• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Showing posts with label শুদ্ধ বানানের নিয়ম. Show all posts
Showing posts with label শুদ্ধ বানানের নিয়ম. Show all posts

Spelling rules শুদ্ধ বানানের নিয়মাবলী


 বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৮ সালে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড এবং ১৯৯৪ সালে বাংলা একাডেমী প্রবর্তিত বানানরীতি প্রণীত হয়। বাংলা একাডেমী এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক বানানরীতি দুটির মধ্যে সমতা বিধানের জন্য ২০০৫ সালে বাংলা বানান সমতা বিধান কমিটি নামে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি ওই দুটি বানানরীতির সংশোধন, সংযোজন ও পরিমার্জন করে একটি বানানরীতি গঠন করে। সংশোধিত বানানরীতি নিচে বর্ণিত হলোঃ

১। রেফ (র্ )-এর পর তৎসম ও অর্ধতৎসম শব্দে কোথাও ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত হবে না। যেমন- কর্জ, কর্ম, পূর্ব, ফর্দ, শর্ত, সূর্য।
২। সন্ধিতে তৎসম শব্দে প্রথম পদের শেষে ‘ম’ থাকলে ং (অনুস্বার) লেখা হবে। যেমন- অহংকার (অহম+কার) ভয়ংকর, সঙ্গীত। অন্যান্য েেত্র (সন্ধিবদ্ধ নয় বলে) ক, খ, গ, ঘ,  ক্ষ এর আগে নাসিক্যবর্ণ যুক্ত করার জন্য সর্বত্র ঙ (উয়োঁ) লেখা হবে। যেমন- আকাঙ্ক্ষা, লঙ্ঘন, শঙ্খ, সঙ্গে। 
    অতৎসম (তদ্ভব, দেশী, বিদেশী ও মিশ্র) শব্দের বানানের ক্ষেত্রে ওই নিয়মের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে প্রত্যয় ও বিভক্তিহীন শব্দের শেষে ‘ং’ (অনুস্বার) ব্যবহৃত হবে। যেমন- জং, পালং, রং, শিং, সং। এক্ষেত্রে শব্দে অব্যয় বা বিভক্তিযুক্ত হলে কিংবা পদের মধ্যে বা শেষে স্বরবর্ণ থাকলে ঙ (উয়োঁ) হবে। যেমন বাঙালি, ভাঙা, রঙিন, রঙের। তবে বাংলাদেশের সংবিধানে অনুশ্রিত থাকায় ‘বাংলা’ ও ‘বাংলাদেশ’ শব্দ দু’টি ং দিয়ে লিখতে হবে। 
৩। হস্ চিহ্ন যথাসম্ভব বর্জন করতে হবে। যেমন- উচিত, করব, চট, ঝরঝর ইত্যাদি। তবে এমন শব্দের উচ্চারণ বিভ্রান্তির আশঙ্কা থাকলে হস্ চিহ্ন ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন- ওয়াকফ, কোন্, চল্ বল্ শেল্ফ ইত্যাদি। 
৪। যেসব তৎসম শব্দের বানানে হ্রস্ব ও দীর্ঘ উভয় স্বর (ই, ঈ, উ, ঊ) অভিধানসিদ্ধ, সে ক্ষেত্রে এবং অতৎসম (তদ্ধব, দেশী, বিদেশী, মিশ্র) শব্দের বানানের শুধু হ্রস্বস্বর (ই ,ি উ  ু) প্রযুক্ত হবে। যেমন অঙ্গুরি, খঞ্জনি, চিৎকার, জানুয়ারি, নুর, পাখি, পুব, বাড়ি, শুটিং, সরকারি, সূচি। 
৫। কয়েকটি স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে ঈ-কার হবে। যেমন- কিঙ্করী, গাভী, পিশাচী মানবী, রানী, হরিণী। 
৬। যেমন- ভাষা ও জাতির নামের শেষে ই-কার থাকবে। যেমন- আরবি, ইংরেজি, জাপানি, ফরাসি, বাঙালি, হিন্দি। 
৭। বিশেষণবাচক ‘আলি’ প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ই-কার হবে। যেমন- চৈতালি, পুবালি, বর্ণালি, মিতালি, রুপালি, সোনালি। 
৮। পদাশ্রিত নির্দেশক ‘টি’তে ই-কার হবে। যেমন- বইটি, মেয়েটি, লোকটি। 
৯। সমোচ্চারিত শব্দে অর্থভেদ বোঝাবার জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী হ্রস্ব ও দীর্ঘস্বর ব্যবহার করা হবে। যেমন- কি (অব্যয়), কী (সর্বনাম/বিশেষণ); তৈরি (ক্রিয়া), তৈরী (বিশেষণ); নিচ (নিচু অর্থে), নীচ (হীন অর্থে); কুল (বংশ অর্থে), কূল (তীর অর্থে)। 
১০। -বিশিষ্ট সব তৎসম শব্দে  অুণœ থাকবে। যেমন- অয়, ীর, ুধা, ুর, ত্রে, প। 
১১। বাংলায় প্রচলিত কৃতঋণ বিদেশী শব্দ বাংলা ভাষার ধ্বনি পদ্ধতিতে লিখতে হবে। যেমন- কাগজ, জমিন, জাদু, জাহাজ, জিকির, নজির, হাসপাতাল। 
তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম হবে। যেমন- 
  ক) ইসলাম ধর্ম সম্পর্কিত কয়েকটি বিশেষ শব্দে- ‘যাল’, ‘যে’, ‘যোয়াদ’ ও ‘যোই’ এর জন্য অন্তঃস্থ-য ব্যবহৃত হবে। যেমন- আযান, এযিন, ওযু, কাযা, নামায, মুয়ায্যিন, যাকাত, যোহর, রমযান, হযরত। 
  খ) অনুরূপ শব্দে আরবি সিন ও সোয়াদ-এর জন্য দন্ত্য-স এবং শিন এর জন্য তালব্য-শ হবে। যেমন- ইসলাম, এশা, বেহেশ্ত, মসজিদ, মুসলমান, শনাক্ত, শাওয়াল, শাবান, সালাত, সালাম। 
    তবে বাংলায় বিদেশী শব্দের বানান যেখানে সম্পূর্ণ পরিবর্তিত হয়ে দন্ত্য-স ‘ছ’ এর রূপ লাভ করেছে, সেখানে ‘ছ’ ব্যবহার করতে হবে। যেমন- ছত্র (চরণ), ছবি, পছন্দ, মিছরি, মিছিল। 
  গ) ইংরেজি ও ইংরেজির মাধ্যমে আগত ঝ (এস) ও ঈ (সি) ধ্বনির জন্য দন্ত্য-স পরধষ, পরড়ঁং, ংয, ংরড়হ, ংংরড়হ, ঃরড়হ প্রভৃতি ধ্বনির জন্য তালব্য-শ এবং ংঃ ধ্বনির জন্য যুক্তবর্ণ স্ট লেখা হবে। যেমন- ংবষভ (সেল্ফ), ংবৎারপব (সার্ভিস), পুপষব (সাইকেল), ংড়পরধষ (সোশ্যাল), মৎধপরড়ঁং (গ্রেইশাস), ংযরঢ় (শিপ), ঢ়বহংরড়হ (পেনশন), ংবংংরড়হ (সেশন), ড়ঢ়বৎধঃরড়হ (অপারেশন), ঢ়ড়ংঃ (পোস্ট), ংঃধৎ (স্টার), ংঃুষব (স্টাইল) ইত্যাদি। 
  ঘ) ইংরেজি (বিদেশী শব্দে) বক্র ধ ধ্বনির জন্য শব্দের প্রারম্ভে অ্যা বা অ্যা-কার (্যা) ব্যবহার্য। যেমন- অ্যাকটর, অ্যাকটিভ, অ্যান্টিসেপটিক, অ্যান্ড, অ্যাপোলো, অ্যাম্বুলেন্স, অ্যাসিড, অ্যাসিসট্যান্ট। তবে .যেসব বিদেশী শব্দে বক্র (বিকৃত) ধ এর জন্য বাংলায় ব্যাপকভাবে এ চলে আসছে, সেসব শব্দের বিকল্পে এ ব্যবহার করা চলবে। যেমন- একাডেমি, এডভোকেট, এডমিরাল, এভিনিউ, এলকোহল। কিছু তৎসম যেমন- জ্যামিতি, ব্যায়াম, ব্যাস, ব্যাহত ইত্যাদি এবং বিদেশী শব্দ ছাড়া অন্য সব বানানে অবিকৃত-বিকৃত নির্বিশেষে এ বা এ-কার ()ে হবে। যেমন- দেখে, দেখি, যেন, জেনো, কেন, কেনো, গেল, গেলো, গেলে, গেছে। তবে কিছু তদ্ভব এবং বিশেষভাবে বিদেশী শব্দ রয়েছে যার অ্যা-কার যুক্ত রূপ বলে পরিচিত। এসব শব্দে ্যা অপরিবর্তিত থাকবে। যেমন- খ্যামা, চ্যাঙ, ব্যাঙ, ল্যাঙ, ল্যাঠা। 
  ঙ)  ও থেকে বাংলায় আত্তীকৃত বলে এবং উচ্চারণগত কারণেও খ্রিষ্ট ও খ্রিস্টান শব্দ ষ্ট যুক্ত বর্ণ দিয়ে লেখা হবে। এ নিয়মি খ্রিষ্টপূর্ব, খ্রিষ্টাব্দ ও খ্রিষ্টিয় হবে । 
  চ) উচ্চারণের দ্বিধা দূর করার সুবিধার্থে বাংলায় বিদেশী শব্দের বানানে যুক্ত শব্দকে বিশিষ্ট করে লেখার ব্যাপক প্রবণতা পরিহার করে যুক্তভাবে লেখা উচিত। শব্দের আদিতে তো অনুরূপ বিশ্লেষণ সম্ভব নয়। যেমন- কাস, গ্রিস, প্লাটুন, স্কাই, স্টেশন, স্ট্রিট ইত্যাদি। 
তবে কিছু কিছু শব্দ ভেঙ্গে লেখা যায়। যেমন- অকটোবর, ইবরাহিম, ইসরাফিল, মাদ্রাসা, শেকসপিয়ার, সেপটেম্বর। 
১২। পূর্ববর্তী নিয়মের (ক) থেকে (ঙ) পর্যন্ত বর্ণিত বিধি ব্যতিক্রম বলে গণ্য হবে। তা ছাড়াও সংস্কৃত (তৎসম) শব্দ ব্যতীত অন্য কোন ক্ষেত্রে ণত্ব-ষত্ব বিধি অনুকরণ করা হবে না। এখানে মনে রাখা প্রয়োজন যে, নাসিক্য ধ্বনি যুক্ত করার জন্য তৎসম-অতৎসম সবেেত্র চ-বর্গের আগে কেবল ঞ (যেমন- অঞ্চল, লঞ্চ, বাঞ্ছা, ইঞ্জিন, গেঞ্জি, ঝঞ্জা), ট-বর্গের আগে তৎসম শব্দের ক্ষেত্রে কেবল মূর্ধণ্য-ণ (যেমন- কণ্টক, লুণ্ঠন, কাণ্ড) ও অতৎসম শব্দের েেত্র দন্ত্য-ন(যেমন-কারেন্ট, লন্ডন, হ্যান্ড) এবং ত-বর্গের আগে সবেেত্র কেবল দন্ত্য-ন (যেমন- তন্তু, পান্থ, প্যান্থার, আন্দাজ, অন্ধ,রান্না) লেখা হবে। 
    অনুরূপভাবে শিসধ্বনি যুক্ত করার জন্য চ-বর্গের অঘোষ ধ্বনির আগে সব ক্ষেত্রে কেবল তালব্য-শ (যেমন- কুয়েশ্চন, নিশ্চয়, নিñিদ্র), ট-বর্গের অঘোষ ধ্বনির আগে তৎসম শব্দের েেত্র কেবল মূর্ধণ্য-ষ (যেমন- কষ্ট, কাষ্ট) ও অতৎসম (বিদেশী) শব্দের েেত্র দন্ত্য-স (যেমন- স্টপ, স্টিল, স্টুডেন্ট) এবং ত-বর্গের অঘোষ ধ্বনির আগে সব েেত্র কেবল দন্ত্য-স (যেমন- অস্ত, পিস্তল, আস্থা) ব্যবহৃত হবে। 
১৩। পদান্তে বিসর্গ (ঃ) থাকবে না। যেমন- ক্রমশ, প্রধানত, মূলত, তবে পদমধ্যস্থ বিসর্গ থাকবে। যেমন- দুঃসহ, পুনঃপুন, স্বতঃস্ফূর্ত। 
অভিধানসিদ্ধ হলে পদ মধ্যস্থ বিসর্গ বর্জনীয়। যেমন- দুস্থ, নিস্পৃহ, নিশ্বাস। 
১৪। ক্রিয়া পদের বানানে পদান্তে ও-কার (ে া) অপরিহার্য নয। যেমন- করব, ঘটল, বলেছ, যাব, হল। তবে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ অনুজ্ঞায় ও-কার রাখা যাবে। যেমন- করো, কেনো, কোরো, দেখো, ধরো, বলো, বোলো। ‘আনো’ প্রত্যয়ান্ত শব্দের শেষে ও-কার যুক্ত করা হবে। যেমন- করানো, খাওয়ানো, দেখানো, নামানো, পাঠানো, শেখানো। 
অর্থ কিংবা উচ্চারণ বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য কিছু বিশেষ্য, বিশেষণ ও অব্যয় শব্দে ও-কার দেয়া আবশ্যক। যেমন- কাল ও কালো, কোন ও কোনো, ভাল ও ভালো, মত ও মতো। নয়তো, হয়তো প্রভৃতি বানানেও ‘ত’ এর বদলে ‘তো’ দিয়ে লেখা হবে। 
১৫। ব্যঞ্জনবর্ণে উ-কার (ু), ঊ-কার (ূ) এবং ঋ-কারের (ৃ) একাধিক রূপ পরিহার করে এই কার চিহ্নগুলো বর্ণের নিচে যুক্ত করা হবে। যেমন- রূপ, শুভ, হৃদয়। তবে প্রাথমিক স্তরের বাংলা পাঠ্যপুস্তকের সংশ্লিষ্ট ‘পাঠশিখি’ অংশে কার চিহ্নের পুরনো রূপটিও উল্লেখ করতে হবে। যেমন- রু =রু, রূ=রূ, শু=শু, হৃ=হৃ ইত্যাদি। 
১৬। যুক্ত ব্যঞ্জন স্বচ্ছ করার জন্য প্রথম বর্ণে রূপ যথাসম্ভব ুদ্রাকারে এবং দ্বিতীয় বর্ণের রূপ পূর্ণরূপে লিখিত হবে। যেমন- অঙ্ক, শঙ্খ, সঙ্গে, স্পষ্ট। 
১৭। যেসব যুক্ত ব্যঞ্জন বাংলা উচ্চারণে নতুন ধ্বনি গ্রহণ করে যেমন-  (ক্+ষ), জ্ঞ (জ+ঞ), হ্ম (হ+ম) সেগুলোর রূপ অুণœ থাকবে। তা ছাড়া নন্দন তাত্ত্বিক বিচারে ঞ্চ (ঞ+চ), ঞ্ছ (ঞ+ছ), ঞ্জ (ঞ+জ), ট্ট (ট+ট), ট্র (ট+র), ত্ত (ত+ত), ত্থ (ত+থ), ত্র (ত+র), ভ্র (ভ+র), হ্ণ (হ+ণ), হ্ন (হ+ন, ষ্ণ (ষ+ণ) ইত্যাদি যুক্তবর্ণের প্রচলিত রূপও অুণœ রাখা হবে। তবে প্রতিটি েেত্র যুক্ত ব্যঞ্জন পঠনের রূপ ব্যাখ্যা করা হবে। (সংকলিত)
  
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.