• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Showing posts with label নেটওয়ার্কিং. Show all posts
Showing posts with label নেটওয়ার্কিং. Show all posts

আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড জানলেও ইন্টারনেট চালাতে পারবে না কেউ !

কেউ যদি প্রশ্ন করে তবে প্রশ্নটি এমন হতে পারে যেঃ আমি চাই আমার ওয়াইফাই নেট কেউ পাসওয়ার্ড জানলেও যেন চালাতে না পারে। এজন্য কি করতে হবে ?
উত্তরঃ এজন্য আপনাকে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস অপশনটি অ্যাক্টিভ করতে হবে। বিস্তারিতঃ

রাউটারে এক্সেস কন্ট্রোল করার সুযোগ সুবিধাঃ

  • কোন ইউজার আপনার অনুমতি ছাড়া আপনার ইন্টারনেট চালাতে বা অ্যাক্সেস করতে পারবেন না।
  • আপনি যে কোন ইউজারকে যেকোন সময় অক্ষম/ইনঅ্যাক্টিভ করে দিতে পারবেন।
  • আপনি আপনার রাউটারটি পাসওয়ার্ড ছাড়াও ব্যবহার করতে পারবেন।
  • একজন ইউজারকে আপনি যেভাবে চান সময় নির্ধারণ করে নেট দিতে পারবেন।

এখন প্রশ্ন হল কিভাবে কাজটি করবেন। শুধুমাত্র ২টি ধাপ অনুসরণ করুন কাজটি করার জন্য।
১ম ধাপ-: প্রথমে আপনার রাউটার এ লগইন করুন। তারপর Access Control এ গিয়ে Enable Internet Access Control অপশনটি অ্যাক্টিভ করে দিন। নিচের ছবির মত
Enable Internet Access Control

এবার যান >Access Control>Host এ গিয়ে Add New এ ক্লিক করুন। নিচের ছবির মত
এবার Mode এ গিয়ে Ip address এ ক্লিক করে MAC Address সিলেক্ট করুন। Host Description এ আপনার পছন্দের যে কোন একটি নাম দিন এবং MAC Address গিয়ে আপনার ল্যাপটপ/ডেক্সটপ/মোবাইলের MAC অ্যাড্রেস দিন তারপর সেভ করুন।
২য় ধাপ-: এখন কাজ হল রুল তৈরি করা। এজন্য যান >access Control>Rule এ গিয়ে Add New এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
এবার Rule Name এ যে কোন একটি নাম দিন, host এ ১ম ধাপে যে নামে host তৈরি করেছিলেন তা সিলেক্ট করে দিন। এবার সেভ করে ফেলুন। ব্যাস কাজ শেষ। এবার আপনার ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড কেও জানলেও কোন সমস্যা নেই।
বুঝতে অসুবিধা হলে ইউটিউব থেকে এই ভিডিওটা দেখে নিন

রাউটার সম্পর্কিত যে কোন তথ্যের জন্য ঘুরে আসতে পারেন আমার সাইটটিতে TP-LINK BANGLADESH

নিয়মিত আপডেট পেতে ফেসবুক পেজে লাইক দিন   Facebook Official Page

ইউটিউব এর আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন - YOUTUBE CHANNEL 


Share:

যে ১০ টি সেটিং জানলে আপনার ওয়াইফাই রাউটার দিবে সবথেকে ভালো স্পীড এবং সুরক্ষা!

আপনি কি ওয়াইফাই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন? আমি কিন্তু করি। আচ্ছা ওয়াইফাই নেট ব্যবহারের সুবিধা গুলো কি? অসাধারন গতি সাথে কম মূল্য। আর আসুবিধা? সময় সময় নেট লাইন পুরাই বিদ্যুৎ লাইনের মতো ব্যবহার করে।
একবার গেলে আর কোন খবর থাকে না। তারপরেও আমি বলবো ব্রডব্যান্ড বেস্ট। অন্তত আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার যদি ভদ্রলোক হয় তবে অনেক শান্তিতে নেট চালাতে পারবেন।
এখন সরাসরি কাজের কথায় আসবো। আপনি কি জানেন, যেভাবে আপনি আপনার ওয়াইফাই রাউটার ব্যবহার করছেন তার থেকে আরও বেশী সুবিধা ভোগ করে সেটি ব্যবহার করা সম্ভব। কিভাবে?
সবসময় আপডেট রাউটার ব্যবহার করুন। অনেক সময় এমন হয়, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রভাইডার ইচ্ছা করে তাদের নিজস্ব রাউটার আপনাকে ধরিয়ে দিবে। যেটা পরে যেয়ে অনেক বিড়ম্বনার কারন হতে পারে। তাই রাউটার কিনবেন নিজের ইচ্ছা মতো দেখে শুনে।
রাউটারটি স্থাপন করবেন এমন একটি স্থানে যেখান থেকে প্রায় সব ঘড়ে সমান ভাবে সিগন্যাল পৌছাতে পারে।
কথাটা কেমন শোনাচ্ছে না? হুম, পাসওয়ার্ড আবার কি মাইনে রাখে? রাখে, কারন আপনি যখন একটা শক্ত পক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন তখন আর
বাইরের কেউ আপনার নেট লাইন ব্যবহার করতে পারবে না। প্লাস পাবেন সিকিউর নেট সার্ভিস।
#৪ ওয়াইফাই চ্যানেল-
সবসময় সঠিক ওয়াইফাই চ্যানেল ব্যবহার করবেন। বেশিরভাগ সার্ভিস প্রভাইডার ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে যেটা সবার জন্য পারফেক্ট নাও হতে পারে।
#৫ পুরনো ডিভাইস ডিসকানেক্ট করে রাখুন-
কথাটার মানে হল, যখন কোন ডিভাইস আর ব্যবহার করবেন না তখন সেটি ওয়াইফাই রাউটার থেকে ডিসকানেক্ট করে রাখুন।
#৬ পিং টেস্ট-
সময় সময় পিং টেস্টের মাধ্যমে আপনার নিয়মিত ইন্টারনেট গতি পরিক্ষা করতে পারেন, আর এ জন্য আপনাকে এই সাইটে যেতে হবে-
http://www.pingtest .net/
#৭ রিস্টার্ট-
অনেক সময় এমন হয় দেখবেন আপনার রাউটার চলতে চলতে হ্যাং করে। আর হটাৎ করেই স্পীড গায়েব বা নেট লাইন ডিসকানেক্ট হয়ে যায়। এমতাবস্থায় কিচ্ছু করবেন না জাস্ট রাউটার টা একবার অফ করে অন করুন বা রিস্টার্ট দিন।
#৮ একাধিক রাউটারের ব্যবহার-
অনেক সময় এমন হয়, আপনার ফ্লোরের স্পেস অনেক বড় আর দুর্ভাগ্য বসতো আপনি যে রাউটারটি কিনেছেন সেটি সম্পূর্ণ ফ্লোর কভার করতে পারছে না যার ফলে আপনার নেট স্পীড অনেক কম আসছে। একটি কাজ করুন নতুন আরেকটি বড় দেখে রাউটার কিনুন বা ছোট আরেকটি রাউটার কিনে সেটি ঘড়ের আরেক কোনায় সেট করে নিন।
#৯ একই সিগন্যালের ডিভাইস থেকে দূরে রাখা-
মনে রাখবেন আপনার ঘড়ের কিছু কমন ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস আছে জেগুলা ঠিক একই ২.৪ গিগাহার্জ ব্যবহার করে। যেমন, টিভি, কডলেস ফোন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ইত্যাদি। আর আপনি যদি সেই একই ডিভাইসের পাসে রাউটার স্থাপন করেন
তবে স্বাভাবিক ভাবেই রাউটার তার নিজস্ব সিগন্যাল দিতে বাধা গ্রস্ত হবে।
#১০ এন্টেনা-
প্রয়োজনের উপরে ভিত্তি করে চেষ্টা করুন এন্টেনা সহ রাউটার কিনতে। আর আপনি চাইলে পুরনো রাউটারের এন্টেনা পরিবর্তন করে নতুন বড় বা আরও উন্নত এন্টেনা লাগিয়ে নিতে পারবেন। এটা করার জন্য আপানাকে নিকটস্থ রাউটার সপ এ যেয়ে কথা বলতে হবে।
আচ্ছা আপনারও কি ঠিক একই সমস্যা ছিল? তবে পরে যেয়ে সেটা থেকে মুক্তি পেলেন কিভাবে? আপনার জানা এমন কোন বুদ্ধি কি আছে যেটা আপ্লাই করলে কাজ হবে? আপনার বুদ্ধি শেয়ার করবেন আমাদের টিউমেন্ট বক্সে।
কোন মতামত বা পরামর্শ থাকলে সেটিও টিউমেন্ট বক্সে দিতে পারেন। পরবর্তীতে আমরা আপনার মতামতের উপরে ভিত্তি করে টিউন দেবার চেষ্টা করবো।
Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই :: Router

আজকের বিষয়: Router

Router কী?
সহজ কথায় Router হল আপনি যখন কোন ভিন্ন নেটওয়ার্ক অ্যাড করবেন একটি পিসি আর একটি পিসি এর সাথে তখন আপনার Router প্রয়োজন হবে।
ধরুন আপনি এ ক্লাস দিয়ে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করছেন তার মধ্যে ১০ টি পিসি সংযুক্ত আছে। আর বি ক্লাস দিয়ে আপনি ১২ টি পিসি সংযুক্ত করেছেন এখন চাচ্ছেন আপনি ঐ ১০ টি পিসি এর সাথে যোগাযোগ করবেন তখন Router ছাড়া এটা সম্বভ না। আজকাল বাজারে অনেক দরনের Router

পাওয়া যায় কিছু নুমনা দেখুনঃ

বাম থেকে শুরু করে ২ ,৩ নাম্বার টা অনেক দামি Router । Router এর পিছনে অনেক গুলু পোর্ট থাকে এ গুলুর ব্যাবহার আস্তে আস্তে জানতে পারবেন ।
এখন আসল কথায় আসি ২ /৩/৪/৫ ...।। ভিন্ন নেটওয়ার্ক এর মধ্যে যোগাযোগ করতে চাইলে আপনার অবশ্যই Router লাগবে। একটা কথা মনে রাখবেন Router পিসি তে Connect  করে কনফিগারেশন করতে হয় ভুল কনফিগারেশন করলে Router এর bios নষ্ট হয়ে যায়। যা ঠিক করা অনেক খরচের  ব্যাপার।
Router এর পিছন দিক
আজ থাক ............... আগামীতে দেখবেন Router এর আরও কাজ।ভাল থাকুন আইটি জগত এর সাথে থাকুন
packet tracer software  টি ডাউনলোড করে রাখুন। এখান থেকে

Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই :: B class দিয়ে networking ( SUB NETTING)

আজকের বিষয়ঃ B  class দিয়ে networking   ( SUB NETTING)

আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন যে বি ক্লাস আইপি কোনটি
B class ip:  ১৭২.১৬.0.0 থেকে ১৭২.৩১.০.০
তাই বি ক্লাস এর একটি আইপি নেই ১৭২.১৬.০.০   নাম্বার এর শেষে ০ থাকলে এটি একটি  নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস বজতে হবে।

SUBNETTING কি ????

সহজ কথায় subnetting  হল আপনি যখন একটি অফিস এ ভিন্ন ভাবে  ২/৩/৪/৫/৬/৭/৮/.........। টি নেট তৈরি করতে যাবেন তখন আপনার subnetting   দরকার  আপনি subnetting   ছাড়া ভিন্ন ভাবে নেট তৈরি করতে পারবেন না। তাহলে দেখা যাক subnetting   কীভাবে করে ??

B CLASS SUBNETTING :

১৭২.১৬.০.0  এটি একটি B class ip  আপনারা জানেন ।এই B class ip কে এখন subnetting    করব ঠিক এ ভাবে
17216320
৮ টি বিট৮ টি বিট৮ টি বিট৮ টি বিট
১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১=২৫৫
মোট বিট ৮+৮+৮+৮= ৩২ বিট এবং একটি বিট ভাঙলে নেট হয় ২৫৬ টি
০ হল নেট অ্যাড্রেস আর ২৫৫ হল broad cast address  তাই ০ এবং ২৫৫  কে হিসেব করা হয় না তাই নেট দরা হয় ২৫৪ টা
এখন আমরা ৩ টা বিট নিব ১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১
১২৮+৬৪+৩২= ২২৪
এখান থেকে ৩ টি বিট নিলাম যার মান হল ২২৪  আর বাকি ৫ টি বিট রেখে দিলাম । কেন ৩ টি বিট নিলাম ??
আমি নেট অ্যাড্রেস তৈরি  করব ৮ টি তাই আমাকে এই সুত্র মনে রেখে নেট অ্যাড্রেস  তৈরি করতে হবে
  • N= 2N ( 2 POWER N)  এটা নেট এর সুত্র
  • N= 2 3 (Cube) ( ২ পাওয়ার ৩)
  • N= 8
আর host ( computer  এর সংখ্যা) হবে Host= 2 power n - ২  এখানে ( n=5)   কারন ৮-৩=৫
= ২ power ৫-২
= ৩২-২
= ৩০
তাহলে আমরা একটি নেট অ্যাড্রেস এ পাচ্ছি ৩০ টি কম্পিউটার যুক্ত করার ক্ষমতা । তাহলে নেট range হবে  ২৫৬-২২৪= ৩২
তার মানে আইপি গুলু হবে
  • 172.16.০.0 -   Network Address ----  ১
  • 172.16.32.0--    ্‌ ,, ,, ,,, ,,,  --২
  • 172.16.64.0---- ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,৩
  • 172.16.96.0---  ,,,,,,,,,,,,,,,,,৪
  • 172.16.128.0-  ,,,,,,,,,,,,,,,,,৫
  • 172.16.160.0---- ,,,,,,,,,,,,,,,,,৬
  • 172.16.192.0----    ,,,,,,,,,,,,,,,,,৭
  • 172.16.224.0---   ,,,,,,,,,,,,,,,,,৮ টি
আর নিতে পারব না কারন আমার ৩ বিট এর যোগ ফল ( ১২৮+৬৪+৩২=২২৪)
তাই ২২৪ এর বেশী নিতে পারব না। দেখুন আমাদের ৮ টি নেটওয়ার্ক তৈরি হয়েছে ।।।
১ নং নেটওয়ার্ক দেখুন এবং কথা গুলু ভালো করে বুজেন দেখবেন কোন প্রবলেম হবে না
172.16.০.0 -   Network Address ----  ১
এটা কে ভাঙ্গি এভাবে
  • ১৭2.১৬.০.০   network address
  • ১৭2.১৬.১.০
  • ১৭2.১৬.।২.০
  • ১৭2.১৬.৩.০
  • ১৭2.১৬.৪.০
  • ১৭2.১৬.২৯.০
  • ১৭2.১৬..৩০.০
  • ১৭2.১৬.৩১.০ ------ broad cast address
আর যেতে পারব না কারন। আমার ২ নাম্বার আইপি শরু হইছে  ১৭2.১৬.৩২.০ থেকে। তাই  network address and broad cast address বাদ দিলে আমরা একটা নেট অ্যাড্রেস থেকে ৩০ টি (Host) মানে কম্পিউটার connect করতে পারব।
১৭2.১৬.০.০ ------ ১৭2.১৬.০.৩১ পজন্ত  ৩০ টি আইপি পাই ২ টি বাদ গেল
১৭2.১৬.০.০ এবং ১৭2.১৬.৩১.০
আপনি যদি এই  subnetting  টি বুজেন  তাহলে বাকি subnetting   বুঝতে কষ্ট হবে না।
এখন  Tutorial  টি দেখুন আমি এই আইপি গলু ব্যাবহার করে কীভাবে ৮ টি নেটওয়ার্ক  তৈরি করি । প্রতি নেটওয়ার্ক এ আপনি পিসি অ্যাড করতে পারবেন ৩০ টি কিন্ত  আমি ১ টি অ্যাড করে দেখাব । কারন এটা আনেক সময়ের বাপার ।আপনি যদি একটি পিসি চন্নেচত করতে পারেন  packet tracer software দিয়া
তাহলে বাস্তব ও পারবেন ইনশাআল্লাহ
Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই :: C Class দিইয়া Networking

আজকের বিষয়ঃ C Class দিইয়া Networking

ইতিমধ্যে আপনারা সবাই packet tracer software টা সংগ্রহ করছেন   এটি দিয়া আজ নেটওয়ার্ক করব
প্রথমইpacket tracer software টা চালু করুন তারপর 
এখানে ক্লিক করুন  এটা কে সুইচ বলে  কারুন একটা নেটওয়ার্ক করতে  একটি সুইচ দরকার হয়  তাই আমরা একটা সুইচ এর ওপর মাউস রেখে ক্লিক করে ডান পাশে সুইচ আনবো  ঠিক এভাবে
তারপর ২৯৬০ সুইচ টা ক্লিক করে এভাবে সাজিয়ে নিব
আমরা আগেই জেনেছি যে ২ টি ভিন্ন ডিভাইস হলে আমাদের straight cable  লাগবে  তাই আমরা  straight cable দিয়া ২ টি পিসি কে একটি সুইচ এর মাধ্যমে connect korci
তারপর
২ টি পিসি থেকে যে কোন আক্তির ওপর মাউস রেখে ক্লিক করলে এই PCO MENU  টা আসবে
তারপর
ডেস্কটপ এ ক্লিক করব     তারপর
IP CONFIGURATION  এ ক্লিক করে আইপি লিখব   এভাবে ২ টি পিসি এর ওপর মাউস রেখে আইপি অ্যাড্রেস লিখব
তারপর
ডান পাশ থেকে  খামটি নিয়া একটি কম্পিউটার এ ছেড়ে দেন  যখন Successful লেখা আসবে তাখন  বুজবেন নেটওয়ার্ক ১০০ % হইছে
Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই :: c class দিইয়া networking ( SUB NETTING)

আজকের বিষয়ঃ c class দিইয়া networking   ( SUB NETTING)

SUBNETTING কি ????
সহজ কথায় subnetting  হল আপনি যখন একটি অফিস এ ভিন্ন ভাবে  ২/৩/৪/৫/৬/৭/৮/.........। টি নেট তৈরি করতে যাবেন তখন আপনার subnetting   দরকার  আপনি subnetting   ছাড়া ভিন্ন ভাবে নেট তৈরি করতে পারবেন না। তাহলে দেখা যাক subnetting   কীভাবে করে ??

C CLASS SUBNETTING :

192.168.10.0  এটি একটি C class ip  আপনারা জানেন । এই C class ip কে এখন subnetting    করব ঠিক এ ভাবে
192168100
৮ টি বিট৮ টি বিট৮ টি বিট৮ টি বিট
১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১=২৫৫
মোট বিট ৮+৮+৮+৮= ৩২ বিট এবং একটি বিট ভাঙলে নেট হয় ২৫৬ টি
০ হল নেট অ্যাড্রেস আর ২৫৫ হল broad cast address  তাই ০ এবং ২৫৫  কে হিসেব করা হয় না তাই নেট দরা হয় ২৫৪ টা
এখন আমরা ৩ টা বিট নিব ১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১
১২৮+৬৪+৩২= ২২৪
এখান থেকে ৩ টি বিট নিলাম যার মান হল ২২৪  আর বাকি ৫ টি বিট রেখে দিলাম । কেন ৩ টি বিট নিলাম ??
আমি নেট অ্যাড্রেস তৈরি  করব ৮ টি তাই আমাকে এই সুত্র মনে রেখে নেট অ্যাড্রেস  তৈরি করতে হবে
  • N= 2N ( 2 POWER N)  এটা নেট এর সুত্র
  • N= 2 3 (Cube) ( ২ পাওয়ার ৩)
  • N= 8
আর host ( computer  এর সংখ্যা) হবে
Host= 2 power n - ২  এখানে ( n=5)   কারন ৮-৩=৫
= ২ power ৫-২
= ৩২-২
= ৩০
তাহলে আমরা একটি নেট অ্যাড্রেস এ পাচ্ছি ৩০ টি কম্পিউটার যুক্ত করার ক্ষমতা । তাহলে নেট range হবে  ২৫৬-২২৪= ৩২

তার মানে আইপি গুলু হবে:

  • ১৯২.১৬৮.১০.০
  • ১৯২.১৬৮.১০.৩২
  • ১৯২.১৬৮.১০.৬৪
  • ১৯২.১৬৮.১০.৯৬
  • ১৯২.১৬৮.১০.১২৮
  • ১৯২.১৬৮.১০.১৬০
  • ১৯২.১৬৮.১০.১৯২.
  • ১৯২.১৬৮.১০.২২৪
লক্ষ্য করুন মোট নেট ওয়রক অ্যাড্রেস তৈরি হইছে ৮ টি
প্রতিটি নেট এর distance  হচ্ছে ৩২ করে ২ টা আইপি বাদ দিলে ৩০ টি host পাব
১৯২.১৬৮.১০.।০------- ১৯২.১৬৮.১০.৩০
৩০ টি host  পাব
তারপর ১৯২.১৬৮.১০.৩২----- ১৯২.১৬৮.১০.৬৪
৩০ টি host  পাব
এ ভাবে মোট ৮ টি নেট অ্যাড্রেস থেকে ৩০*৮= ২৪০ টি host  যুক্ত করতে পারব
Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই [পর্ব-০৪] :: Private IP এর অবস্থা

আজকের বিষয়ঃ  Private IP এর অবস্থা

  • A class  শুরু হবে  (১০.০.০.০)
  • B class  শুরু হবে ( ১২৭.১৬.০.০--- ১২৭.৩১.০.০।)
  • C class শুরু হবে   ( ১৯২.১৬৮.১০.৫)

HOST FORMULA:  (HOST মানে নেটওয়ার্ক )

H= 2n-2      (এখানে n=8)
=  28-2     (এখানে ২x2x2x2x2x2x2x2= 256)    এটা কে আমরা  2 power 8  বলবো
= 256-2
=254

NETWORK FORMULA:

2n ( 2 power  n)

মনে রাখার বিষয়:  (1)

আমরা  কখন ও    ০ ,১২৭,২৫৫ কে আইপি হিসেবে দরতে পারব না
  • কারন  ০ হল নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস
  • ১২৭ হল লুপ অ্যাড্রেস
  • ২৫৫ হল  broadcast address

মনে রাখার বিষয়:(2)

আইপি ২ ধরনের ০১ .  private ip  02. public ip
আমরা যখন অফিস এ বাসায়  নেটওয়ার্ক করি তখন আমরা private ip use করি
আমরা যখন public  থেকে বের হয়ে ইন্টারনেট  connected  হই তাখন আমরা আর  private a  থাকি না তখন আমরা চলে যাই public ip তে
একটি private ip দেখি
  • ১৯২.১৬৮.১০. ০  ( এটা কে বলবো নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস কারন ০ দিয়া শুরু)
  • ১৯২.১৬৮.১০.১  ( একে বলবো ১ম আইপি)
  • ১৯২.১৬৮.১০.২ ( একে বলবো ২য় আইপি)
  • ১৯২.১৬৮.১০.৩
  • ১৯২.১৬৮.১০.২৫২
  • ১৯২.১৬৮.১০.২৫৩
  • ১৯২.১৬৮.১০.২৫৪ ( last ip)
  • ১৯২.১৬৮.১০.২৫৫ ( broadcast address )
আজ এই পর্যন্ত
Share:

নেটওয়ার্ক এর কাজ শিখুন কম্পিউটার ছাড়াই [পর্ব-০২] :: আই পি ভাঙ্গা

মনে রাখার বিষয়:

  • router  দিয়েই  নেটওয়ার্ক এর কাজ  আরাম্ব হয়
  •  আপনি যখন ২ টি পিসি রেখে ৩ টি পিসি তে নেটওয়ার্ক করতে যাবেন তখন  Router ছাড়া এটা সম্ভভ না
  •  router   কাজ করে আই পি নিয়ে    আর   Switch কাজ করে Mac address  নিয়ে
বীঃদ্র   router   /Switch   একটি ডিভাইস    আর Mac address  একটি আই পি এর মত নাম্বার

আজকের বিষয়ঃ   আই পি ভাঙ্গা

আপনি যতই পণ্ডিত হন না কেন নেটওয়ার্ক এ  আই পি ভা ঙ্গা না জানলে আপনি নেটওয়ার্ক এর কাজ জানেন না এটা আমি বলব তাই আইপী ভাঙা শিখুন। আইপি ভাঙ্গাতে  হলে আপনাকে একটি সূত্র মণে রাখতে হবে  তা হল
১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১=২৫৫
একটি কথা মনে রাখতে হবে এই যোগফল ২৫৫ এর বেশী যেতে পাড়বে না

একটি আই পি ভাঙ্গা দেখুন:

১৯২ =  ১২৮+৬৪+০+০+০+০+০+০=১৯২
মনে রাখতে হবে একটি আইপি ৪ টি  octate দিয়ে গঠিত হয়। প্রতিটি octate এ ৮ টি বিট (Bit) থাকে
Bit 1 192Bit 2 16Bit 3 254Bit 4 1
প্রতি  অকটেট এ ৮ টি করে   বিট (Bit) থাকে
তাহলে এখন ১৬ কে ভাঙ্গি এই সূত্র দরে (১২৮+৬৪+৩২+১৬+৮+৪+২+১=২৫৫)
1286432168421
00010000
তাহলে আইপি হল ১৬ এর ০.০.০.১.০.০.০.০= ১৬
একটি কথা মনে রাখতে হবে যখন value এর মান না পাওয়া যাবে তাখন এর মান হবে ০ আর পাওয়া গেলে মান হবে ১
Share:

আই পি ভাঙ্গা

১৯২.১৬৮.১০.২১   এদের বলে   decimal এবং 1.0.0.1.0.1.0.1 এদের বলে  Bynary
192168102
৮ টি করে বিট৮ টি করে বিট৮ টি করে বিট৮ টি করে বিট
ওপরে খেয়াল করুন
৪ টি octate  দিয়ে একটি আইপি হয়েছে  প্রতিটিoctate  এ ৮ টি করে বিট আছে  ।তাহলে ৮x৪=৩২ টি বিট দিয়া একটি আইপি হয় ।। তাহলে আমরা  decimal আইপি কে  Binary আইপি তে ভাঙ্গি  এভাবে

ব্যাখ্যাঃ

১২৮+৬৪= ১৯২ হয় তাই এদের  value এর জন্য ১.১ হয় আর বাকি ০+০+০+০+০+০  এর জন্য ০.০.০.০.০.০ হয়েছে তাই bynary হবে1.1.0.0.0.0.0.0
ঠিক একই ভাবে
128+0+32+0+8+0+0+0= ১৬৮
  • ১২৮ এর কারনে ১
  • ০ এর  কারনে ০
  • ৩২  এর  কারনে ১
  • ০ এর  কারনে ০
  • ৮ এর  কারনে ১
  • ০এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
তাই bynary হবে 1.0.1.0.1.0.0.0
ঠিক একই ভাবে
0+0+0+0+8+0+2+0=১০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ৮ এর  কারনে ১
  • ০ এর  কারনে ০
  • ২ এর  কারনে ১
  • ০ এর  কারনে ০
তাই bynary হবে 0.0.0.0.1.0.1.0
ঠিক একই ভাবে
0+0+0+0+0+0+2+0=২
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ০ এর  কারনে ০
  • ২ এর  কারনে ১
  • ০ এর  কারনে ০
তাই bynary হবে 0.0.0.0.0.0.1.0
এই আইপি ভাঙ্গা যদি একটি আপনি শিকতে পারেন তাহলে হাজার হাজার আইপি ভাঙতে পারবেন  আর আইপি ভাঙেতে পারলেই  আপনি নেটওয়ার্ক এর BOSS.
Share:

How To Open Broadband Business Anywhere in Bangladesh

আসসালামুওালাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আসা করি সকলেই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি এবং আপনাদের দোয়ায় আমার Networking Solution Service এর কাজ খুব ভালোই চলছে। আজ অনেক দিন পরে আবারো আপনাদের মাঝে একটি টিউন করার জন্য হাজির হলাম। এবার আসি কাজের কথায় বেশ কিছু দিন আগে আমি টেকটিউনসে ২টা টিউন করেছিলাম, টিউনের নাম ছিল

Broadband And Wifi Internet Business Service

এবং

Broadband And Wifi Internet Networking Business Service

তো বিষয়টা নিয়ে অনেকেই আমার সাথে আলোচনা করেছে আসা করি আমি তাদের সকলকেই  সঠিক তথ্য দিতে পেরেছি আর যদি না দিতে পারি তাহলে আমাকে ক্ষমা করবেন কারন আমি আপনাদের কোন উপকারে আসতে পারিনি। আজ তার পরেও আমি আবার বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি।

এখন আমি আপনাদের সাথে Networking / Internet এর business আপনি আপনার এরিয়াতে কীভাবে করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলচনা করবো। আপনি যদি আপনার এরিয়াতে Networking / Internet এর business করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই যা করতে হবে তা নিচে ধাপে ধাপে আমি বর্ণনা করছি।
১। প্রথমেই আপনাকে খবর নিতে হবে যে আপনার এরিয়াতে কোন ISP Company (Internet Service Providers Company) আছে কিনা। যদি থাকে, তাহলে আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনার এরিয়াতে Local Area Distributor হিসাবে তাদের থেকে আপনার Bandwidth নিতে হবে। এখন আপনাদের অনেকের মনেই প্রশ্নআসতে পারে যে, Bandwidth কি?
উত্তরঃ ১. একটি নির্দিষ্ট ব্যান্ড এর মধ্যে ফ্রিকোয়েন্সি পরিসীমা, বিশেষ করে যেটা একটি সংকেত প্রেরণের জন্য ব্যবহৃত।
২. 'ব্যান্ডউইথ' একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ওয়েবসাইট বা ইন্টারনেট  তথ্য সেবা থেকে আপনার কম্পিউটার স্থানান্তরিত করা যেতে পারে এবং  যা এর হার বর্ণনা করে। যখন আপনি কোন ওয়েব পেজ খোলেন, ফাইল ডাউনলোড করেন, তখন ব্যান্ডউইথ আপনার ইন্টারনেট কার্যকলাপ দক্ষতা এবং গতি পরিমাণ  নির্ধারণ করে। সাধারণত ব্যান্ডউইথ কখনও কখনও 'প্রতি সেকেন্ডে বিট' বা 'প্রতি সেকেন্ডে বাইট' হিসাবে পরিমাপ করা হয়।
৩. সহজ কথায় বলতে গেলে আমাদের ভাত খাবার জন্য যেমন চাউল এর প্রয়োজন তেমনি ইন্টারনেট, ব্রাউজিং, ডাউনলোড করার জন্য ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন।
তো আপনারা ব্যান্ডউইথ এর জন্য Bangladesh ISP Company List. এই লিংক এ গেলে বিভিন্ন ISP Company (Internet Service Providers Company) এর Address & Contact number পাবেন সেখান থেকে আপনারা আপনাদের এরিয়া অনুযায়ী ISP Company (Internet Service Providers Company) এর সাথে Contact  করে আপনার এরিয়াতে যে ISP Company টা আছে তাদের থেকে Bandwidth Connection নিয়ে নিতে পারেন।
অথবা, আপনারা যদি মনে করে থাকেন যে, এই ব্যান্ডউইথ আপনারা ISP Company (Internet Service Providers Company) এর সাথে Contact  করে manage করতে পারছেন না তাহলে আপনারা এই ব্যাপারে সাহায্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, আমরা বাংলাদেশের মধ্যে যে কোন জায়গাতেই আপনাদের Bandwidth Manage করে দিতে পারবো। Bandwidth Manage এর জন্য আমাদের কাছ থেকে সাহায্যের পেতে আপনাদের যা করতে হবে তা হলে আপনার নাম মোবাইল নাম্বার সহ আপনি কত MB Bandwidth নিতে চান তা উল্লেখ করে আপনার সম্পূর্ণ ঠিকানা (রোড নং, গ্রাম, ডাক ঘর টিউন কোড, থানা, জেলা) সহ আমাদের ইমেইল করুন trstnetwork@gmail.com অথবা আমাদের ফেসবুক ফেন পেজে টেক্সট করে পাঠান TRST Network
২। ISP Company এর সাথে যোগাযোগ করে Bandwidth Connection তো নিয়ে এলেন এখন কি করবেন? এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হোল Networking অথবা আপনার ইউজারদের মধ্যে Bandwidth Distribute করার জন্য  আপনার কিছু Device কিনতে হবে।আমি  Device গুলোর নাম এবং কিছু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা সহ নিচে ধাপে ধাপে উল্লেখ করছি আপনাদের সুবিধার জন্য।
MikroTik
১. MikroTik Router Board:  MikriTik টা সাধারনত আপনার Bandwidth Manage এবং ইউজারদের Bandwidth Distribute করার জন্য ব্যবহার হয়। আপনি কোন ইউজার কে কত MB Bandwidth দিবেন, কত MB Speed Limit দিবেন, কত MB Data Limit দিবেন তার সব কিছুই আপনারা এই MikriTik এর মাধ্যমে Manage করতে পারবেন। সম্পূর্ণ আপনার User Management বলতে যা কিছু বোঝায় তার সবকিছুই আপনি MikriTik দিয়ে করতে পারবেন। বাজারে আপনারা বিভিন্ন দামের এবং মডেলের MikriTik পাবেন। MikriTik এর বাজার মূল্য ৫০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০০০০ টাকা পর্যন্ত এবং এর চাইতেও বেশি দামের MikriTik আপনারা বাজারে পাবেন।
Fiber Optic Cable
২. Fiber Optic Cable: এই Cable ব্যবহার হয় সাধারনত মেইন লাইন টানার জন্য। ISP Company থেকে মেইন লাইন টানার জন্য এবং আপনাদের MikroTik এর LAN port থেকে Local Area Networking এর জন্য এই Cable ব্যবহার হয়। এই Cable এর এক একটা core দিয়ে এক একটা নেটওয়ার্ক বিন্যাস করা যায়। এই ক্যাবলে তামার তারের চেয়ে কাচকে মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ইলেকট্রো ম্যাগনেটিক ইন্টারফের‌্যান্স নেই। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সমিসন স্পীড অনেক বেশী। ফাইবার অপটিক ক্যাবল দুই ধরনের হয়ে থাকে। সিঙ্গল মোড ফাইবার এন্ড মাল্টিমোড ফাইবার। বর্তমানে বাজারে 4 core এর Fiber Optic Cable এর মূল্য প্রতি মিটার ১৪ টাকা। এছাড়াও আপনারা বাজারে আরও অনেক বেশি core এর Fiber Optic Cable পাবেন...।।
Twisted Pair Cable/ UTP Cable
৩.Twisted Pair Cable/ UTP Cable: এই Cable সাধারনত সুইজ থেকে ইউজারদের কম্পিউটার পর্যন্ত ইন্টারনেট কানেকশন দেওয়ার জন্য ব্যবহার হয়। ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দুই দরনের হয়ে থাকে। ১. শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল, ২.আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল।

·         শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

শিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে প্রতিটি ট্যুইস্ট জোড়া থাকে একটি করে শক্ত আচ্ছাদনের ভেতর। ফলে ইলেকট্রিক ইন্টারফের‌্যান্স অনেক কম থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার স্পীড ৫০০ এমবিপিএস হয়ে থাকে।

·         আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

আনশিল্ডেড ট্যুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে পেয়ারের বাইরে অতিরিক্ত কোন শিল্ডিং থাকে না কেবল বাহিরে একটি প্লাষ্টিকের জেকেট থাকে। এই ক্যাবলের ডাটা ট্রান্সফার রেট ১৬ এমবিপিএস।


Switch
৪. Switch: Switch ব্যবহার করা হয় Local Area Network এর মধ্যে ছোট ছোট পপ করার জন্নে। Twisted Pair Cable/ UTP Cable বা Fiber Optic Cable বেশ কিছুদুর টানার পরে একটা নির্দিষ্ট এরিয়াতে বেশ কিছু ইউজার কে একটা UTP Cable অথবা Fiber Optic Cable এর একটা চরে থেকে কানেকশন দিতে এই Device ব্যবহার করা হয়। সুইজ হলো একাধিক পোর্ট বিশিষ্ট ব্রিজ।ইহা প্রতিটি নোডের ম্যাক এড্রেস এর তালিকা সংরক্ষন করে। ইহা ওএসআই মডেল এর ডাটালিংক লেয়ারে কাজ করে।
Media Converter
৫. Media Converter: Fiber Optic Cable এর একটি Core কে Splice Machine এর দ্বারা Patch Cord এর দ্বারা এই Device এর সাথে Connect করে Ethernet Port এ Convert করার জন্য Media Converter ব্যবহার করা হয়। এই Device use করলে Ethernet Speed বেড়ে যায়।
Patch Cord
৬. Patch Cord: Fiber Optic Cable এর একটি Core কে Splice Machine এর দ্বারা Patch Cord এর সাথে Joint দিয়ে ব্যবহার করা হয় Media Converter এর সাথে Connect করার জন্য।

৭. Splice Machine: Fiber Optic Cable এর Core Joint এর কাজে Splice Machine ব্যবহার হয়।
Router
৮. Router: Router use করা হয় Mobile Device গুলতে WiFi use করার জন্য। ইউজারা সাধারনত তাদের ঘরে Mobile, Laptop অথবা অন্য কোন WiFi Enable Device এ Internet use করার জন্য Router ব্যবহার করে থাকে।

Radio Device
৯. Radio Device: এই Device গুল ব্যবহার করা হয় Long Rang WiFi Zone করার জন্য। এই Device গুল দুই ধরনের হয় একটা 2.4GHZ এবং 5GHZ এর হয়ে থাকে। 2.4GHZ এর Device দিয়ে আমরা Long Rang WiFi Zone করতে পারি কারন আমাদের দেশের WiFi Enable Device গুল 2.4GHZ এর বেশি Support  করতে পারে না। আপনারা যারা Long Rang WiFi Zone করতে চান তারা এই Device এর মাধ্যমে Maximum 1KM এরিয়া WiFi Zone করতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা এই Device গুলর মাধ্যমে 50+KM Distance এ Bandwidth Through করতে পারবেন। Long Distance এ Bandwidth Through/Received করার জন্য 5GHZ এর Device ব্যবহার করা সবচাইতে বেশি ভালো।

এখানে আপনারা যারা আপনাদের এরিয়াতে ব্রডব্যান্ড ব্যবসা Cable কানেকশন দিয়ে করতে চান তাহলে (Mikrotik Routerboard, Fiber Optic Cable, Twisted Pair Cable/ UTP Cable, Router, Switch, Computer) এই Device গুল ব্যবহার করবেন এবং আপনি যদি আপনার এরিয়াতে ব্রডব্যান্ড ব্যবসা WIFI Connection দিয়ে করতে চান তাহলে আপনার (Mikrotik Routerboard, Computer, Router, Radio Device m2) এই Device গুল ব্যবহার করবেন।
৩। Bandwidth Connection চলে আসলো Device কেনা হয়ে গেল এবং Device সম্পর্কে কিছু ধারনাও হয়ে গেল। এখন আপনি ব্যবসা করবেন কীভাবে বা আপনার এরিয়ার Clint দের Internet Connection কীভাবে দিবেন, কীভাবে তাদের ১টি নির্দিষ্ট Speed Limit দিবেন, কিভাবে MikroTik Configure করবেন? এটা নিয়ে আপনার চিন্তা করার কোন কারন নেই এজন্য আমরা আপনাকে সাহায্য করবো। আমরা আপনার Networking এর সব কিছু Setup করে আপনাকে শিখিয়ে দিবো যে কীভাবে আপনাকে Networking করতে হবে এবং কীভাবে আপনি আপনার Clint দের Service দিতে পারবেন।
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.