• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Showing posts with label কম্পিউটার বেসিক. Show all posts
Showing posts with label কম্পিউটার বেসিক. Show all posts

পাসওয়ার্ড! PASS WORD

কি ভাবে পাসওয়ার্ড দিলে হ্যাকার
আপনার ধারে-কাছে আসতে পারবেনা !

অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অনেকেই পাসওয়ার্ড হিসেবে কি
দেওয়া যায়, তা নিয়ে মহা দুশ্চিন্তায় পরেন।
কম্পিউটার
নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন,
পাসওয়ার্ড যত দীর্ঘ হবে, ব্যবহারকারীর
মনে রাখা তত সহজ হবে এবং হ্যাকার
বা পাসওয়ার্ড-চোরদের জন্য তা অনুমান
করা কঠিন হবে।
পাসওয়ার্ড হিসেবে হয়তো কেউ বসান মোবাইল
নম্বর আবার কেউ বা বসান জন্মদিনের সংখ্যা।
কেউ ব্যবহার করেন ‘পাসওয়ার্ড’ শব্দটিকেই আবার
কেউ লেখেন ১২৩৪৫৬।.পাসওয়ার্ড দিতে হবে বলেই
যে কেবল একটি মাত্র শব্দ বা কয়েকটি সহজ
সংখ্যা বসিয়েই
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি মিলবে ভাবছেন,
তাহলে কিন্তু ভুল করবেন। সম্ভব হলে কয়েকটি শব্দ
ব্যবহার করে একটি বাক্যাংশ
বা একটি পুরো বাক্যকেই পাসওয়ার্ড
হিসেবে ব্যবহার করুন।
সম্প্রতি প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘পিসি’
ম্যাগাজিনে প্রকাশিত
একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সহজে অনুমান
করা যায় এমন পাসওয়ার্ড ব্যবহার
করলে হ্যাকাররাও অনায়াসেই এ পাসওয়ার্ডের
নিরাপত্তা ভেঙে ফেলতে পারে। কষ্ট করে হলেও
জটিল পাসওয়ার্ড মুখস্থ
রাখতে পারলে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার
আশঙ্কা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোসের
নিরাপত্তা বিশ্লেষক গ্রাহাম ক্লুলেই
জানিয়েছেন, আপনার স্মরণীয় কোনো বাক্যের
সঙ্গে ছোট-বড় অক্ষর, সংখ্যা ও চিহ্ন
মিলিয়ে জটিল একটি পাসওয়ার্ড
তৈরি করতে পারেন। পাসওয়ার্ডটি মুখস্থ রাখুন।
পাসওয়ার্ড যত দীর্ঘ হবে, ততই নিরাপদ
থাকবে আপনার অ্যাকাউন্ট।
শক্ত ও জটিল পাসওয়ার্ডের গুরুত্ব অনেক বেশি।
আর্থিক লেনদেনের অ্যাকাউন্ট, সামাজিক
যোগাযোগের ওয়েবসাইটসহ অনলাইনের বিভিন্ন
অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার
করা জরুরি।
দীর্ঘ বাক্যে পাসওয়ার্ড তৈরির নিয়মকানুন
দীর্ঘ বাক্যে পাসওয়ার্ড তৈরির বিষয়টি অনেক
সহজভাবে করা সম্ভব। এটা সহজ কোনো বাক্যের
অংশবিশেষ বা পুরো বাক্যটি হতে পারে। তবে এ
ক্ষেত্রে বাক্যের পরিবর্তে আপনি সংখ্যা ব্যবহার
করতে পারেন। অক্ষরগুলো ছোট-বড়
মিলিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করতে পারেন।
আপনাকে খেয়াল
রাখতে হবে যেভাবে পাসওয়ার্ডটি তৈরি করবেন
তা যেন সহজে মনে থাকে কিন্তু অন্য কেউ
সহজে তা অনুমান করতে না পারে।
গবেষকদের দেওয়া পাসওয়ার্ডবিষয়ক পাঁচ পরামর্শ
১. সব ওয়েবসাইটে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন
না।
২. দীর্ঘ বাক্যে জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
৩. পাসওয়ার্ড নিয়মিত হালনাগাদ করুন।
৪. কম্পিউটার, সামাজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট ও আর্থিক লেনদেনের সময় পাসওয়ার্ড
দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক থাকুন। অ্যাকাউন্ট লগআউট
ঠিকমতো হয়েছে কি না, পরীক্ষা করুন। সাইবার-
ক্যাফেতে পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন।
৫. পাসওয়ার্ড মূল্যবান তথ্য প্রতিরক্ষা করে।
এটা আপনার ডিজিটাল সম্পদ। আপনার পাসওয়ার্ড
রক্ষার জন্য সচেতন থাকুন। সব ক্ষেত্রেই গুরুত্ব
দিয়ে পাসওয়ার্ড নির্বাচন করুন
এবং তা মনে সংরক্ষণ করুন। পাসওয়ার্ড
যাতে ভুলে না যান, সে জন্য পাসওয়ার্ড
টুকে রাখুন এবং তা সুরক্ষিত স্থানে সংরক্ষণ
করে রাখুন।

উৎসঃ ইন্টারনেট
Share:

পেনড্রাইভ খুললেন তো আপনার পিসি লক হয়ে যাবে, আবার লাগলেন তো আনলক হয়ে যাবে।

কখনো কি জ্যামস বন্ড হতে চেয়েছিলেন? আপনি আপনার পিসি কে শুধু একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার পিসিকে লক করতে পারবেন। Predator একটি ফ্রি উইন্ডোজ প্রোগ্রাম যা আপনার ইউএসবি ড্রাইভটি রিমোভ দিয়ে দিলেই আপনার পিসি লক লেগে যাবে। কম্পিউটার কে আনলক করতে হলে আপনাকে আবার পেনড্রাইভটি ইনসার্ট করতে হবে। এটা আপনি ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন। কেউ ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ছাড়া পিসিতে প্রবেশ করতে চাইলে “Access Denied” মেসেজ দেখাবে। তো শুরু করা যাক, নিচের পদক্ষেপগুলো অনুসরন করুন:
পদক্ষেপ:
Predator সফ্টওয়্যারটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
পদক্ষেপ:
সফ্টওয়্যারটি লন্চ করার পর ইউএসবি ড্রাইভটি প্রবেশ করান। কোনভাবেই আপনার কোন ডাটা ডিলিট হবে না। তাই আপনার ড্রাইভটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারেন। প্রবেশ করানোর সময় পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য একটি ডায়ালগ বক্স দেখাবে। OK তে ক্লিক করুন।
পদক্ষেপ:
Preferences উইন্ডোতে কিছু কী সেট করে রাখুন।  প্রথমেই “New password” ফিল্ডে একটি নতুন ও ইউনিক পাসওয়ার্ড প্রবেশ করান। ইউএসবি ড্রাইভটি হারিয়ে ফেললে এর মাধ্যমে পিসিটি আনলক করতে পারবেন। আপনি চাইলে Always Required বক্সটি চেক দিয়ে রাখতে পারেন । এক্ষেত্রে প্রতিবার আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাবে। সর্বশেষ, ফ্ল্যাস ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন। এটি হয়ে গেলে “Create key” তে ক্লিক করুন। তারপর OK চাপুন।
পদক্ষেপ:
প্রিডেটর এক্সিড করে দেবে। হয়ে গেলে প্রোগ্রাম রিস্টার্ট দেয়ার জন্য প্রিডেটর আইকনে ক্লিক করুন । কিছু সময় পরে তা সবুজ বর্ন ধারন করবে। তার মানে প্রোগ্রাম চলছে। প্রতি ৩০ সেকেন্ডে প্রোগ্রামটি চেক করবে আপনি ড্রাইভটি প্রবেশ করিয়েছেন কিনা। না করালে অটো লক হয়ে যাবে।
Share:

আপনার কম্পিউটার বার বার রিস্টার্ট(Restart) নেয়? সমাধান নিন

মাইক্রোসফ্ট যখন বাজারে উইন্ডোজ এক্সপি নিয়ে আসলো, প্রতিবার কোন একটি সফ্টওয়্যার এরর বা ভুল হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে Restart নিয়ে নিতো। যদিও মাঝে মাঝে ব্যতিক্রম হতো। যারা এধরনের পুনরায় রিস্টার্ট সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই ট্রাবলশুটিং। উইন্ডোজ এক্সপি, ৭, এবং৮ ব্যবহারকারীরা এই ঝামেলা থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় এ ব্যাপারে নিচে বিস্তারিত বলা হলো
১) ডেস্কটপ থেকে My Computer এ মাউস রেখে রাইট বাটনে ক্লিক করুন।
২) Properties এ ক্লিক করুন
৩) সিস্টেম প্রপার্টিজ উইন্ডোতে Advanced ট্যাব অথবা Advanced system settings লিংক এ ক্লিক করুন।
৪) Startup and Recovery এর নিচে Settings বাটনে ক্লিক করুন
1
৫) Startup and Recovery উইন্ডোতে Automatically restart চেক বক্সটি আনচেক করে দিন
2
৬) Ok চাপুন
এখন যদি কোন সমস্যা দেখা দেয় তাহলেও অটো রিস্টার্ট নিবে না রিস্টার্টের আগে একটি এরর ম্যাসেজ দেখাবে।
Share:

কম্পিউটারের কিছু সাধারন সমস্যা ও সমাধান

আপনি আপনার কম্পিউটারে কাজ করছেন আর হঠাৎ করে দেখলেন একটি এরর মেসেজ এসেছে বা আরো খারাপ হলে দেখা যাবে আপনার কম্পিউটারটি হ্যাং করেছে বা আপনা আপনি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আপনার কম্পিউটারের কি সমস্যা আছে এবং সেগুলি কিভাবে সমাধান করবেন সেটা বের করা একটি কষ্টসাধ্য কাজ হতে পারে, বিশেষ করে তখন যখন আপনি আপনার কম্পিউটার সম্পর্কে বেশি কিছু জানেন না। আজকে আসুন কিছু কমন সমস্যাগুলি এবং কিভাবে সেগুলি সমাধান করবেন তা জেনে নেই।
১) ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথঃ নীল রঙটি অনেকের প্রিয় হলেও আপনার কম্পিউটারে যখন ব্লু স্ক্রীনে সাদা লেখা দেখা যায় তখন সেটা মোটেও কোন আনন্দের কারণ হতে পারে না। ব্লু স্ক্রীন আসাটা কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য অন্যতম ভীতির কারণ। যাই হোক, ব্লু স্ক্রীন আসলে বেশিরভাগ সময়ই কম্পিউটার রিবুট করলেই তা ঠিক হয়ে যায়। অনেক কারনেই এই সমস্যাটি হতে পারে, যেমন- ত্রুটিপূর্ণ হার্ডওয়্যার, ক্ষতিগ্রস্ত সফটওয়্যার, করাপ্ট DLL ফাইল, ড্রাইভারে সমস্যা এবং আরও অনেক কিছু।
আসল সমস্যার উপরই এর সমাধান নির্ভর করে। সমস্যাগুলি বোঝার ও সমাধানের উপায় স্ক্রীনেই কোড হিসেবে আসে।
২) কম্পিউটার খুব স্লোঃ এটি হচ্ছে সবচেয়ে কমন সমস্যা। একটি স্লো কম্পিউটার অনেক হতাশার কারণ হতে পারে, কিন্তু কম্পিউটারটি বদলানোর আগে
আপনি নিজেই কিছু কাজ করতে পারেন। কম্পিউটার স্লো হওয়ার পিছে নানা কারণ থাকতে পারে, কিন্তু সবচেয়ে কমন হচ্ছে মেইনটেনেন্সের অভাব। অসম্পূর্ণ ড্যাটা, করাপ্টেড রেজিস্ট্রি, স্পাইওয়্যার, এবং অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম একসাথে চললে তা সহজেই আপনার পিসির স্পীড এবং পারফরম্যান্স কমিয়ে দিতে পারে।
তাই আপনার সব প্রোগ্রাম সম্পর্কে অবগত থাকুন। যেগুলি আপনি ব্যবহার করেন না বা যেগুলি ব্যবহার করা শেষ সেগুলি বন্ধ করে দিন। আপনার রেজিস্ট্রি ক্লিন করুন নিয়মিত। এই দুটি কাজ করলেই আপনার পিসির স্পীড ৩০% পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।
৩) কম্পিউটার স্থির হয়ে যায়ঃ এটিও একটি কমন সমস্যা কিন্তু স্লো কম্পিউটারের চেয়ে গুরুতর। বেশিরভাগ সময়ই ভাইরাসের কারণে এটি হয়, বিশেষত আপনার কম্পিউটারে ইনস্টলড স্পাইওয়্যারের কারণে। কোন ইমেইল থেকে ভুয়া ওয়েবসাইটের লিঙ্কে ক্লিক করলে এটি হতে পারে। অনেক সময়ই এই মেইলগুলি দেখে মনে হয় এগুলি আপনার ব্যাংক, পেপ্যাল, ফেসবুক বা এধরনের মাধ্যম থেকে এসেছে। এই সমস্যাটি হার্ডওয়্যার থেকেও হতে পারে, যেমন আপনি যদি নতুন কোন মেমোরি ইনস্টল করে থাকেন বা কোন সফটওয়্যার আপডেট করে থাকেন তাহলে এটি হতে পারে।
যেকোন লিঙ্কেই ক্লিক করার আগে কার্সর তার উপর নিয়ে দেখুন সন্দেহজনক কিছু মনে হয় কিনা। আপনার পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য কাওকে দেবেন না, যদিও আপনার মনে হয় যে এটি আপনার ব্যাংকের দরকার আপনার অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে। আপনার অ্যান্টিভাইরাস ও অ্যান্টি-স্পাইওয়্যার আপডেটেড আছে নাকি লক্ষ্য রাখুন। বেশিরভাগ অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামই অটোমেটিক আপডেটের জন্য সেট করা যায়।
৪) কম্পিউটার আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যায়ঃ সাধারনত পাওয়ার সাপ্লাই, কেব্‌ল কানেকশন, অকেজো ব্যাটারি বা ওভারহিটিং এর কারণে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়।
কম্পিউটার চালানোর আগে দেখে নিন সব কেব্‌ল ঠিকমত লাগানো আছে কিনা। কম্পিউটার খুব গরম হয়ে গেলে, দেখুন ফ্যানে কি ধুলা জমেছে কিনা যেটি পরিষ্কার করা লাগবে। ল্যাপটপ হলে দেখুন আপনার ব্যাটারি কি ঠিক আছে কিনা।
৫) ডেটা ব্যাকআপ না রাখাঃ দুর্ভাগ্যবশত অনেকেই এখনো ডেটা ব্যাকআপ রাখাটা জরুরী বলে মনে করেন না। জরুরী ডকুমেন্ট, ছবি, মিউজিক লাইব্রেরি এবং ইমেইল অটোমেটিকেলি স্টোর হয় আপনার কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে- যেটি একটি মেকানিক্যাল ও ইলেক্ট্রিক্যাল ডিভাইস। এটি যদি ব্রেক ডাউন করে তাহলে আপনার এসব ডেটা চিরতরে হারিয়ে যাবে। আপনার হার্ড ড্রাইভ নির্মাতার ওয়ারেন্টি থাকলেও তারা শুধু হার্ড ড্রাইভটি বদলে দিবে, আপনি আপনার ডেটা আর ফিরে পাবেন না।
তাই অটোমেটিকেলি এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ, সার্ভার বা ক্লাউড সার্ভিসে ব্যাক আপ রাখার ব্যবস্থা করুন। ব্যাক আপ করার প্রসেসটি অটোমেটেড হলে সুবিধা, তাহলে আপনার বারবার মনে করে এটা করা লাগবে না। অনলাইন ব্যাক আপ সলিউশনে সুবিধা হচ্ছে আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে এটি এক্সেস করতে পারবেন।
৬) স্মার্টফোন কম্পিউটারের সাথে সিঙ্ক হয়নাঃ স্মার্টফোনের ব্যাক আপ রাখার জন্য এটি নিয়মিত কম্পিউটারের সাথে সিঙ্ক করা জরুরী। মাঝে মাঝে স্মার্টফোনের বা কম্পিউটারের ধরণের কারণে সিঙ্ক হতে চায় না। সিঙ্ক করার সময় মাঝে মাঝে সব প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেওয়া লাগে।
সিঙ্ক করার সময় সব খোলা অ্যাপ্লিকেশনগুলি বন্ধ করে দিন। প্রপোসড আপডেটগুলি ডাউনলোড করুন অথবা রিজেক্ট করে দিন, যাতে সিঙ্ক্রোনাইজেশন ঠিকমত হয়।
Share:

32 বিট(x86) ও 64 বিট(x64) প্রসেসর কি?

ইদানিং আমাদের মোবাইল প্রসেসরের ক্ষেত্রে নতুন একটা টার্ম যুক্ত হয়েছে। আর সেটা হল প্রসেসর কি 32 bit এর নাকি 64 bit এর! তো আমরা যারা পিসি সম্পর্কে হালকা পাতলা জানি, তারা এই 32 bit এবং 64 bit এর কথা আগেও দেখেছি। দুটোর মূল কাহিনি একই। তো কি সেই কাহিনী 32 bit বা 64 bit প্রসেসরের! জানতে হলে পড়তে হবে বাকিটুকু!

আমি প্রথমে একটু ইতিহাস বলে নিই। এতদিন মোটামুটি যা মোবাইল দেখেছেন যা ব্যবহার করেছেন তার সবই 32 bit প্রসেসরের। প্রথম 64 bit কোন মোবাইল ছিল বলতে পারেন? না পারলেও সমস্যা নেই, কারণ ওটা কোন অ্যান্ড্রয়েড ছিল না, ছিল iPhone 5s. তো আমরা মূল আলোচনায় আসি এবার।

প্রসেসর কি?
যে অ্যাকটিং করে সে যেমন অ্যাকটর, তেমনি যে প্রসেস করে সে হল প্রসেসর। এর কাজ হল প্রসেস করা।
কি প্রসেস করে?
ডাটা প্রসেস করে। কিসের ডাটা এই প্রশ্নটা যদি মাথায় আসে তাহলে আস্তে আস্তে বলি(কেউ যদি শুনে ফেলে!) আপনি যখন মোবাইল স্ক্রিনে একটা টাচ করে মোবাইলকে কমান্ড দেন এবং মোবাইল আপনাকে মূহুর্তেই তা করে আপনাকে শো করে তখন প্রসেসর আপনার কমান্ড তথা ডাটাকে প্রসেস করে আপনার কমান্ড মত কাজ করে ফলাফল দেখায়। সোজা বাংলায় আপনার কমান্ডই প্রসেসরের জন্য ডাটা! এই জন্য নিজেকে কমান্ডারও ভাবতে পারেন, ডাটাম্যানও ভাবতে পারেন।

 প্রসেসর রেজিস্টার

এই জিনিসটা সম্পর্কে আগে একটু জানতে হবে। প্রসেসর রেজিস্টার হল একটা খুব ক্ষুদ্র ভার্চুয়াল মেমরী যা প্রসেসরের সাথে যুক্ত থাকে। CPU কাজ করার সময় এর ড্যাটাগুলো রেজিস্টারে এনে জমা করে। এটির কাজ একটা উদাহরণ দিলেই ধবধবে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমরা কুয়া থেকে পানি একটা ড্রামে ভরতে চাই, কিভাবে ভরবো? খুব সোজা একটা বালতি দড়িতে বেঁধে কুয়ায় ফেলবো এরপর সেটা ভরে তুলবো এবং ড্রামে ভরতে থাকবো। প্রসেসর রেজিস্টারও সেই কাজটাই করে

32 bit প্রসেসর কি?

32 bit প্রসেসরের প্রসেসর রেজিস্টার 32 bit, তাই এটাকে 32 bit প্রসেসর বলে। ক্লিয়ার না? ঠিক আছে আরো ভেঙ্গে বলি, কুয়া থেকে আপনি ৩২ বিট এর ডাটা প্রসেসরকে দিতে পারবেন কারণ আপনার হাতে রয়েছে একটি সুদৃশ্য 32 bit এর RFL বালতি থুক্কু প্রসেসর রেজিস্টার!

তো এবার আমার প্রশ্ন, 64 bit প্রসেসর কি?

একই কাহিনী, এবার শুধু 64 bit এর বালতি কিংবা প্রসেসর রেজিস্টার হবে।

32 bit vs 64 bit

যত বড় বালতি তত বেশী সুবিধা! কি কি সেই সুবিধা!

  1. 32 bit এর কোন প্রসেসরই 4 GB এর উপর RAM সাপোর্টেড না। আর প্র্যাকটিক্যালি 4 GB RAM দেয়া হলেও ব্যবহৃত হবে 3.2 GB। অন্য দিকে 64 bit এর প্রসেসর তাত্ত্বিকভাবে 17 billion GB RAM সাপোর্টেড ! মতান্তরে  ১৬ Terabyte!! কিন্তু বাস্তবে উইন্ডোজ পিসিতে সর্বোচ্চ 192GB RAM ব্যবহার করা হয় (লাইসেন্সই ওতটুকু:P)64bit vs 32bit

  2. 32 bit প্রসেসর একটু স্লো মনে হবে 64 bit প্রসেসরের তুলনায়। তাছাড়া x64 প্রসেসর RAM প্রায় সম্পূর্ণ ব্যবহার করে।

  3. প্রতিটা অ্যাপ্লিকেশনের জন্য 32 bit প্রসেসরের চেয়ে 64 bit প্রসেসর বেশী জায়গা allocate করতে পারে( দুঃখিত allocate এর বাংলা এখানে ব্যবহার করতে না পারায়)। ফলে এপ্লিকেশনও অনেক ফাস্ট হবে।

    PT_64bit_vs_32bit_large

  4. সার্বিকভাবে Efficiency বাড়তি থাকবে 64 bit এর প্রসেসরে। x64 বিটে আরো কিছু বাড়তি সুবিধা আছে, যেমনঃ kernel Protection

এখানে আরো কিছু কথা আছে। 64 bit এর প্রসেসরে 32 bit এর সব কিছু যেমন রম, অ্যাপ চলতে পারে কিন্তু 32 bit এর প্রসেসরে 64 bit এর কিছুই চলবে না, সেটাকে 32 bit এর জন্য অপটিমাইজ করতে হবে। আর অ্যান্ড্রয়েড Lollipop পুরোপুরি 32 bit এবং 64 bit উভয়ের জন্য অপটিমাইজ করা। এটাই প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন যেটা 64 bit এর জন্য অপটিমাইজড।

Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.