে 32 bit প্রসেসর বলে। ক্লিয়ার না? ঠিক আছে আরো ভেঙ্গে বলি, কুয়া থেকে আপনি ৩২ বিট এর ডাটা প্রসেসরকে দিতে পারবেন কারণ আপনার হাতে রয়েছে একটি সুদৃশ্য 32 bit এর RFL বালতি থুক্কু প্রসেসর রেজিস্টার!
তো এবার আমার প্রশ্ন, 64 bit প্রসেসর কি?
একই কাহিনী, এবার শুধু 64 bit এর বালতি কিংবা প্রসেসর রেজিস্টার হবে।
32 bit vs 64 bit
যত বড় বালতি তত বেশী সুবিধা! কি কি সেই সুবিধা!
32 bit এর কোন প্রসেসরই 4 GB এর উপর RAM সাপোর্টেড না। আর প্র্যাকটিক্যালি 4 GB RAM দেয়া হলেও ব্যবহৃত হবে 3.2 GB। অন্য দিকে 64 bit এর প্রসেসর তাত্ত্বিকভাবে 17 billion GB RAM সাপোর্টেড ! মতান্তরে ১৬ Terabyte!! কিন্তু বাস্তবে উইন্ডোজ পিসিতে সর্বোচ্চ 192GB RAM ব্যবহার করা হয় (লাইসেন্সই ওতটুকু)
32 bit প্রসেসর একটু স্লো মনে হবে 64 bit প্রসেসরের তুলনায়। তাছাড়া x64 প্রসেসর RAM প্রায় সম্পূর্ণ ব্যবহার করে।
প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশনের জন্য 32 bit প্রসেসরের চেয়ে 64 bit প্রসেসর বেশী জায়গা allocate করতে পারে( দুঃখিত allocate এর বাংলা এখানে ব্যবহার করতে না পারায়)। ফলে এপ্লিকেশনও অনেক ফাস্ট হবে।
সার্বিকভাবে Efficiency বাড়তি থাকবে 64 bit এর প্রসেসরে। x64 বিটে আরো কিছু বাড়তি সুবিধা আছে, যেমনঃ kernel Protection
এখানে আরো কিছু কথা আছে। 64 bit এর প্রসেসরে 32 bit এর সব কিছু যেমন রম, অ্যাপ চলতে পারে কিন্তু 32 bit এর প্রসেসরে 64 bit এর কিছুই চলবে না, সেটাকে 32 bit এর জন্য অপটিমাইজ করতে হবে। আর অ্যান্ড্রয়েড Lollipop পুরোপুরি 32 bit এবং 64 bit উভয়ের জন্য অপটিমাইজ করা। এটাই প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন যেটা 64 bit এর জন্য অপটিমাইজড।
মজার কৌশলে তৈরি করুন “উল্টো” ডিম সেদ্ধ
- – এর জন্য অবশ্যই দরকার হবে একটি ডিম, একটি ছোট ফ্ল্যাশলাইট, একজোড়া স্কিন মোজা, কিছু স্বচ্ছ টেপ, বরফ এবং অল্প কিছু দড়ি। বেশ মন দিয়ে দেখে নিন এই উল্টো ডিম তৈরির প্রক্রিয়াটি।
- – শুরু করুন ডিম এবং ফ্ল্যাশলাইট নিয়ে। ডিমের ভেতর দিয়ে ফ্ল্যাশলাইটের আলো ফেলে রংটি দেখে নিন। এই রংটি মনে রাখুন। এটা পরে কাজে লাগবে।
- – এরপর ডিমটাকে টেপ দিয়ে পেঁচিয়ে ফেলুন। তবে ডিমের ওপরের এবং নিচের অংশে কিছুটা জায়গা খালি রাখুন।
- – স্কিন মোজা নিয়ে এক প্রান্তে একটি গিঁট দিন। এরপর এর ভেতরে ডিমটা ঢুকিয়ে শক্ত করে দড়ি দিয়ে অন্য প্রান্তটিও আটকে দিন।
- – এবার মোজার দুই প্রান্ত ধরে ঘুরাতে থাকুন ডিমটিকে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে এটাকে ঘুরাতে থাকুন।
- – এরপর আবার ফ্ল্যাশলাইট দিয়ে ডিমের ভেতরের রংটি দেখে নিন। ডিমের রংটা আগের চাইতে কিছুটা গাড় লাগার কথা। যদি আগের চাইতে গাঢ় না লাগে তবে আবার কিছুক্ষণ ঘুরাতে থাকুন ডিমটিকে।
- – ডিমটির ভেতরটা বেশ গাঢ় হয়ে এলে একে মোজা থেকে বের করুন এবং টেপ প্যাঁচানো অবস্থাতেই একপাত্র পানিতে রাখুন। পানিটা গরম করে প্রায় ফুটন্ত অবস্থায় নিয়ে আসুন। এরপর ওই পানিতেই ডিমটাকে ক্রমাগত ঘুরাতে থাকুন চামচ দিয়ে। এরপর চুলা বন্ধ করে দিয়ে ডিমটাকে ওই পানিতে রেখে দিন পাঁচ মিনিট।
- – ডিমটাকে পানি থেকে তুলে এক বাটি বরফ পানিতে ফেলুন। এরপর টেপ এবং ডিমের খোসা তুলে ফেলুন। খোসা আলাদা করে ফেললেই দেখতে পাবেন উজ্জ্বল হলুদ রঙের কুসুম। ডিমটা কেটে বা ভেঙ্গে ফেললে দেখতে পাবেন ভেতরের দিকে রয়েছে সাদা অংশটি। ব্যাস, হয়ে গেলো একেবারে উল্টো একটা ডিম সেদ্ধ।
বেশ কিছু রান কমান্ড আপনাদের জন্য (আপডেট)
বেশ কিছু রান কমান্ড আপনাদের জন্য।এখানে বেশ কিছু রান কমান্ড আছে যে গুলো আপনাদের খুর তাড়াতাড়ি প্রোগ্রামে যেতে সাহায্য করবে।আপনার স্টার্ট মেনুতে যান এবং রান এ ক্লিক করে নিচের কাংক্ষিত কমান্ড লিখে এন্টার প্রেস করুন। এতে আপনার কাজ সহজ হবে।
রান কমান্ড
appwiz.cpl -- Used to run Add/Remove wizard
Calc --Calculator
Cfgwiz32 --ISDN Configuration Wizard
Charmap --Character Map
Chkdisk --Repair damaged files
Cleanmgr --Cleans up hard drives
Clipbrd --Windows Clipboard viewer
Control --Displays Control Panel
Cmd --Opens a new Command Window
Control mouse --Used to control mouse properties
Dcomcnfg --DCOM user security
Debug --Assembly language programming tool
Defrag --Defragmentation tool
Drwatson --Records programs crash & snapshots
Dxdiag --DirectX Diagnostic Utility
Explorer --Windows Explorer
Dcomcnfg --DCOM user security
Debug --Assembly language programming tool
Defrag --Defragmentation tool
Drwatson --Records programs crash & snapshots
Dxdiag --DirectX Diagnostic Utility
Explorer --Windows Explorer
Dcomcnfg --DCOM user security
Debug --Assembly language programming tool
Defrag --Defragmentation tool
Drwatson --Records programs crash & snapshots
Dxdiag --DirectX Diagnostic Utility
Explorer --Windows Explorer
যে ১০ টি সেটিং জানলে আপনার ওয়াইফাই রাউটার দিবে সবথেকে ভালো স্পীড এবং সুরক্ষা!
বাইরের কেউ আপনার নেট লাইন ব্যবহার করতে পারবে না। প্লাস পাবেন সিকিউর নেট সার্ভিস।
সবসময় সঠিক ওয়াইফাই চ্যানেল ব্যবহার করবেন। বেশিরভাগ সার্ভিস প্রভাইডার ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে যেটা সবার জন্য পারফেক্ট নাও হতে পারে।
কথাটার মানে হল, যখন কোন ডিভাইস আর ব্যবহার করবেন না তখন সেটি ওয়াইফাই রাউটার থেকে ডিসকানেক্ট করে রাখুন।
সময় সময় পিং টেস্টের মাধ্যমে আপনার নিয়মিত ইন্টারনেট গতি পরিক্ষা করতে পারেন, আর এ জন্য আপনাকে এই সাইটে যেতে হবে-
http://www.pingtest .net/
অনেক সময় এমন হয় দেখবেন আপনার রাউটার চলতে চলতে হ্যাং করে। আর হটাৎ করেই স্পীড গায়েব বা নেট লাইন ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় কিচ্ছু করবেন না জাস্ট রাউটার টা একবার অফ করে অন করুন বা রিস্টার্ট দিন।
অনেক সময় এমন হয়, আপনার ফ্লোরের স্পেস অনেক বড় আর দুর্ভাগ্য বসতো আপনি যে রাউটারটি কিনেছেন সেটি সম্পূর্ণ ফ্লোর কভার করতে পারছে না যার ফলে আপনার নেট স্পীড অনেক কম আসছে। একটি কাজ করুন নতুন আরেকটি বড় দেখে রাউটার কিনুন বা ছোট আরেকটি রাউটার কিনে সেটি ঘড়ের আরেক কোনায় সেট করে নিন।
মনে রাখবেন আপনার ঘড়ের কিছু কমন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস আছে জেগুলা ঠিক একই ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে। যেমন, টিভি, কডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইত্যাদি। আর আপনি যদি সেই একই ডিভাইসের পাসে রাউটার স্থাপন করেন
তবে স্বাভাবিক ভাবেই রাউটার তার নিজস্ব সিগন্যাল দিতে বাধা গ্রস্ত হবে।
প্রয়োজনের উপরে ভিত্তি করে চেষ্টা করুন এন্টেনা সহ রাউটার কিনতে। আর আপনি চাইলে পুরনো রাউটারের এন্টেনা পরিবর্তন করে নতুন বড় বা আরও উন্নত এন্টেনা লাগিয়ে নিতে পারবেন। এটা করার জন্য আপানাকে নিকটস্থ রাউটার সপ এ যেয়ে কথা বলতে হবে।
নকল স্যামসাং ফোন চেনার উপায়
- পর্দার চারপাশে একটি কালো আকৃতির খালি অংশ থাকে।
- আসল স্মার্টফোনের হোম বাটনটি পর্দার নিচে খুব কাছাকাছি থাকবে। নকলগুলোতে একটু নিচে থাকে, যা খেয়াল না করলে বোঝা যায় না।
- নকল ফোনে স্যামসাংয়ের লোগোতে নখ বা অন্য কিছু দিয়ে আঁচড় কাটলে সেটি উঠে যায়।
- নকল স্মার্টফোনের প্যাকেটের সঙ্গে সাধারণত একটি ফ্লিপ কভার বিনা মূল্যে দেওয়া হয়, যা আসল ফোনের সঙ্গে থাকে না।
- ওপরের পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করেও যদি বুঝতে না পারেন যে সেটি আসল না নকল ফোন সে ক্ষেত্রে ‘এলসিডি টেস্ট’ করে নিতে পারেন। ফোনটিতে *#০*# চাপুন। ফোন আসল হলে সঙ্গে সঙ্গে পর্দায় এলসিডি টেস্ট দেখা যাবে। নকল সেটে এটি কখনোই আসবে না।
- আসল ফোনে *#১২৩৪# চাপলে ভার্সন এপি, সিপি ও সিএসসি সিরিয়াল নম্বর, *#০ *# চাপলে জেনারেল টেস্ট মোড এবং *# ০২২৮# দিয়ে ব্যাটারি স্ট্যাটাস দেখা যাবে। নকল ফোনে এসব ‘কোড’ কাজ করে না।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার & ট্রাবলশ্যুটিং-
১। কম্পিটারের ডিসপ্লে আসছে না, পাওয়ার অন করলে মনিটর মিট মিট করে কিংবা পাওয়ার আসে কিন্তু কিছুই দেখা যায় না।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা হতে পারে এজিপি কার্ড, এজিপি কার্ড না থাকলে মাদারবোর্ডের বিল্ট ইন এজিপি পোর্ট। এজিপি কার্ড বা পিসিআই এক্সপ্রেস কার্ড যদি থাকে সেটি প্রথমে খুলে অন্য পিসিতে লাগিয়ে টেস্ট করেতে হবে। যদি ভালো হয় তাহলে র্যাম চেক করতে হবে, র্যাম এ সমস্যা হলে বীপ পাওয়া যাবে। র্যাম চেক করার পরও ডিসপ্লে না আসলে প্রসেসর টেস্ট করেত হবে। সর্বশেষে টেস্ট করতে হবে মাদারবোর্ড। তবে তার আগে আপনার পাওয়ার সাপ্লাই ঠিকমত কাজ করছে কিনা তাও নিশ্চিত হয়ে নিতে পারেন। এভাবে সব টেস্ট করার মাধ্যমে মূল সমস্যা বের করা সম্ভব হবে।
২। কম্পিউটারের উইন্ডোজ ওপেন হচ্ছে না। ডেস্কটপ আসার আগেই রিস্টার্ট হয়।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে অপারেটিং সিস্টেম এর ফাইল মিসিং হয়েছে। এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে। এজন্য নতুন করে ইউন্ডোজ সেটআপ কিংবা রিপেয়ার দিয়ে সমাধান করতে হবে।
৩। যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়, কন্ট্রোল প্যানেল কিংবা কনফিগারেশন ওপেন করা যায় না এবং ফোল্ডারের ভিতরে একই ফোল্ডারের সেম কপি তৈরী হয়।
সমাধান- সম্পূর্ণ ব্যপারটি হয় ভাইরাস জনিত কারণে। এজন্য ক্যাসপারস্কাই বা ভালো কোন এন্ট্রিভাইরাস ইন্সটল করে দেখতে পারেন সমাধান না হলে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে হবে। সেটআপের পরপরই এন্টিভাইরাস দিয়ে কাজ করতে হবে।
৪। কম্পিউটারের উইন্ডোজ ওপেন হচ্ছে না। ডেস্কটপ আসার আগেই এরর মেসেজ আসে।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে অপারেটিং সিস্টেম এর ফাইল মিসিং হয়েছে। এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে। এজন্য নতুন করে ইউন্ডোজ সেটআপ কিংবা রিপেয়ার দিয়ে সমাধান করতে হবে।
৫। কম্পিউটার অন করলেই কিছু লেখা এসে রিস্টার্ট হয়ে যাচ্ছে।
সমাধান- এর প্রধান সমস্যা কোন কারণে আপনার র্যাম। র্যাম ঠিকমত কাজ না করলে, বাস স্পীড এর সমন্বয় না থাকলে এক্ষেত্রে বারবার রিস্টার্ট হয়ে থাকে কিংবা কম্পিউটার চালু হয়ে হ্যাং হয়ে থাকে। এজন্য র্যাম পরিবর্তন করুন।
৬। কম্পিউটারের ডিসপ্লে আসার পর আর কিছু আসে না।
সমাধান- কম্পিউটারের বিভিন্ন ডিভাইসের ডাটা ক্যবল চেক করে দেখতে হবে। সমাধান না হলে সকল সংযোগ চেক করে দেখতে হবে। তারপরও না হলে ধরে নিতে হবে আপনার হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়েছে কিংবা সংযোগ পাচ্ছে না।
৭। কম্পিউটারে এমএসওয়ার্ডে বাংলা লেখা যাচ্ছে না।
সমাধান- সম্ভবত আপনার পিসিতে কন্ট্রোল প্যানেলের ফন্ট অপশনে বিজয় ফন্ট ইন্সটল করা নেই। পাশাপাশি বিজয় সফটওয়ার ইন্সটল করে কাজ করে দেখতে পারেন। এজন্য বিজয়ের সিডি থেকে সুটন্নি এমজে ফন্ট কন্ট্রোল প্যানেলের ফন্টের মধ্যে কপি পেস্ট করতে হবে।
৮। কম্পিউটার কোন গেম ওপেন হচ্ছে না।
সমাধান- আপনার গেমগুলো আবার ইন্সটল করতে হবে, গেমের ফাইল মিসিং হলে এমন হতে পারে। তাছাড়া কোন গেইম না চললে উক্ত গেমের রিজিস্ট্রেশন ফাইলটি ওপেন করে ইয়েস দিতে হবে। প্যাচ ফাইলটি সি ড্রাইভে পেস্ট করে েিপ্লস করেতে হবে। পাশাপাশি এজিপি সহ সকল রিকোয়ারমেন্ট পূরণ হয়েছ কিনা তাও দেখার বিষয়। সবকিছু ঠিক থাকলে তাহলে গেইমটি ওপেন হবে নিশ্চিত। আর গেম চলার জন্য প্রয়োজনীয় সিস্টেম রিকোয়রম্যান্টও আছে কিনা চেক করুন।
৯। কম্পিউটারে কাজের মাঝখানে হ্যাং হয়ে থাক, আর কিছু আসে না।
সমাধান- এজন্য আপনাকে ঠিক হ্যাং অবস্থায় প্রেস করতে হবে Alt+Ctrl+Del, একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। সেখানে টাস্ক ম্যানেজারে লগ অফ সিলেক্ট করে ইয়েস দিতে হবে। লগ অফ হয়ে আবার অন হলে কম্পিউটারের ডেস্কটপে সবকিছু আসবে।
১০। কম্পিউটার চালু হলে অনেক সময় লাগে ? ষ্টার্টআপে বা ডেস্কটপে একের পর এক প্রোগ্রাম ওপেন হতে থাক।
সমাধান- আপনার পিসিতে ভাইরাস জনিত সমস্যা আছে কিংবা অতিরিক্ত ফাইল অনেক জমে গেছে। সমাধানের জন্য অতিরিক্ত ফাইল মুছে ফেলুন। আর সাময়িকভাবে সমাধান চাইলে Start এ ক্লিক করে Run এ ক্লিক করুন টাইপ করুন msconfig এবং এন্টার প্রেস করুন। একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে Startup সিলেক্ট করে সবগুলো অপশন ডিজেবল করে দিন এবং ওকে ক্লিক করুন। রিস্টার্ট করুন এবং রিস্টার্ট হওয়ার পর ডেস্কটপে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে টিক চিহ্ন দিয়ে ওকে করুন। সমাধান নিশ্চিত।
১১। কম্পিউটার অধিক স্লো হয়ে গেছে, যে কোন প্রোগ্রাম ওপেন হতে অনেক সময় লাগে।
সমাধান- এজন্য আপনি অপ্রয়োজনীয় কিছু প্রোগ্রাম কন্ট্রোল প্যানেল এর Add/Remove অপশন থকে রিমুভ করুন। এছাড়া সি ড্রাইভে, যেখানে ইউন্ডোজ ইন্সটল করা আছে সেখানে ইউন্ডোজ ফোল্ডার থেকে টেম্প ফাইলের সকল ফাইল ডিলীট করুন। এছাড়াও প্রিফেচ এবং হিডেন ফাইলের আইএনএফ এর সকল ফাইল ডিলীট করুন। আর সার্চ এর মাধ্যমে সকল folder.htt, desktop.ini, autorun ফাইলসমূহ ডিলীট করুন,তবে অবশ্যই Shift+Delete দিতে হবে। আশা করি আপনার পিসি অনেক ফার্স্ট হবে। পাশাপাশি অতিরিক্ত ফাইলগুলোও মুছে দিন। আরো অধিক পারফরম্যান্স পেতে র্যাম বাড়াতে পারেন। আপাতত ভার্চুয়াল মেমরী বাড়িয়ে রাখুন।
১২। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করার মাঝখানে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হয় কিংবা সেটআপ অর্ধেক হয়ে আটকে থাকে।
সমাধান- এর প্রধান কারণ হচ্ছে র্যাম। আপনাকে র্যাম চেঞ্জ করতে হবে। র্যামের বাস স্পীড সামঞ্জস্যপূর্ণ না হলে ইউন্ডোজ সেটআপ হবে না।
১৩। কম্পিউটার চালু হতে বেশী সময় লাগে এবং এরর ম্যাসেজ আসে।
সমাধান- আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য র্যাম বাড়াতে পারেন। এছাড়াও অন্যান্য ডিভাইস জনিত সমস্যা থাকতে পারে। সবগুলো চেক করে দেখুন। বায়োস থেকে পাওয়র অন সেলফ টেস্ট ডিজেবল করে দিন। অতপর সেভ করুন।
১৪। কম্পিউটার অন হওয়ার পর একের পর এক এরর ম্যাসেজ আসে। কোন প্রোগ্রাম ওপেন করা যাচ্ছে না।
সমাধান- এরর মেসেজ Disable করে রাখুন, অতিরিক্ত ফাইল মুছে ফেলুন, অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার রিমুভ করুন। স্টার্টআপের পোগ্রাম অফ করুন। তাতে কাজ না হলে আবার উইন্ডোজ দিন। এরর মেসেজ Disable কিভাবে করবেন তা পূর্বের লেখায় আলোকপাত করা হয়েছে।
১৫। কম্পিউটারের উইন্ডোতে Folder Option নেই। কনফিগারেশন ফাইল ওপেন করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়।
সমাধান- আপনার পিসিতে ভাইরাস আক্রমণ করেছে। এজন্য আপনাকে অপারেটিং সিস্টেম রিপেয়ার সেটআপ না দিয়ে সম্পূর্ণ নতুন করে সেটআপ দিতে হবে।
১৬। কম্পিউটার অন হওয়ার পর ডিভাইস লোড হয়না, টিভি কার্ড বা ল্যান কার্ড কাজ করছে না। সমাধান- আপনার পিসিতে Driver.sys ফাইলটি মিসিং হয়েছে। এজন্য আপনি কম্পিউটার অন হওয়ার পর স্ক্যান ডিস্ক চালু করুন। যা করতে হবে, সি ড্রাইভের রাইট বাটন ক্লিক করে প্রপার্টিজ এ যান। একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে Scan এ ক্লিক করুন, Check Now ক্লিক করুন। রিস্টার্ট করে স্ক্যান এর জন্য সময় দিন। আশা করি সমাধান হবে। না হলে উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়া উপায় নেই।
১৭। কম্পিউটার-এ কোন পেন ড্রাইভ পায় না।
সমাধান- আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভের ড্রাইভার ফাইল মিসিং হয়েছে। মিসিং ফাইলটি আবার কপি করুন কাজ না হলে উইন্ডোজ ইন্সটল ছাড়া উপায় নেই।
১৮। কম্পিউটারের ইউ এস বি পোর্টে পেন ড্রাইভ লাগালে নিউ হার্ডওয়্যার ফাউন্ড, পেন ড্রাইভ পায় না। আর পেলেও ওপেন করতে গেলে স্টার্ট আপে একটি নোটপ্যাড অন্য ভাষায় ওপেন হয়ে যায়। পেন ড্রাইভ ওপেন করলে ডাটা এডমিনিসট্রেটরসহ এক্সট্রা ফোল্ডার দেখায়।
সমাধান- আপনার পিসিতে ইউএসবি ড্রাইভার ফাইল মিসিং হয়েছে, অপারেটিং সিস্টেম রিপেয়ার করতে হবে। আর স্টার্টআপে একটি ফাইল তেরী হওয়া এখন সাধারণ ব্যাপার সকল পেন ড্রাইভ এর ক্ষেত্রেই। এটি একটি ছোট খাট ভাইরাসের মত। তবে এ থেকে রেহায় পেতে হলে সবসময় পেনড্রাইভ ওপেন না কের এক্সপ্লোর করুন। রাইট বাটন ক্লিক করে Expand এ ক্লিক করুন। এক্সট্রা ফাইল সবই ভাইরাস এর অন্তর্ভুক্ত। সবচেয়ে ভালো হবে এক্সট্রা ফাইলগুলো ওপেন না করে সাথে সাথে ডিলীট করাটাই, তবে অবশ্যই Shift+Delete দিতে হবে।
১৯। কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগিয় ওপেন করলে সব শর্টকাট হয়ে যায়।
সমাধান- উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে এ সমস্যা সমাধান যোগ্য। এ সমস্যাটি এখন সবচেয়ে বেশী লক্ষণীয়। এক্ষেত্রে ফোল্ডার অপশন থেকে ভিউ থেকে শো হিডেন ফাইল সিলেক্ট করে আপনার সকল ফাইল দেখতে পারেন আর বাকী শর্টকাটগুলো মুছে ফেলুন। আরো বিস্তারিত সমাধান আমার পূর্বের লেখায় আছে।
২০। কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগিয়ে ওপেন করলে সব ফাইল হিডেন দেখায়।
সমাধান- উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে এ সমস্যা সমাধান যোগ্য। এক্ষেত্রে ফোল্ডার অপশন থেকে ভিউ থেকে শো হিডেন ফাইল সিলেক্ট করে আপনার সকল হিডেন হওয়া ফাইল দেখতে পারেন। আইরিসেট নামক সফটওয়ার দিয়ে হিডেন ফাইল এর এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে পারেন।
সমস্যা নং ২১ : কম্পিউটার অন করলে ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যেই আবার সাট ডাউন হয়ে যায় । ৫ থেকে ১০ মিনিটের বেশী স্থির থাকেনা । র্যাম পরিবর্তন করলেও কোন কাজ হচ্ছে না ।
সমাধান- র্যাম এ সমস্যা হলে এমন হওয়ার কথা নয় । আপনার কম্পিউটারের প্রসেসর ওভার হীট হচ্ছে । যেকারণে এমন আচরণের উদ্ভব হয়েছে । কম্পিউটারের প্রসেসর ওভারহীট হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার ৫-১০ মিনিটের মধ্যেই কিংবা আরো কম সময়ে অফ হয়ে যায় । এক্ষেত্রে প্রসেসর এর উপর ঠান্ডা পেস্ট দিন । তারপর ভালোভাবে প্রসেসর এর উপর হীটসিংকটি লাগিয়ে কম্পিউটার আবার অন করুন । এখন আর ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে আর সাট ডাউন কিংবা অফ হয়ে যাবেনা ।
সমস্যা নং ২২ : কম্পিউটার অন করলে উইন্ডোজ আসার আগেই আবার রিস্টার্ট হয়ে যাচ্ছে । ডেস্কটপ আসে না ।
সমাধান- সম্ভবত আপনার কম্পিউটারের উইন্ডোজের ফাইল মিসিং হয়েছে । এক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ দেয়া লাগতে পারে । তবে যদি সি ড্রাইভ ক্রাশ না করে তবে নতুন করে সেটআপ না দিয়ে শুধু রিপেয়ার দিলেও চলবে । তাতে আপনার জরুরী ফাইলগুলো হারানোর ভয় থাকবে না ।
সমস্যা নং ২৩ : কম্পিউটার অন করলে ফার্মওয়ারের লেখা আসার পর হ্যাং হয়ে থাকে । আর কিছু আসে না ।
সমাধান- সম্ভবত আপনার কম্পিউটারের কোন ডিভাইস এর সংযোগ লুজ হয়ে আছে । কম্পিউটার খুলে সকল ডিভাইস নতুন করে আবার লাগান । আশা করি সমাধান হয়ে যাবে ।
সমস্যা নং ২৪ : কম্পিউটারের পাওয়ার অন করলে মাদারবোর্ডে লোগো এসে ডিসপ্লে আটকে থাকে ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের বায়োস কাজ করছে না । কম্পিউটার খুলে বায়োস রিসেট করে দিন । এছাড়া সিউর হয়ে নিন মাদারবোর্ডের ব্যাটারীর চার্জ আছে কিনা । না থাকলে নতুন একটি সিমস ব্যাটারী লাগিয়ে নিন ।
সমস্যা নং ২৫ : কম্পিউটারের ডেস্কটপে কোন আইকন শো করেনা । স্টার্ট মেনু সহ কোন বার আসে না ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে । যেকারণে ডেস্কটপের কোন আইকন শো করছে না । কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+Del প্রেস করে আপাতত লগআউট করুন । তারপর আবার ইউজার আইকনে ক্লিক করুন । এখন আপনার ডেস্কটপ আইকন শো করবে । বারবার একই সমস্যা হলে উইন্ডোজ রিপেয়ার দিন । আর একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস সেটআপ দিন ।
সমস্যা নং ২৬: কম্পিউটারে সাউন্ড সিস্টেমে সমস্যা হচ্ছে, সাউন্ড শোনা গেলেও সাউন্ড বাড়ানো কমানোর অপশন কাজ করেনা ।
সমাধানঃ আপনার কম্পিউটারের সাউন্ড কার্ডের সফটওয়্যারটি আবার ইন্সটল করুন । সাউন্ড কার্ডের ড্রাইভার ফাইল মিসিং হওয়ার কারণে এমন সমস্যা হয়েছে ।
সমস্যা নং ২৭ : কম্পিউটার এর পাওয়ার অন করলে কোন ডিসপ্লে আসে না । নতুন ভাবে সকল ডিভাইস লাগানোর পরও একই সমস্যা ।
সমাধান- সম্ভবত আপনার কম্পিউটারের র্যাম লুজ হয়ে আছে কিংবা র্যাম কাজ করছে না । কম্পিউটার খুলে র্যাম এর স্লট পরিবর্ত ন করে দিন । অথবা নতুন একটি র্যাম লাগিয়ে দেখুন । সমাধান হয়ে যাবে ।
সমস্যা নং ২৮ : কম্পিউটার হতে প্রিন্টারে প্রিন্ট দিলে প্রিন্ট যায় না । এরর মেসেজ আসে ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত প্রিন্টার এর ড্রাইভার ফাইল মিসিং হয়েছে । নতুন করে প্রিন্টারের ড্রাইভার সেটআপ দিন । অথবা আপনার কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত প্রিন্টার যদি নেটওয়ার্কের সাথে অন্য কম্পিউটারে সংযুক্ত থাকে তবে সেক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক চেক করে দেখুন ওকে আছে কিনা । নেটওয়ার্ক ঠিক থাকলে প্রিন্ট যাওয়ার কথা, আর শিউর হয়ে নিন আপনি ডিফল্ট প্রিন্টার হিসেবে প্রিন্ট দিচ্ছেন তো নাকি অন্য কোন অপরিচিত নেটওয়ার্কের লোকেশনের প্রিন্টার সিলেক্ট করে প্রিন্ট দিচ্ছেন ।
সমস্যা নং ২৯ : কম্পিউটার এর ডিসপ্লে কাপা কাপা আসে । হাই ডেফিনিশন ভিডিও চলে না ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের ডিসপ্লে ড্রাইভার ঠিকতম ইন্সটল করা নেই । ডিসপ্লে ড্রাইভার ইন্সটল করুন । মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে ফেললে অটো ড্রাইভার প্যাক সলুশন সফটওয়ারের সাহায্য নিন ।
সমস্যা নং ৩০ : কম্পিউটার এর মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে গেছে, নতুনভাবে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিয়ে আর কোন কিছু ইন্সটল করা যাচ্ছে না ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে ফেললে অটো ড্রাইভার প্যাক সলুশন সফটওয়ারের মাধ্যমে সকল ডিভাইস সেটআপ দিতে পারবেন । সেক্ষেত্রে মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে ফেললেও দুশ্চিন্তা করতে হবে না। সকল ডিভাইস সেটআপ দিতে পারবেন অটো ড্রাইভার প্যাক সলুশন সফটওয়ারের সাহায্যে ।
সমস্যা নং ৩১ : কম্পিউটার এর পাওয়ার অন করলে বারবার F1 দিতে হয়, এছাড়া কম্পিউটার অন হয় না ।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সিমস ব্যাটারীর চার্জ শেষ হয়ে গেছে । তাই তারিখ ও সময় ঠিক না থাকায় বারবার F1 দিতে হয় । নতুন একটি সিমস ব্যাটারী লাগিয়ে নতুনভাবে সময় ও তারিখ ঠিক করে দিলে আর F1 দিতে হবে না ।
সমস্যা নং ৩২ : কম্পিউটার প্রচন্ড শ্লো কাজ করে । একটি কমান্ডে ক্লিক করলে অনেক সময় নিয়ে এক্সিকিউট হয়।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারের অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইন্সটল করা আছে । সেগুলো রিমুভ করে দিন। আর অতিরিক্ত ফাইলগুলো সব রিমুভ করে দিন । তাছাড়া স্টার্ট আপের অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলোও অফ করে রাখুন । আর একাধিক এন্টিভাইরাস কখনো ইন্সটল করবেননা । এজন্য কম্পিউটার প্রচুর শ্লো হয়ে যায় । তাই যেকোন একটি রাখুন ।
সমস্যা নং ৩৩ : কম্পিউটার -এ পেন ড্রাইভ লাগালে সব ফাইল শর্টকাট দেখায় । আসল ফাইল খুজে পাওয়া যায়না।
সমাধান- আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়িয়ে গেছে । যেকারণে পেন ড্রাইভ লাগালেই এমন অবস্থা হয় । আপাতত ফোল্ডার অপশনে গিয়ে ভিউতে গিয়ে শো হিডেন ফাইল দিয়ে মূল ফাইল দেখতে পোরবেন । আর আইরিসেট নামক সফটওয়ার দিয়ে হিডেন ফাইল ঠিক করা যাবে । সি ড্রাইভ ফরমেট করে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিলে এ সমস্যা আর থাকবে না ।