-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
পাসওয়ার্ড! PASS WORD
পেনড্রাইভ খুললেন তো আপনার পিসি লক হয়ে যাবে, আবার লাগলেন তো আনলক হয়ে যাবে।
Predator সফ্টওয়্যারটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
আপনার কম্পিউটার বার বার রিস্টার্ট(Restart) নেয়? সমাধান নিন
কম্পিউটারের কিছু সাধারন সমস্যা ও সমাধান
আসল সমস্যার উপরই এর সমাধান নির্ভর করে। সমস্যাগুলি বোঝার ও সমাধানের উপায় স্ক্রীনেই কোড হিসেবে আসে।
আপনি নিজেই কিছু কাজ করতে পারেন। কম্পিউটার স্লো হওয়ার পিছে নানা কারণ থাকতে পারে, কিন্তু সবচেয়ে কমন হচ্ছে মেইনটেনেন্সের অভাব। অসম্পূর্ণ ড্যাটা, করাপ্টেড রেজিস্ট্রি, স্পাইওয়্যার, এবং অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম একসাথে চললে তা সহজেই আপনার পিসির স্পীড এবং পারফরম্যান্স কমিয়ে দিতে পারে।
তাই আপনার সব প্রোগ্রাম সম্পর্কে অবগত থাকুন। যেগুলি আপনি ব্যবহার করেন না বা যেগুলি ব্যবহার করা শেষ সেগুলি বন্ধ করে দিন। আপনার রেজিস্ট্রি ক্লিন করুন নিয়মিত। এই দুটি কাজ করলেই আপনার পিসির স্পীড ৩০% পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
যেকোন লিঙ্কেই ক্লিক করার আগে কার্সর তার উপর নিয়ে দেখুন সন্দেহজনক কিছু মনে হয় কিনা। আপনার পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য কাওকে দেবেন না, যদিও আপনার মনে হয় যে এটি আপনার ব্যাংকের দরকার আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে। আপনার অ্যান্টিভাইরাস ও অ্যান্টি-স্পাইওয়্যার আপডেটেড আছে নাকি লক্ষ্য রাখুন। বেশিরভাগ অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামই অটোমেটিক আপডেটের জন্য সেট করা যায়।
কম্পিউটার চালানোর আগে দেখে নিন সব কেব্ল ঠিকমত লাগানো আছে কিনা। কম্পিউটার খুব গরম হয়ে গেলে, দেখুন ফ্যানে কি ধুলা জমেছে কিনা যেটি পরিষ্কার করা লাগবে। ল্যাপটপ হলে দেখুন আপনার ব্যাটারি কি ঠিক আছে কিনা।
তাই অটোমেটিকেলি এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ, সার্ভার বা ক্লাউড সার্ভিসে ব্যাক আপ রাখার ব্যবস্থা করুন। ব্যাক আপ করার প্রসেসটি অটোমেটেড হলে সুবিধা, তাহলে আপনার বারবার মনে করে এটা করা লাগবে না। অনলাইন ব্যাক আপ সলিউশনে সুবিধা হচ্ছে আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে এটি এক্সেস করতে পারবেন।
সিঙ্ক করার সময় সব খোলা অ্যাপ্লিকেশনগুলি বন্ধ করে দিন। প্রপোসড আপডেটগুলি ডাউনলোড করুন অথবা রিজেক্ট করে দিন, যাতে সিঙ্ক্রোনাইজেশন ঠিকমত হয়।
32 বিট(x86) ও 64 বিট(x64) প্রসেসর কি?
ইদানিং আমাদের মোবাইল প্রসেসরের ক্ষেত্রে নতুন একটা টার্ম যুক্ত হয়েছে। আর সেটা হল প্রসেসর কি 32 bit এর নাকি 64 bit এর! তো আমরা যারা পিসি সম্পর্কে হালকা পাতলা জানি, তারা এই 32 bit এবং 64 bit এর কথা আগেও দেখেছি। দুটোর মূল কাহিনি একই। তো কি সেই কাহিনী 32 bit বা 64 bit প্রসেসরের! জানতে হলে পড়তে হবে বাকিটুকু!
আমি প্রথমে একটু ইতিহাস বলে নিই। এতদিন মোটামুটি যা মোবাইল দেখেছেন যা ব্যবহার করেছেন তার সবই 32 bit প্রসেসরের। প্রথম 64 bit কোন মোবাইল ছিল বলতে পারেন? না পারলেও সমস্যা নেই, কারণ ওটা কোন অ্যান্ড্রয়েড ছিল না, ছিল iPhone 5s. তো আমরা মূল আলোচনায় আসি এবার।
ডাটা প্রসেস করে। কিসের ডাটা এই প্রশ্নটা যদি মাথায় আসে তাহলে আস্তে আস্তে বলি(কেউ যদি শুনে ফেলে!) আপনি যখন মোবাইল স্ক্রিনে একটা টাচ করে মোবাইলকে কমান্ড দেন এবং মোবাইল আপনাকে মূহুর্তেই তা করে আপনাকে শো করে তখন প্রসেসর আপনার কমান্ড তথা ডাটাকে প্রসেস করে আপনার কমান্ড মত কাজ করে ফলাফল দেখায়। সোজা বাংলায় আপনার কমান্ডই প্রসেসরের জন্য ডাটা! এই জন্য নিজেকে কমান্ডারও ভাবতে পারেন, ডাটাম্যানও ভাবতে পারেন।
প্রসেসর রেজিস্টার
এই জিনিসটা সম্পর্কে আগে একটু জানতে হবে। প্রসেসর রেজিস্টার হল একটা খুব ক্ষুদ্র ভার্চুয়াল মেমরী যা প্রসেসরের সাথে যুক্ত থাকে। CPU কাজ করার সময় এর ড্যাটাগুলো রেজিস্টারে এনে জমা করে। এটির কাজ একটা উদাহরণ দিলেই ধবধবে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা কুয়া থেকে পানি একটা ড্রামে ভরতে চাই, কিভাবে ভরবো? খুব সোজা একটা বালতি দড়িতে বেঁধে কুয়ায় ফেলবো এরপর সেটা ভরে তুলবো এবং ড্রামে ভরতে থাকবো। প্রসেসর রেজিস্টারও সেই কাজটাই করে
32 bit প্রসেসর কি?
32 bit প্রসেসরের প্রসেসর রেজিস্টার 32 bit, তাই এটাকে 32 bit প্রসেসর বলে। ক্লিয়ার না? ঠিক আছে আরো ভেঙ্গে বলি, কুয়া থেকে আপনি ৩২ বিট এর ডাটা প্রসেসরকে দিতে পারবেন কারণ আপনার হাতে রয়েছে একটি সুদৃশ্য 32 bit এর RFL বালতি থুক্কু প্রসেসর রেজিস্টার!
তো এবার আমার প্রশ্ন, 64 bit প্রসেসর কি?
একই কাহিনী, এবার শুধু 64 bit এর বালতি কিংবা প্রসেসর রেজিস্টার হবে।
32 bit vs 64 bit
যত বড় বালতি তত বেশী সুবিধা! কি কি সেই সুবিধা!
32 bit এর কোন প্রসেসরই 4 GB এর উপর RAM সাপোর্টেড না। আর প্র্যাকটিক্যালি 4 GB RAM দেয়া হলেও ব্যবহৃত হবে 3.2 GB। অন্য দিকে 64 bit এর প্রসেসর তাত্ত্বিকভাবে 17 billion GB RAM সাপোর্টেড ! মতান্তরে ১৬ Terabyte!! কিন্তু বাস্তবে উইন্ডোজ পিসিতে সর্বোচ্চ 192GB RAM ব্যবহার করা হয় (লাইসেন্সই ওতটুকু)
32 bit প্রসেসর একটু স্লো মনে হবে 64 bit প্রসেসরের তুলনায়। তাছাড়া x64 প্রসেসর RAM প্রায় সম্পূর্ণ ব্যবহার করে।
প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশনের জন্য 32 bit প্রসেসরের চেয়ে 64 bit প্রসেসর বেশী জায়গা allocate করতে পারে( দুঃখিত allocate এর বাংলা এখানে ব্যবহার করতে না পারায়)। ফলে এপ্লিকেশনও অনেক ফাস্ট হবে।
সার্বিকভাবে Efficiency বাড়তি থাকবে 64 bit এর প্রসেসরে। x64 বিটে আরো কিছু বাড়তি সুবিধা আছে, যেমনঃ kernel Protection