• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

পিসির RAM রেমের কিছু সমস্যা ও তার সমাধান ।

পিসির RAM রেমের কিছু সমস্যা ও তার সমাধান ।


পিসি RAM এর কিছু সমস্যা সঙ্গে তার সমাধান । দেখুন আপনারও কাজে আসতে পারে ।


বন্ধুরা আশাকরি সবাই খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াই খুব না হলেও মোট মোটি ভালই আছি । যাই হোক প্রতিদিন এর মতো আজকেও আপনার সাথে ছোট কিছু টিপস নিয়ে পোস্ট শেয়ার করছি আশাকরি আপনাদের পছন্দ হবে এবং অনেক কাজেও আসবে । আজকে আমি আপনাদের সাথে Ram এর কিছু সমস্যা এবং তার কারণ ও সমধান দেবার চেষ্টা করলাম । তাহলে আর দেরি করে লাভকি নীচে থেকে দেখে নিন সমস্যা গুলো কি এবং  সমাধান গুলো কি ।

1 // প্রশ্ন  ঃ আমি আমার কম্পিউটার এ ব্যবহার করা পুরনো Ram সাথে একটি নতুন চিপ লাগাছি কিন্তু সেটি স্ক্রীন এ দেখাছে  না এমন কি কোন এরর ম্যাসেজ ও দিছে না । এখুন কি করবো …


কারনঃ ১) Ram চিপ টি মনে হয় খারাপ আছে ।
২) Ram চিপ টির BUS স্পীড মাদার বোর্ড এবং প্রসেসর এর সাথে মিল খাছে না ।

সমধানঃ ১) প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর ব্যবহার করা আগের পুরনো Ram  চিপটি খুলে এর BUS স্পীড জেনে নিন । সাধারন চিপ এর গায়ে আলাদা স্টিকারে 133MHz/100MHz ইত্যাদি লেখা থাকে । তখুন ব্যবহার করা চিপ্তির BUS স্পীড এর মতো BUS স্পীড এর Ram ব্যবহার করুন ।
২) মাঝে মাঝে বিভিন্ন করনে একটি নতুন Ram ও খারাপ থাকতে পারে । তাই চিপটি অন্য কোন কম্পিউটার চেক বা পরীক্ষা করে দেখুন কাজ হছে কি না । ধুল বালির ফলেও Ram  স্লটে ময়লা থাকতে পারে সেক্ষেত্রে Contact Cleaner  ব্যবহার করে দেখতে পারেন ।

2// প্রশ্ন  ঃ  নতুন কোন Ram লাগানোর পরেও সেটি পিসিতে শো করছে না ।

কারনঃ এটি মূলত তিনটি কারনে হতে পারেঃ
১) এই Ram এর BUS স্পীড বেশি যা আপনার মাদার বোর্ড সাপোর্ট করে না ।
২) ভুলভাবে চিপটি লাগানোর ফল স্বরূপ এটা হতে পারে ।
৩)বা Ram চিপ টি নষ্ট হয়েগেছে ।

সমধানঃ
১) মাদার বোর্ড এর ম্যানুয়াল দেখে নিশ্চিন্ত হয়েনিন কোন কোন স্পীড Ram  এটি সাপোর্ট করে । যদি সাপোর্ট না করে তবে মাদার বোর্ড ও Ram  থেকে একটি আপনাকে বদলাতে হবে । আর মাদার বোর্ড বদলানোর অরথ হল আগের Ram টিকে বাদ দিয়ে দেওয়া ।
২) Ram ভুলভাবে ইন্সটল করলে পিসির পাওয়ার বাটন দেয়া মাত্রই ‘বিপ’ করে একটি শব্দ করবে । যদি টা হয় তাহলে Ram টি খুলে নিয়ে ভাল ভাবে চেপে লাগান , তাছাড়া Ram শুধু চেপে নয় ক্লিপের দ্বারা লাগাতে হয় । বা অন্যান্য স্লটে Ram বসিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন ।
৩) Ram এর স্পীড এর সাথে মিলে এমন মাদার বোর্ড Ram টি লাগিয়ে দেখতে পারেন । যদি এখানেও Ram টি না চলে তাহলে নিশ্চিন্ত হয়ে নিন যে Ram টি খারাপ । এখুন আপনার কাছে একটি মাত্র পথ যেখান থেকে Ram কিনেছেন সেখান থেকে পালটিয়ে নিন বা নতুন কিনে ব্যবহার করুন ।

3//  প্রশ্ন  ঃ একটি ফাইল বা কোন প্রোগ্রাম রান করতে গেলে Out of Memory এই ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ
১) একই সময়ে একাধিক প্রোগ্রাম বা ডকুমেন্ট চালু থাকলে এই সমস্যা হতে পারেঃ
২) আপনি যে ফাইল টি ওপেন করতে যাচ্ছেন তার ধারন ক্ষমতার মতো Ram আপনার পিসিতে নেই ।
৩) যদি এই সমস্যা টি বিশেষ কোন সফটওয়্যার এর ক্ষেত্রে হয় তাহলে বুজতে হবে সেই সফটওয়্যার টিতে কোন সমস্যা আছে ।

সমধানঃ
১)একাধিক প্রোগ্রাম বা ডকুমেন্ট চালুন থেকলে যে প্রোগ্রাম গুলর দরকার নাই সেগুল বন্ধ করে দিন ।
২) যদি কোন সফটওয়্যার এর ফলে এটা হয় তবে সেই সফটওয়্যার টিকে রিমুভ বা আনইন্সটল করে আবার ইন্সটল করে দেখুন ।
৩) পিসি এর Ram এর পরিমান যদি কম হয় তবে অবিলম্বে বাড়িয়ে নিন । তাতে যেকোনো কাজ করতে পারবেন আগের চেয়ে দ্রুত গতিতে ।
৪) বিশেষ ক্ষেত্রে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে দেখতে পারেন ।

4// প্রশ্ন  ঃ  CMOS Memory size mismatch ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ
১) সিস্টেমে লাগানো মেমোরির সাথে সেটাআপে মেমোরির কোন মিল নাই ।
সমধানঃ
১) BIOS এ প্রবেশ করে সিস্টেম এর লাগানো মেমোরির সাথে সিমস সেটআপ মেমোরির মিল ঠিক করে দিতে হবে ।

5// প্রশ্নঃ  পিসি স্ক্রীন নীল হয়ে যাই এবং তার সাথে Fetal Exception ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ মাদার বোর্ড এর BUS স্পীড এর সাথে Ram এর BUS স্পীড মিসম্যাচ হতে পারে ।
সমধানঃ সঠিক BUS স্পীড এর Ram লাগান ।

6// প্রশ্নঃ  Memory test terminated by key stroke  ম্যাসেজ দেখাছে  ।

সমধানঃ পিসি অন হবার সমায় তা মেমোরি পরীক্ষা করে দেখে । পিসি অন হবার সময় আপনি ভাল করে লক্ষ করুন তাহলে দেখাতে বা বুজতে পারবেন বিষয় টি । সেই সময় আপনার কীবোর্ড এর কোন কিতে প্রেস হয়েগেলে এই ম্যাসেজ আসতে পারে । এতে ভয় পাবার কিছুই নেই আপনি চুপ করে বসে থাকুন আপনাকে এই বিষয়ে কিছুই করতে হবে না ।

7// প্রশ্নঃ “ DECREASING AVAILABLE MEMORY “

কারনঃ ১) Ram Chip এর ত্রুটি থাকতে পারে ।
২) SIMM/DIMM solt (Memory Bank) এ ঠিক ভাবে বসানো না থাকতে পারে ।

সমধানঃ ১) Ram Chip  বা SIMM/DIMM খারাপ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে । এই পরীক্ষা করার জন্য ভাল SIMM/DIMM চিপ কে ঐ সন্দেহজনক Ram Chip বা SIMM/DIMM এর যাইগাই বসিয়ে এবং পিসি অন করে মেমোরি টেস্টিংয়ের দ্বারা Ram খারাপ না ভাল তা দেখে নিতে হবে ।
২) অনেক সময় Ram Chip বা SIMM ভালো থাকেলও উপরের মতো ম্যাসেজ দিতে পারে । এক্ষেত্রে Ram Chip বা SIMM/DIMM সঠিক ভাবে Memory এ না বসানোর কারনে এরূপ হতে পারে । তাই Ram বা SIMM/DIMM  গুলো দরকার হলেই খুলে পরিস্কার করে আবার স্থাপন করার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত ।

8// Invalid Configuration , Please Run Setup Program ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ কম্পিউটার এর প্রকৃতি কনফিগারেশন এর সাথে Ram এর সেটআপ কনফিগারেশন মিল খাইনি ।
সমধানঃ BIos এ প্রবেশ করে সিমস এর সেটআপ কনফিগারেশন  অনুযায়ী ঠিক করে দিন বা Load Bios Default দিয়ে Save করে রিবুট করুন ।

9//  Illegal Operation ম্যাসেজ আসছে ।

কারনঃ Ram এর BUS মিস ম্যাচ হলে এ ধরনের ম্যাসেজ দেখায় । যেমনঃ মাদার বোর্ড হয়তো ১০০ মেগাহার্টজ বাস স্পীড এর Ram সমর্থন করে অথচ আপনি লাগিয়েছেন ১৩৩  মেগাহার্টজ বাস স্পীড এর Ram ।
সমধানঃ সঠিক বাস স্পীড এর Ram ব্যবহার করুন ঠিক হবার কথা ।
Share:

কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বেশ কিছু প্রয়োজনীয় বই


কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্রদের জন্য বেশ কিছু প্রয়োজনীয় বই এর লিংক দিলাম।
  • আপনাদের কাছে এই বিভাগের বই/বইয়রে লিংক থাকলে মতামতের ঘরে লিখুন যাতে আরও সমৃদ্ধ করা যায়।
  • কারো কোন নতুন বই প্রয়োজন হলেও জানাবেন।
  • রেপিডশেয়ার থেকে ডাউনলোড করতে Free User এ ক্লিক করুন
  • File Factory থেকে ডাউনলোড করতে স্ক্রল করে download with filefactory basic এ ক্লিক করুন।
  • বিভিন্ন ফরমেটের বই পড়ার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার দরকার হতে পারে সফট ওয়্যারগুলোর ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া হলো:
  • .pdf – click here
  • .djvu- click here
  • .lith click here
Database
System Concepts
by: Abraham
Silberschatz, Henry F. Korth, S. Sudarshan

Computer
Networks
 by
Andrew S. Tanenbaum
Solutions download

Modern
Operating Systems by: Andrew S. Tanenbaum


Operating System Concepts 
by
Abraham Silberschatz, PeterBaerGalvin, Greg Gagne
download password : twilightzone


Co
mputer
Organization and Architecture
 by:
William Stallings

Data Structures and Algorithms (Addison-Wesley Series in Computer Science and
Information Pr)
 by:
Alfred V. Aho, Jeffrey D. Ullman, John E. Hopcroft
Data
Structures and Algorithm Analysis in C by: Mark Allen Weiss
Data
Structures and Problem Solving Using C++ by: Mark Allen Weiss

Introduction
to Automata Theory, Languages, and Computation (

by: John E.
Hopcroft
Discrete
Mathematics and its Applications

by: Kenneth H.
Rosen
Introduction
to Algorithms
 by
Thomas H. Cormen
Formal
Languages and Their Relation to Automata by John E. and Ullman, Jeffrey D.
Hopcroft
Share:

ফেরারী মন

ফেরারী মন

দিন যায়-
যায় মাস,
বছর গত হয়;
ফেরেনা উদাসী মন।
উদভ্রান্ত বিহগের মতো
ছুটে চলে বন-বাদারে।
হিজলবন ঘেঁষা
মরা নদীর তটে ইতস্তত বিচরণ।
কখনো মেঘ বালিকার
শুভ্র আঁচলের ভর করে
উড়ে যায় দিগন্ত পাড়ে।

জ্যৈষ্ঠের খরতাপে ক্লান্ত হয়ে-
এই বুঝি ফিরবে এবার;
না, শুধুই মিছে প্রত্যাশা।
শ্রাবণধারার সজীবতা নিয়ে
এবার তবে ফিরবে;
না, সবই আশার গুড়েবালি।

সেই কোন বাসন্তী সন্ধ্যায়
পুষ্পাঘাতে ব্যথাহত হয়ে-
হলো ঘর ছাড়া,
আজো আসেনি ফিরে
আমার ফেরারী মন।
Share:

কিভাবে লিখবেন আবেদনপত্র


কাঙ্ক্ষিত কিছু পেতে আমাদের প্রায়ই আবেদনপত্র লিখতে হয়। আবেদনপত্রের উপস্থাপনা স্বভাবতই হতে হবে নমনীয়। এর ভাষা হতে হবে প্রাঞ্জল বা সহজবোধ্য। বাহুল্য কথা লিখে আবেদনপত্রটি দীর্ঘ করা মোটেও ঠিক নয় । আবেদনপত্রটি যাতে এক পৃষ্ঠার মধ্যে শেষ করা যায় সে চেষ্টা করতে হবে। তবে প্রয়োজনে একাধিক পৃষ্ঠা ব্যবহার করা যাবে।  আবেদনপত্রে সরাসরি কোন প্রশ্ন করা যাবেনা । তবে এমনভাবে লেখা যাবে যেমন- "কেন এমন করা হল তা আমার বোধগম্য নয়"।

আজকাল আবেদনপত্র দুটি স্টাইলে লেখা হচ্ছে। একটি স্টাইল হচ্ছে আবেদনের সবগুলো প্যারাই বাম দিক থেকে শুরু করা হয়। যেমন- 

তারিখ......................................

বরাবর
জেলা প্রশাসক
গাজীপুর।

বিষয়ঃ ............................................................

জনাব,
........................................................................
.......................................................................
......................................................................
........................................................................

অতএব ...............................

নিবেদক
..........................
.........................

সংযুক্তিঃ ...................


অপর স্টাইলটি হচ্ছে প্রতি প্যারায় লেফ্ট ইনডেন্ট ব্যবহার করা। যেমন-
বরাবর
         জেলা প্রশাসক
         গাজীপুর।

বিষয়ঃ ............................................................

জনাব,
          ..............................................................
........................................................................
........................................................................
.......................................................................

          অতএব ...............................


                                                    নিবেদক
তারিখ- 
                                             ......................

বর্তমানে দুটি স্টাইলেরই প্রচলন থাকলেও প্রথমোক্ত স্টাইলটির প্রতিই বেশি আকৃষ্ট হতে দেখা যাচ্ছে।
বিষয়বস্তু বিবেচনায় আবেদনপত্রের কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। এই  পোস্ট-এ আবেদন নিয়ে আর আলোচনা করছি না। তবে সচরাচর যে ধরণের আবেদনপত্র লেখা হয়ে থাকে তা নিয়ে এ ব্লগের অন্যান্য পোস্ট-এ আলোচনা করছি।
Share:

মানপত্রের নমুনা

মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য ........................... এর আগমনে ...................... বিদ্যালয়ের পক্ষ  হতে-

প্রাণঢালা অভিনন্দন  


হে মহান অতিথি,
    ষড়ঋতুর এই বাংলাদেশে শরৎ বিদায়ের পর এখন সোনাঝরা হেমন্তের গৌরবময় উপস্থিতি। গ্রাম-বাংলার প্রতিটি ঘর আজ নবান্ন উৎসবে মুখর। এমনি এক স্বর্ণালি  প্রহরে আমরা যখন একান্ত কোন আপনজনের আগমন অপেক্ষায়  প্রহর গুণছিলাম; তেমনি এক শুভক্ষণে  শত ব্যস্ততাকে উপেক্ষা  করে আপনি আমাদের মাঝে এসে উপস্থিত হয়েছেন। আমরা যেন কতকাল ধরে এমনি একটি মুহূর্তের প্রতীক্ষায়  ছিলাম। তাইতো আপনার আগমনে আমাদের মাঝে আজ খুশির বান ডেকেছে। আমাদের মন আজ আনন্দে উদ্বেলিত। বৃক্ষশাখে  বিহগের কণ্ঠে যেন আজ শুধু আপনারই আগমনী গান। সোনাঝরা বিকেলের এই মায়াবী ক্ষণে আপনি আমাদের প্রাণঢালা অভিনন্দন গ্রহণ করুন। 
হে বিজয়ী বীর,
    জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সফল অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আপনি যে বিজয় অর্জন করেছেন, তা শুধু আপনার নয়; এ বিজয় লাখো জনতার বিজয়। একজন সুযোগ্য সমাজসেবক হিসেবে এই অভিষেক শুধু আপনাকে নয় আমাদেরকেও করেছে গৌরবান্বিত। আপনাকে সংসদ সদস্য হিসেবে পেয়ে আমরা আজ আজ এলাকার উন্নয়নের স্বপ্নে বিভোর। এই এলাকার সকল দৈন্য দূর করতে উন্নয়নের আলোকবর্তিকা হিসেবে মহান আল্লাহতায়ালা যেন আপনাকেই মনোনীত করেছেন।
হে আপন জন,
     মানুষ সুখে-দুখে আপনজনকেই স্মরণ করে। আপনি হলেন আমাদের পরম আপনজন। তাইতো আমাদের কিছু দুঃখ দৈন্যের কথা আপনাকে জানাতে ইচ্ছে করছে। এ বিদ্যালয়ে অনেক ছাত্রছাত্রী দূরবর্তী গ্রামের বাসিন্দা। নদী প্রতিবন্ধকতার কারণে তাদেরকে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে আসতে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এছাড়া নদী পারাপারে সর্বসাধারণেরও ভোগান্তির শেষ নেই। আমরা আশা করি আপনার শৈল্পিক হাতের ছোঁয়ায় শ্রীঘ্রই ............... নদীর ওপর একটি সেতু নির্মিত হবে। এর পরও আমাদের আরও কিছু দীনতা রয়ে গেছে। বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় শ্রেণীকক্ষের  স্থান সঙ্কট ক্রমেই প্রকট আমার ধারণ করছে। তাই একটি নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ খুবই জরুরি। আজকের এই দিনে আপনার কাছে আমাদের দাবি, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে এ বিদ্যালয়ে শীঘ্র একটি দ্বিতল একাডেমিক ভবন নির্মাণের ব্যাপারে আপনি সহযোগিতা করবেন।

হে মহানুভব,
    নিতান্ত প্রয়োজনেই আপনাকে নানা কাজে ব্যস্ত থাকতে হয়। এই ব্যস্ততাকে উপেক্ষা করে আমাদের মাঝে এসে আপনি যে মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছেন তা আমরা আজীবন কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবো। আমরা আশা করবো, আপনার শ্রম, আপনার আন্তরিকতা, আপনার কর্ম ................এলাকার উন্নয়নে অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করবে। সেই সাথে আপনি বার বার আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আমাদের প্রত্যাশা। 

    পরিশেষে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে আপনার সুস্থ, সুন্দর দীর্ঘায়ু কামনা করি। 


                                                                আপনার গুণমুগ্ধ
তারিখঃ 
                                                        ................... বিদ্যালয়ের
                                      শিক্ষক মণ্ডলি, ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ ও শিক্ষার্থীরা        
Share:

মানপত্র লিখন

কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির আগমনে তাকে যথোপযুক্ত সম্মান জানাতে স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে মানপত্র পাঠ করা হয়। অধিকাংশ মানপত্রের মাধ্যমে আগত অতিথিকে শ্রদ্ধা আর ভালবাসার রসালো অভিব্যক্তি দ্বারা সিক্ত করা হয়। সেইসাথে গুরুত্বপূর্ণ অতিথির কাছে নিজেদের দৈন্য তুলে ধরে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করা হয়। তাই মানপত্রটি হতে হয়ে হয় যথেষ্ট মানসম্মত। মানপত্রের ভাষা হতে হবে প্রাঞ্জল। এখানে কোন দুর্বোধ্য শব্দ কিংবা পংক্তি  সন্নিবেশ করা মোটেও ঠিক নয়। মানপত্রের শীর্ষে অতিথির নাম পদবী উল্লেখ করতে হয়। যেমন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদের সরকারের ........................ মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ................................ মহোদয়ের শুভাগমন উপলক্ষে মিতালির বন্ধন সমাজকল্যাণ সংস্থার পক্ষ থেকে                                                                        শ্রদ্ধাঞ্জলি     /       অভিনন্দন
মানপত্রের প্রথম অনুচ্ছেদে কিছু ভূমিকাসহ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন দিয়ে অতিথিকে বরণ করা হয়। প্রয়োজনে কোন লেখকের কবিতা বা আবেগময় লেখার উদ্বৃতি তুলে ধরা যায়।  এই অনুচ্ছেদটিতে বিভিন্ন শব্দালঙ্কার প্রয়োগ করে আবেগানুভূতি প্রকাশ করা যায়। সময় বা ঋতু অনুযায়ী কিছু প্রাকৃতিক বর্ণনা তুলে ধরলে লেখাটির সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। যেমন- ‘‘সারাদেশে এখন সোনাঝরা হেমন্তের গৌরবময় উপস্থিতি। গ্রাম-বাংলার সর্বত্রই নতুন ধানের মৌ মৌ গন্ধ। চারদিক তাই নবান্ন উৎসবে মুখর। অঘ্রাণের এমনি এক মায়াবী লগ্নে আমরা যখন কাঙ্ক্ষিত  প্রিয়জনকে কাছে পাওয়ার একান্ত বাসনায় অপেক্ষার প্রহর গুণছিলাম; ঠিক তখনি এক অনাবিল আনন্দের ঊর্মীদোলায় আমাদের আন্দোলিত করে এ ক্ষুদ্র  প্রতিষ্ঠানে আপনার শুভাগমন। আপনার আগমনে বনে বনে যেন আজ পুষ্পের  বাহুল্য; সেই সাথে ভ্রমরের গুঞ্জনধ্বনি যেন আপনার আগমন উল্লাসেই মুখর। আপনাকে কাছে পেয়ে আমরা আজ ধন্য। আপনি আমাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন গ্রহণ করুন।
দ্বিতীয় অনুচ্ছেদেও কথার ফুলঝুরিতে অতিথির গুণকীর্তন করে তাকে আরও সিক্ত করে দেওয়া যেতে পারে। যদি অতিথির দ্বারা এলাকার বা দেশের উল্লেখ্যযোগ্য উন্নয়ন সাধিত হয়ে থাকে তবে সে সম্পর্কে ইতিবাচক আলোচনা ও কৃতজ্ঞতার প্রকাশ থাকতে পারে এই অনুচ্ছেদে।
তৃতীয় অনুচ্ছেদে স্বাগতিক প্রতিষ্ঠান বা এলাকার বিভিন্ন দৈন্যের কথা বা সমস্যার কথা তুলে ধরে প্রতিকারের জন্য দাবি বা অনুরোধ জানানো যেতে পারে।
চতুর্থ অনুচ্ছেদে অতিথিকে কষ্ট স্বীকার করে এখানে আসায় তার মহানুভবতা নিয়ে কিছু বলা যায়, যেমন- ‘‘শত ব্যস্ততাকে উপেক্ষা করে আপনি আমাদের মাঝে এসে যে মহানুভবতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। আমরা আশা করি এভাবেই বার বার যেন আপনি আমাদের মাঝে এসে আমাদের ধন্য করেন। ’’
উপসংহারে অতিথির জীবনের সুস্থতা ও দীর্ঘজীবনের জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা। যেমন- ‘‘সৃষ্টিকর্তার কাছের আমাদের প্রার্থনা, তিনি যেন আপনাকে সুস্থ, সবল, দীর্ঘ জীবন দান করেন। ’’তারিখ-আপনার গুণমুগ্ধ................................
Share:

বদলির আবেদন

বদলির আবেদন
যারা সরকারি বা অন্য কোন সংস্থায় চাকরি করেন তাদের মধ্যে অনেকেরই স্থায়ী বাসস্থান থেকে চাকরিস্থলের দূরত্বের কারণে প্রিয়জনের সাথে ঠিকমত দেখা সাক্ষাত ও দেখাশুনা করা সম্ভব হয় না। তাই যথাসম্ভব কাছাকাছি স্থানে বদলি হওয়ার চেষ্টা করতে হয়। এজন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপরে কাছে বদলির জন্য আবেদন করতে হয়। বদলির আবেদনপত্রে যুক্তিসঙ্গত কারণ উল্লেখ করে বদলি চাইতে হয়। সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে বেশিরভাগই দেখা যায় নিজ উপজেলা এমনকি নিজ জেলাতেও পোস্টিং দেওয়ার বিধান নেই। এ ক্ষেত্রে  কাছাকাছি জেলা বা উপজেলায় বদলির জন্য আবেদন করতে হয়। ধরা যাক, জনাব রফিকুল ইসলাম সহকারী উপজেলা  শিক্ষা অফিসার পদে কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলায় কর্মরত আছেন। তার স্থায়ী বাসস্থান ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলায়। বিভাগীয় নিয়ম হচ্ছে- তাকে কিছুতেই নিজ উপজেলায় পদায়ন করা যাবে না। তাই তাকে তার নিজ উপজেলার কাছাকাছি কোন উপজেলায় পদায়নের জন্য আবেদন করতে হবে। অবশ্য যদি পদ শূন্য থাকে। এবার দেখে নিন আবেদনপত্রের একটি নমুনাঃ


তারিখ ...................

বরাবর
বিভাগীয় উপপরিচালক
প্রথামিক শিক্ষা
ঢাকা বিভাগ, ঢাকা।

বিষয়ঃ বদলীর জন্য আবেদন। 

জনাব,
যথাবিহিত সম্মান পূর্বক সবিনয় নিবেদন এই যে, আমি সহকারী উপজেলা  শিক্ষা অফিসার পদে কিশোরগঞ্জ জেলাধীন বাজিতপুর উপজেলায় কর্মরত আছি। আমার স্থায়ী বাসস্থান ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট উপজেলায়। আমার বাড়িতে বৃদ্ধ পিতামাতা, স্ত্রী ও দুই ছেলেমেয়ে রয়েছে। পিতামাতা প্রায়ই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভোগেন। এক ছেলে ও এক মেয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে। আমার বাড়ি হতে কর্মস্থলের অধিক দূরত্বের কারণে পিতামাতা ও ছেলেমেয়ের দেখাশুনা করা সম্ভব হয় না। তাছাড়া অধিক দূরতের কারণে যাতাযাতও বেশ ব্যয়সাধ্য, যা আমার মত স্বল্প বেতনভোগীর পক্ষে  কষ্টকর। বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারলাম, আমার নিজ উপজেলার কাছাকাছি ফুলপুর উপজেলায় সহকারী উপজেলা  শিক্ষা অফিসার এর একটি পদ শূন্য হয়েছে। এমতাবস্থায় আমাকে উক্ত শূন্য পদে বদলির সদয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন জানাচ্ছি।

অতএব, মহোদয়ের কাছে আকুল প্রার্থনা, আমার সমস্যাটি মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে আমাকে ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলায় সহকারী উপজেলা  শিক্ষা অফিসারের শূন্য পদে বদলির ব্যবস্থা করে বাধিত করতে মর্জি হয়। 

বিনীত নিবেদক

(মো. রফিকুল ইসলাম)
সহকারী উপজেলা  শিক্ষা অফিসার
বাজিতপুর, কিশোরগঞ্জ।
Share:

চাকরির আবেদনপত্রের নমুনা (জীবন বৃত্তান্তসহ)

তারিখঃ ১০.০৮.২০১৪

বরাবর
প্রকল্প পরিচালক
সেকেন্ডারি এডুকেশন সেকটর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট 
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর
আব্দুল গনি রোড, ঢাকা-১০০০।

বিষয়ঃ ‘সহকারী পরিদর্শক’ পদে নিয়োগের জন্য আবেদন।

জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, গত ০৫/০৮/২০১৪ তারিখে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানতে পারলাম, আপনার অধীনে ‘সহকারী পরিদর্শক’ পদে কিছু সংখ্যক লোক নিয়োগ করা হবে। আমি উক্ত পদে নিয়োগ লাভে একজন আগ্রহী প্রার্থী হিসেবে মহোদয়ের সদয় বিবেচনার জন্য নিচে আমার যাবতীয় তথ্য সন্নিবেশ করলামঃ

নাম                      : ফাহিম ফেরদৌস
পিতার নাম          : আনোয়ার হোসেন মণ্ডল 
মাতার নাম          : সালমা আকতার
স্থায়ী ঠিকানা       : গ্রাম- শিমুলতলী, ডাকঘর- পাঁচগাঁও
                              উপজেলা- শাহজাদপুর, জেলা- পাবনা।
বর্তমান ঠিকানা  : গ্রাম- শিমুলতলী, ডাকঘর- পাঁচগাঁও
                               উপজেলা- শাহজাদপুর, জেলা- পাবনা।
জন্ম তারিখ         : ২৪/০৯/১৯৮৮খ্রি.।
জাতীয়তা            : বাংলাদেশী
ধর্ম                       : ইসলাম
শিাগত যোগ্যতা : 
পরীক্ষার নাম      শাখা/বিষয়  পাশের সন    ফলাফল        বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়
এস.এস.সি        মানবিক      ২০০৩         জিপিএ ৩.৯    রাজশাহী
এইচ.এস.সি      মানবিক       ২০০৫        জিপিএ ৪.২৫   রাজশাহী
বি.এ (সম্মান)     রাষ্ট্রবিজ্ঞান   ২০০৮         দ্বিতীয় শ্রেণী     জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
এম.এ              রাষ্ট্রবিজ্ঞান   ২০০৯         দ্বিতীয় শ্রেণী     জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

অভিজ্ঞতা: একটি বেসরকারি সংস্থায় শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে ২ বছর 'কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা।

অতএব, মহোদয় সমীপে বিনীত আরজ, উল্লিখিত তথ্য সুবিবেচনাক্রমে আমাকে ‘সহকারী পরিদর্শক’ পদে নিয়োগ দান করে আমার শ্রম ও মেধা প্রয়োগের মাধ্যমে চাকরি করার সুযোগ দানে মর্জি হয়। 

নিবেদক


(ফাহিম ফেরদৌস)

সংযুক্তিঃ 
১। ছবি ২ কপি।
২।একডেমিক সকল সনদপত্রের সত্যায়ি কপি।
৩। চারিত্রিক সনদপত্র।
৪। নাগরিকত্ব সনদপত্র।
৫। ২০০ টাকার পোস্টাল অর্ডার নং- ..................
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.