• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

এবার পেনড্রাইভে/হার্ড ডিস্কে ইনস্টল করুন অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ কিংবা কিটক্যাট এর আসল অপারেটিং সিস্টেম এবং উপভোগ করুন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস কিংবা গেমস এর মজা পিসিতেই। সাথে এপিকে ফাইল ইনস্টল করার পদ্ধতি তো থাকছেই। (মেগা টিউন)

স্বাগতম, আশা করি সবাই ভালোই আছেন। ভালো না থাকলেও সমস্যা নাই, আমার এই টিউন পড়ে কারও কারও মন হয়তো এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে। কারণ আজ আমি সকল সমস্যার সমাধানসহ আলোচনা করব কিভাবে পিসিতে অ্যান্ড্রয়েডের আসল ওএস ব্যবহার করে যেকোনো অ্যাপস বা গেমস ব্যবহার করা যায় / খেলা যায়।
মূল টিউনে যাওয়ার আগে প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি সেইসব ভাইদের কাছে যারা আমাদের পূর্বের টিউন ( ইমুলেটর দিয়ে আর কত ব্যবহার করবেন? এখন পিসিতে ইনস্টল করুন অ্যান্ড্রয়েডের ISO সেটাপ ফাইল এবং উপভোগ করুন অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ কিংবা কিটক্যাট এর আসল স্বাদ !) অনুযায়ী Android OS ব্যবহার করে কিছু সাধারণ সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন যার সমাধান আমার জানা ছিল না। ব্স্ততার কারণে আমি এ নিয়ে ঘাটতেও পারিনি। আশা করছি এই টিউন অনুযায়ী আপনারা স্বাচ্ছন্দে পিসিতে অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করে অ্যাপ বা গেমস ব্যবহার করতে পারবেন কোনো সমস্যা ছাড়াই। তো আর কথা না বাড়িয়ে আমি মূল টিউনে ফিরে যাচ্ছি।
কেন পিসিতে অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করবেন?
অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে মোবাইলে যখন অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করতে পারছি তবে পিসিতে কেন? কারণ অনেকেই গুগলের সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেমটির আপডেট টি এখনও সবাই পাননি। তাই বলে তারা বসে থাকবে। উন্নত বিশ্বের বর্তমান যুগে বসে থাকা খুব বেমানান লাগে, অন্তত আমার কাছে। তাছাড়া অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ছাড়াও তো অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী রয়েছেন। তাদের কি ইচ্ছে হয়না একটি বারের জন্যও অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করতে?
কিভাবে পিসিতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করবেন?
আপনারা অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে পিসিতে বিভিন্ন ইমুলেটর যেমনঃ (Bluestaks, youwave) কিংবা এক্সটেনশনের সাহায্যে পিসিতে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ব্যবহার করেছেন। কিন্তু এজন্য প্রয়োজন হয় মোটামুটি ভালো মানের একটি পিসি এবং এভাবে অ্যান্ড্রয়েডের আসল স্বাদটাই পাওয়া যায়না। আমি আপনাদের দেখাবো কিংবা পিসিতে ISO ফাইল দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম রান করবেন। তো চলুন শুরু করা যাক 😀
যা যা প্রয়োজনঃ
১. একটি পিসি (ল্যাপটপ কিংবা ডেক্সটপ)।
২. অন্তত 4 জিবির একটি
পেনড্রাইভ / Blank CD or DVD
৩. অ্যান্ড্রয়েড OS
৪. ফ্লাশাবল OS মেকার
সফটওয়ার
অ্যান্ড্রয়েড OS এর দুটো
ভার্সন কিটক্যাট এবং ললিপপ
দুটোর ডাউনলোড লিঙ্ক আমি
দিয়ে দিবো আর ফ্ল্যাশার এর
লিঙ্ক ও নিচে দিয়ে দিচ্ছি। পিসি কিংবা পেনড্রাইভ কিন্তু আমি দিতে পারব না 😛
☼ ললিপপ 5.0.0 OS ডাউনলোড লিঙ্কঃ
(Name: android-
x86-5.0 alpha Version:
5.0.0 | Format: .iso | Size: 250
MB | 32 bit)
☼ কিটক্যাট OS ডাউনলোড
লিঙ্কঃ

(Name: android-x86 Version:4.4-r2 |
Format: .iso | Size: 388 MB | 32
bit)
☼ ফ্ল্যাশারঃ- LINUX LIVE USB Creator
ইনস্টলেশন গাইডঃ
প্রথমে OS দুটোর
যেকোনো একটা ডাউনলোড
করে কোন এক ফোল্ডারে
রাখুন। তারপর Linux Live USB
Creator নামক ফ্ল্যাশার টি
ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার পর ওপেন করুন। দেখবেন ফ্ল্যাশার
টি আপডেট চাইবে। Cancel করে
দিন।
তারপর একটি Pendrive/DVD নিয়ে
তা কানেক্ট করুন পিসির সাথে।
ফ্ল্যাশারে দেখবেন অনেক স্টেপ
আছে। প্রথম স্টেপে লেখা
CHOOSE A USB KEY। ক্লিক
করুন আর সাথে সাথে আপনার কম্পিউটারে যতো ড্রাইভ আছে
সব দেখাবে। ওইখানে দেখানো
সব ড্রাইভ থেকে আপনার
Pendrive/DVD সিলেক্ট করুন।
◙ তারপর স্টেপ ২ তে ISO/IMG/ZIP
সিলেক্ট করুন আর আপনার
ডাউনলোড করা OS টি সিলেক্ট
করে দিন। দেখবেন সিলেক্ট
করে ওকে দেয়ার সাথে সাথে
একটি গ্রিন কালারের লাইন কমপ্লিট হবে। প্রবলেম নেই।
◙ এইবার চতুর্থ স্টেপে
স্ক্রিনশটে দেখানো মতো
Format THE KEY IN FAT32 তে
ক্লিক করে পঞ্চম স্টেপে যান।
◙ পঞ্চম স্টেপে দেখবেন একটি
বোল্টের আইকন আছে।
অনেকটা বিজলির মতো।
ক্লিক করুন। ব্যাস, আপনার
কাজ আপাতত শেষ!
◙ একটু পর ফ্ল্যাশাবল OS
বানানো হয়ে গেলে আপনাকে বলা
হবে YOUR DEVICE IS READY TO
F LASH। এইটা দেখালে আপনার
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে
কিংবা গুগল ক্রোমে একটি পেইজ ওপেন হবে। ক্লোজ করে
দিন। আর LINUX LIVE USB
এপটাও ক্লোজ করে দিন।
এইবার আপনার পেনড্রাইভ
দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড OS ফ্ল্যাশ
দেয়ার জন্য আপনি প্রস্তুত। এইবার কম্পিউটারে যা কাজ
আছে সব কিছু শেষ করে
কম্পিউটার অফ করুন।
Pendrive/DVD কানেক্ট করে
রাখবেন।
◙ তারপর অন করুন। দেখবেন
কম্পিউটার অন করলেই সাথে
সাথে বুট মেনুতে যাওয়ার জন্য
প্রত্যেক কম্পিউটারেই একটি
FN কী (Function Key) থাকে।
আমার কম্পিউটারে del ক্লিক করলেই বুট মেনু দেখায়। আপনার
কম্পিউটারের কোনটা ক্লিক
করলে বুট মেনু দেখায় সেটি
নিজেই খুঁজে নিন। বুট মেনুতে ডুকে First Boot Device এ গিয়ে Pendrive/DVD (পেনড্রাইভ ব্যবহার করলে Pendrive এবং ডিভিডি ব্যবহার করলে DVD) সিলেক্ট করুন এবং সেইভ করে পিসি রিস্টার্ট করুন।
◙ পিসি রিস্টার্ট হলে নিচে লেখা দেখবেন Press any key to boot from pendrive/dvd। এরকম আসলে কীবোর্ড থেকে যেকোনো একটি কী প্রেস করুন। দেখবেন কয়েকটি অপশন আসবে-
1. Run Android without Flash
2. VESA Mode
3. Debug Mode
4. Install Android To HardDisk
এই চারটি অপশনের মধ্যে আপনাকেই নির্ধারণ করতে হবে কোন অপশনটি আপনি নির্বাচন করবেন। উল্লেখ্য যে ২ ও ৩ নং অপশন আমাদের দরকার নেই। এখানে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ১ ও ৪ নং অপশন। আসুন দেখে নেই কোন অপশন আপনি নির্বাচন করবেন।
1. Run Android Without Installation : এই অপশনটি ঝামেলার। আপনি যদি এই অপশন নির্বাচন করেন তাহলে কোনো রকম সেটাপ ছাড়াই আপনি অ্যান্ড্রয়েড চালাতে পারবেন। কিন্তু তা কেবল ক্ষণিকের জন্য। পিসি বন্ধ করলে আবারও আপনাকে পেনড্রাইভ বুট করে অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করতে হবে। এই অপশন ব্যবহার করে আপনি কোনো অ্যাপ ইনস্টল করলেও তা পিসি বন্ধ করলে মুছে যাবে। এই অপশনটি তারাই ব্যবহার করুন যারা কেবল অ্যান্ড্রয়েড ওএস এর প্রিভিউ দেখতে চান।
4. Install Android To HardDisk : এই অপশনটি প্রথমে একটু সময় সাপেক্ষ হলেও প্রথমটির মতো বারবার বুট করতে হবেনা। এই অপশন ব্যবহার করে আপনি উইন্ডোজ যেভাবে সেটাপ করেন ঠিক তেমনি অ্যান্ড্রয়েডও সেটাপ করতে পারবেন।
আগের টিউনে আমি দেখিয়েছিলাম ১ম অপশন ব্যবহার করার পদ্ধতি। কিন্তু সেই অপশন ব্যবহার করে অনেকেই অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন। তাই আমি আপনাদের আজ সম্পূর্ণ সেটাপের টিউটোরিয়াল অর্থাৎ ৪র্থ অপশন ব্যবহার করে কিভাবে অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করবেন তা দেখাচ্ছি।
◙ Install Android To Hard Disk সিলেক্ট করার পর যে মেনু আসবে তা তে দুটি অপশন পাবেন-
1. Pendrive
2. Hard Disk
আমি অ্যান্ড্রয়েড ওএস কে পেনড্রাইভে ইনস্টল করব তাই আমি Pendrive সিলেক্ট করছি। আপনি HDD তে ইনস্টল করতে চাইলে HardDisk সিলেক্ট করুন।
◙ Do Not Format অপশন নির্বাচন করুন।
◙ এখন আপনাকে Grub ইনস্টল করার জন্য একটি কনফার্মেশন চাইবে। Yes ক্লিক করুন।
◙ তাহলে ইনস্টলেশন শুরু হয়ে যাবে যা আপনি Progress Bar এ দেখতে পারবেন।
◙ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। তাহলে নিচের ছবির মতো Installation Complete বার্তা দেখাবে। অর্থাৎ আপনি সফলভাবে সেটাপ করতে পেরেছেন।
◙ এখন Run Android নির্বাচন করুন।
◙ Time/Date সেট করুন।
◙ এখন টপ রাইট মেনু থেকে Power off নির্বাচন করুন।
◙ এখন আপনি পেনড্রাইভ খুলে ফেলুন। তাহলে পিসি অন করার সময় উইন্ডোজে যেতে পারবেন।
◙ যখন আপনি অ্যান্ড্রয়েড ওএস ব্যবহার করতে চাইবেন তখন কেবল পেনড্রাইভটি বুট করলেই হবে। কারণ আমরা পেনড্রাইভে তা ইনস্টল করে নিয়েছি।
◙ বিঃ দ্রঃ এই পদ্ধতিতে আপনি Windows এর কোনো ক্ষতি না করেই তার পাশাপাশি Android OS ব্যবহার করতে পারবেন।
কিভাবে এপিকে ফাইল ইনস্টল করবেন?
◙ আপনি সরাসরি অ্যাপ ইনস্টলের জন্য প্লে স্টোর ব্যবহার করতে পারবেন।
◙ আপনি যদি ম্যানুয়ালি ইনস্টল করতে চান তাহলে প্রথমে windows os ব্যবহার করে এপিকে ফাইলটি রাখুন যে পেনড্রাইভে / হার্ড ডিস্ক ড্রাইভে অ্যান্ড্রয়েড ইনস্টল করেছেন সেটাতে। তারপর পিসি বন্ধ করে Android OS এ ডুকুন এবং ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করে এপিকে ফাইলটি ডাবল ক্লিক করে ইনস্টল করুন।
অ্যানড্রয়েড ওএস এর কিছু স্ক্রিনসট-
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
Share:

মোবাইল ফোনের সিম কার্ডের দিন শেষ!


প্রযুক্তির নতুন নতুন উদ্ভাবনে একে একে হারিয়ে গেছে অনেক কিছুই।
হার্ডওয়্যারের
আধুনিকায়নে দীর্ঘাকৃতির হ্যান্ডসেট এখন সহজেই হাতের মুঠোয়। আর সর্বশেষ আধুনিকায়নের পরিকল্পনা ঝুঁকিতে ফেলেছে হ্যান্ডসেটের প্রাণ। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিম কার্ডের দিন বুঝি শেষ হতে যাচ্ছে। কারণ বিকল্প হিসেবে ই-সিম বা ইলেক্ট্রনিক সিম কার্ডের বিষয়ে কাজ শুরু করেছে হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারী জায়ান্ট কোম্পানিগুলো। হ্যান্ডসেটের মধ্যে সরাসরি সিম কার্ড ব্যবহার না করে এতে ই-সিম ব্যবহারের বিষয় ইতোমধ্যে জিএসএমএ এর (গ্রুপ স্পেশাল মোবাইল অ্যাসোসিয়েশন) সঙ্গে আলোচনা করেছে প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল ও স্যামসাং। এতে গ্রাহকরা কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়া সহজেই অপারেটর পরিবর্তন করতে পারবেন বলে মনে করছে মোবাইল টেলিকম ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিত্বকারী জিএসএমএ। হ্যান্ডসেটের জন্য স্ট্যান্ডার্ড সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টি মডিউল) তৈরিতে চুক্তির বিষয়টি এখন ঘোষণা মাত্র বলে জানিয়েছেন জিএসএমএ এর প্রধান নির্বাহী ‍অ্যানি বোভার্তো। প্রযুক্তি বিষয় সাইট টেকস্পট’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে ই-সিম সংযুক্ত করা থাকবে। এক্ষেত্রে হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকদের সিম কার্ডের জন্য আলাদা কোনো স্লট দিতে হবে না।
এ সংক্রান্ত কারিগরি সহযোগিতার বিষয়ে এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত কোনো আলোচনা না হলেও, আগামী প্রজন্মের ফোন হবে ই-সিমের সে বিষয়ে নিশ্চিত করে বলা যায়। মোবাইল ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় ২৫ বছর আগে আমূল পরিবতর্ন এনেছে সিম কার্ড। সে সময়ের দীর্ঘাকৃতির হ্যান্ডসেটের আকার এখন অনেক ছোট হয়ে আসলেও তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি সিম কার্ডের আকারে।
তবে বহু আগে ই-সিমের
ধারণ ‍দিয়েছিলেন ক্যামব্রিজ বিশ্ববিল্যায়ের ড. মার্কাস কুন। তিনি বলেছিলেন, শিগগিরই মোবাইল নেটওয়ার্কে সিম কার্ডের পরিবর্তে পাসওয়ার্ড বা কিউআর কোড কিংবা থ্রিডিবার কোড স্থান করে নেবে। এক্ষেত্রে পাসওয়ার্ড বা উন্নত সফটওয়্যার ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ হবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। ১৯৯১ সালে জার্মানির স্মার্ট-কার্ড মেকার জিসিক্কি অ্যান্ড ডেভ্রিয়েন্ট সর্বপ্রথম ফিনিশ অপারেটর রেডিওলিঞ্জার কাছে তিনশ’টি সিম বিক্রি করে। প্রথম সিম কার্ড ক্রেটিড কার্ড আকৃতির হলেও পরে তার ছোট হয়ে আসে।
বর্তমানে হ্যান্ডসেটগুলোতে মাইক্রো সিম ব্যবহৃত হলেও অ্যাপলসহ কয়েকটি কোম্পানির হ্যান্ডসেটে ন্যানো সিম ব্যবহৃত হচ্ছে। যা শিগগিরই দখল করে নিচ্ছে ই-সিম।
Share:

জিমেইল ইনবক্সে জমে থাকা সকল ই-মেইল ডিলেট করুন এক ক্লিকে !

জিমেইল ইউজারদের স্বাগত জানাচ্ছি আমার আজকের পোস্টে। আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে কি জমে আছে হাজার হাজার মেইল? আপনি কি সব ইমেইল এক ক্লিকেই এবং খুব সহজেই ডিলেট করে ফেলতে চাচ্ছেন? আপনার জন্য নিয়ে এলাম সহজ ট্রিকসের বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়াল। এখন আপনি খুব সহজেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে জমে থাকা সকল মেইল রিমুভ করতে পারবেন মাত্র ১ মিনিটের মধ্যেই!
জিমেইল ইনবক্সে জমে থাকা সকল ই-মেইল ডিলেট করুন এক ক্লিকে !
আমাদের অনেকের পুরোনো ইমেইল অ্যাকাউন্ট থাকে অনেক সময়। কিন্তু বহুদিন পর ইমেইল অ্যাকাউন্টে লগিন করে দেখলেন, ইনবক্সে জমে গেছে অপ্রয়োজনীয় হাজার হাজার ইমেইল? এখন এই মেইলগুলো মুছে ফেলতে চাচ্ছেন?? কিন্তু এতোগুলো ইমেইল ম্যানুয়ালি ডিলেট করা অসম্ভব! আমরা জানি, জিমেইল ইনবক্সে প্রত্যেক পেজে ৫০টির মতো ইমেইল থাকে। অর্থাৎ ডিলেট করতে হলে আপনাকে এখন প্রতি ক্লিকে এই ৫০টি করে ইমেইল ডিলেট করতে হবে। আর এভাবে যদি আপনি ডিলেট করতে থাকেন, তাহলে ভেবে দেখেছেন কি, কতক্ষণ সময় নস্ট হতে পারে আপনার মেইলে জমে থাকা এই ইমেইলগুলো ডিলেট করতে? চিন্তা নেই, আছে স্মার্ট সল্যুশন।
জিমেইল ইনবক্সে জমে থাকা সকল ই-মেইল ডিলেট করুন এক ক্লিকে !

জিমেইল অ্যাকাউন্টের ইনবক্স থেকে সকল ই-মেইল এক ক্লিকে ডিলেট করার পদ্ধতি

আমি আজ আপনাদের সাথে সকল ইমেইল ডিলেট করার ট্রিকসটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আকারে নিয়ে এসেছি। তাই আমার বাংলা ভিডিও টিউটোরিয়ালটি দেখলে আশা করি খুব সহজেই ট্রিকসটি বুঝবেন। তবুও, আপনাদের স্বার্থে সংক্ষেপে এবং এক নজরে ধাপগুলো নিচে উল্লেখ করছিঃ
  • আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগিন করুন। লগিন করার সময় একটি বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে। আমরা স্লো ইন্টারনেট ইউজাররা সাধারণত জিমেইল অ্যাকাউন্টটি Load Basic HTML অপশনে ওপেন করি। কিন্তু আজকের ট্রিকসটির জন্য আপনাকে অবশ্যই Standard Mode দিয়েই কাজ করতে হবে।
Green Hosting
  • ইনবক্সে লগিন করার পর, সার্চ বক্সে লিখুন before:2015/07/01 এবং সার্চ বাটন ক্লিক করুন। এই উল্লেখিত কমান্ডটি নিয়ে ভাবছেন? বুঝতে পারছেন না কমান্ডটি? যদিও ভিডিওতে আমি কমান্ডটি সম্পর্কে বিস্তারিত উল্লেখ করেছি। তবুও সংক্ষেপে বলছি, before:2015/07/01 এই কমান্ডটিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন 2015/07/01 দারা একটি তারিখ বুঝানো হচ্ছে। এখানে লক্ষ্য করুন এই তারিখটি আজকের দিনের তারিখ। অর্থাৎ ২০১৫ সালের ১লা জুলাই। তাহলে তারিখটির ফরম্যাটটি বুঝে নিন। প্রথমে সাল, তারপর মাস এবং সবশেষে তারিখটি উল্লেখ হয়েছে। তাহলে পুরো কমান্ড থেকে আপনারা নিশ্চই অনুমান করতে পারছেন, before:2015/07/01 দ্বারা আমরা ২০১৫ সালের ১লা জুলাই তারিখের আগের সকল ইমেইল সার্চ করতেছি। যেহেতু আমরা সকল ইমেইল ডিলেট করতে চাই। চাইলে আপনি আপনার ইচ্ছেমত তারিখ বসাতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট তারিখের আগের সকল মেইল মুছে ফেলতে চান তবে সঠিক ফরম্যাটে তারিখটি বসিয়ে দিন কমান্ডটিতে। আরও বিস্তারিত বুঝতে ভিডিও টিউটোয়ালটি অবশ্যই দেখবেন।
  •  কমান্ডটি দিয় সার্চ করার পর জিমেইলের সিলেক্ট অল অপশনটি ক্লিক করুন । তাহলে একটি লেখা দেখতে পারবেন All 50 conversations on this page are selected. Select all conversations that match this search । অর্থাৎ মাত্র ৫০টি মেইল সিলেক্ট হয়েছে। কিন্তু আমাদের তো দরকার সকল মেইল ডিলেট করা। এজন্য Select all conversations that match this search লিঙ্কটা ক্লিক করুন এবং সবশেষে এই অবস্থায় ডিলেট আইকনটি ক্লিক করুন।
  • ব্যাস, সকল ইমেইল খতম! কিন্তু একি, সব ইমেইল তো আপনার সামনেই তবু রয়ে গেছে! ঘাবরাবেন না, এবার Inbox -এ একটা ক্লিক মারেন শুধু! কি, ক্লিক মেরে ফেলেছেন? তাহলে তো কেল্লা ফতে হয়ে গেছে। এবার কি দেখতে পেলেন? সব যন্ত্রনার ইমেইল না ফেরার দেশে ফিরিয়ে দিয়েছেন? আপনিতো ভাবছেন সব ইমেইলকে না ফেরার দেশে ফিরিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু না! সেগুলো ইনবক্স ফোল্ডার থেকে বিদায় নিলেও Trash ফোল্ডারে আছে। এটা প্রায় সকল জিমেইল ব্যবহারকারীর জানা। অর্থাৎ সিস্টেমটা অনেকটা কম্পিউটারের রিসাইকেল বিনের মতো। কোন কিছু ডিলেট করলে সেটি মূলত রিসাইকেল বিনে যায়। চাইলে রিসাইকেল বিন যেমন ফাঁকা করে ফেলা যায় তেমনি চাইলে আপনি আজাইরা ইমেইলগুলোকে Trash ফোল্ডারে গিয়ে Empty Trash Now ক্লিক করে ফাঁকা করে ফেলতে পারেন। এই কথাটি যদিও ভিডিও টিউটোরিয়ালে উল্লেখ করতে মনে ছিল না। যাই হোক, এখানে তো জানিয়েই দিলাম আর আপনারা জেনেও গেলেন! খুশি তো?
কেমন লাগলো আমার আজকের টিউটোরিয়াল। আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। আপনাদের শেখানোটা আরও সহজতর করতেই ভিডিও টিউটোরিয়ালও শেয়ার করে থাকি। কিন্তু নতুন অনেকে সেই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেও নাকি বুঝতে পারেন না। আমার কাছে এর পরে আর কিছুই করার থাকেনা। আপনাদের জানা উপায় থাকলে জানাবেন। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ…
Share:

মুছে ফেলুন যেকোনো কিছু! দারুণ একটি ফটো এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে ।

আজ আমি আপনাদের জন্য একটি মজার এবং কাজের সফট নিয়ে এসেছি! এই সফট দিয়ে কোনো ছবির ভিতরের কোনো অবজেক্ট (গাছ,বাড়ি,গাড়ি ইত্যাদি) সম্পূর্ণ নিখুঁত ভাবে মুছে ফেলা। একাজটি ফটোশপেও করা যায় কিন্তু এ কাজটি নিখুঁত ভাবে তারাই করতে পারেন যারা ফটোশপে এক্সপার্ট
আগে সফটওয়্যারটি দেখুন পরে ডাউনলোড করুন। এজন্য সিরিয়াল সহ ডাউনলোড লিংক পোষ্টের সর্বশেষে দেওয়া আছে।
 
তো আসুন শুরু করি।
নিচের ছবি দুটোকে দেখুন:
এখানে দেখছেন উইন্ডোজের লোগো সম্বলিত একটি ওয়ালপেপার,
আর এখানে সেই ছবিকেই দেখছেন কিন্তু এর মধ্যে কিছু কিছু নাই বলে মনে হয়, তাই না?
হা হা হা এখানে তো লোগোটাই নেই!!!! লোগোটা আজকের সফটওয়্যার এর মাধ্যমে নিখুঁত ভাবে “গুম” (!) হয়ে গেছে।
এখন তাহলে বুঝতে পারছেন যে আজকের সফটওয়্যার এর কাজ টা কি। আর এ কাজ টা ফটোশপেও করা যায় তবে সেটা একটু কঠিন ঘষামাজার কাজ!
এখন কিভাবে কাজটা করলাম সেটাই দেখাচ্ছি।

Steps:

১। প্রথমে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন। সিরিয়াল চাইবে। টিউনের নিচ থেকে সিরিয়ালটি কপি-পেষ্ট করে নিয়ে ফুল ভার্সন একটিভ করুন।
২। একটি ছবি ওপেন করুন।
ছবিটি ওপেন করার পর সিলেক্ট অপশন থেকে পলিগন টি নির্বাচন করুন এতে আপনি মাউসের সাহায্যে ছবির “গুম” করার অংশটুকু সিলেক্ট করতে পারবেন।
আর রেক্টেনগল দ্বারা চতুর্ভূজ আকৃতির সিলেক্ট শন তৈরি হবে
৩। এখন মাউসের বাম বাটনের সাহায্যে লোগোটির চারপাশে সুন্দর করে একটি সিলেক্টশন তৈরি করুন (যেহেতু এখানে আমি লোগোটাকে বাদ দিবো তাই লোগোকে সিলেক্ট করলাম। অন্যছবিরক্ষেত্রে আপনি অন্যটি বাছুন)
৫। সর্বশেষে আপনাকে Inpaint অপশন থেকে Run কমান্ডটি প্রেস করতে হবে।
এরপর নিজেই দেখুন ম্যাজিকটা। লোগোটি (সিলেক্টকৃত অবজেক্ট) আসতে আসতে ছবির সাথে নিখুঁত ভাবে “গুম” হয়ে যাবে।
গুম” হওয়ার প্রসেস আপনি সফটওয়্যারটির সর্বনিচে দেখতে পারবেন।

ডাউনলোড link 

সেটাপ ফাইল ডাউনলোড লিঙ্ক –   এখানে ক্লিক করুন  ।।
সিরিয়াল কি ডাউনলোড লিঙ্ক –     এখানে ক্লিক করুন  ।।
Share:

Asphalt 8 রিজিউমএবেল ডাউনলোড লিঙ্ক + অফলাইনে ইন্সটল পদ্ধতি !! [[For Windows 8/8.1/10 PC]]

আজকাল প্রায় সবাই ই  Asphalt 8  নামক গেমটার কথা খুব ভাল করে জানেন । বিশেষ করে এন্ডরয়েড ইউজাররা । এটা গেমলফট এর একটি রেসিং গেম । আসলে দুর্দান্ত রেসিং গেম । একবার খেলা শুরু করলেই ফ্যান হয়ে যাওয়া টাইপ ।
এন্ডরয়েড এর সাথে সাথে গেমটি উইন্ডোজ স্টোরেও আছে । এন্ড্রয়েড এর মত এখানেও একদম ফ্রী । তবে সমস্যা হল সাইজ । প্রায় ১.৬ জিবি । এত বিশাল সাইজের গেম ডাইরেক্ট অনলাইনে ইন্সটল করা খুবই ঝামেলা । কারণ বাংলাদেশে বেশীরভাগ যায়গায় নেট স্পীড খুবই দুর্বল । তাই লাইভ ইন্সটল করতে গেলে বার বার এরর দেখতে হয় ।  আবার বার বার নেট বন্ধ হলে তো আরাও বিপদ । কিন্তু গেমটি যখন খেলতেই হবে তখন উপায় একমাত্র রিজিউমএবেল ডাউনলোড ও অফলাইনে ইন্সটল পদ্ধতি ।
 
চিন্তার কোন কারণ নেই । আপনাদের সুবিধার জন্য একদম সর্বশেষ ভার্শনটি আপলোড করে দিলাম । ১০০% রিজিউমএবেল ডাউনলোড  লিংক ।
শুরু করুন —
  • এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড পেজে যান
  • পেজটির নিচের দিকে “Create Download Link” বাটনে ক্লিক করুন
  • এবার “Click here to Start Download” বাটনে ক্লিক করুন
  • এবার সি ড্রাইভে যান … এবং Program Files, Windows , user ইত্যাদি যেখানে আছে ঐখানে একটা নতুন নতুন ফোল্ডার তৈরি করুন WinApps নামে ।
  • ডাউনলোড করা zip ফাইলটা ঐ WinApps নামক ফোল্ডারে রাখুন ।
  • এইবার উইন্ডোজ এর চার্মবার থেকে PowerShell লিখে সার্চ দিন । Windows PowerShell পেলে ওটার উপরে মাউস পয়েন্টার রেখে রাইট ক্লিক করে “Run as administrator “ সিলেক্ট করুন ।
  • এবার add-appxpackage C:\WinApps\Asphalt8.zip এই কমান্ডটা কপি করে PowerShell এ পেস্ট করুন । ( PowerShell এর ব্লু স্ক্রিনে রাইট ক্লিক করলেই পেস্ট হয়ে যাবে । )
  • এবার কীবোর্ড থেকে Enter বাটন প্রেস করুন এবং ইন্সটাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।

Asphalt 8 Download Link

ফাইলটি Uptobox এ আপলড করা হয়েছে । অনেকে ডাউনলোড পেজে এটা-ওটা লেখা দেখে ভয় পেতে পারেন । তাই ডাউনলোড করার পদ্ধতিও স্টেপ বাই স্টেপ লিখে দিলাম । আসলে ফ্রীতে এত বড় ফাইল একবারে আপ ও শেয়ার করতে হলে একটু ঝামেলা তো হবেই । তবে চিন্তার কিছু নেই । যেভাবে বললাম ঐ ভাবে ঠিক থাক করলে কাজ হয়ে যাবে ।
Share:

প্যাটার্ন ভুলে গেছেন? দুইটা পদ্ধিতিতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে প্যাটার্ন লক খুলে ফেলুন…?

আসসালামুয়ালাইকুম , আশা করি সবাই ভাল আছেন ।
অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীকে অনেক গুলো নিরাপত্তা স্তরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন রকমের তথ্য নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে। লক স্ক্রিন থেকে শুরু করে প্রতিটি অ্যাপলিকেশনের জন্যেও ইচ্ছে করলে একজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম নিরাপত্তা স্তর। সাধারণ লক স্ক্রিনের নিরাপত্তায় অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তবে নিশ্চয়ই আপনি এতদিনে নিরাপত্তার জন্য লক স্ক্রিনের সিকিউরিটি লেয়ার ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন রকম ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে লক স্ক্রিনের এই সিকিউরিটি লেয়ারে অ্যান্ড্রয়েড এনেছে বিভিন্ন ভ্যারিয়েশন। অক্ষর, ক্রমিক সংখ্যা এবং প্যাটার্ন – রাখা হয়েছে তিন রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে এগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘প্যাটার্ন লক’, কেননা এতে করে সহজে আঙ্গুল না উঠিয়ে স্মার্টফোনটিকে আনলক করে ফেলা যায়। কিন্তু যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে আপনার ডিফাইন করা প্যাটার্ন লকটি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে কি করবেন? চিন্তার কারণ নেই, আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা তাই জানার চেষ্টা করব।
 
আজকের টিউটোরিয়ালটি আমি দুই ভাগে ভাগ করেছি। এগুলো হচ্ছে,
১। বেসিক লেভেল; এই পদ্ধতিটি সবাই অনুসরণ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এখনও ফ্যামিলিয়ার না হয়ে থাকেন তাহলেও।
২। অ্যাডভান্স লেভেল; এই পদ্ধতিটি অ্যাপলাই করার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু অ্যাডভান্স বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, তবে কঠিন কিছুই না।
তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।
বেসিক লেভেলঃ
কিছু কিছু স্মার্টফোন লক করা অবস্থায় ফিজিক্যাল আনলক হার্ডওয়্যার বাটন চাপ দিলে প্রথমে স্লাইড লক স্ক্রিনে নিয়ে যায় আবার কিছু কিছু সরাসরি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে নিয়ে যায়, যদিও এই প্রক্রিয়াটি পুরোটাই ‘সেটিংস’ এর নির্ভর করে। যাই হোক, ধরুন আপনি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে আছেন। বার বার ভুল প্যাটার্ন কী দেয়ার পর আপনাকে কিছুটা সময় (৩০ সেকেন্ডের মত) অপেক্ষা করতে বলবে। নিচের স্ক্রিন শটটি দেখুন।
1
এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি আপনার ‘প্যাটার্ন লক’ ভুলে গিয়েছেন তাই অপেক্ষা করে লাভ হচ্ছেনা। তাই, ‘Forgot pattern” অপশন সিলেক্ট করুন। নিচের মত স্ক্রিন দেখতে পাবেন, রম বা থিম ভেদে স্ক্রিনের ইন্টারফেস সামান্য পরিবর্তিত থাকতেই পারে তবে মূল বিষয়গুলো বদলাবে না।
2
এরপর ইউজার নেমের স্থানে আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ইমেইল ঠিকানা লিখুন যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করেছিলেন, এবং পাসওয়ার্ডের স্থানে ইমেইলের পাসওয়ার্ডটি দিন। সঠিক তথ্য প্রদানের পর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার তথ্য চেক করবে এবং সঠিক হলে আপনাকে নতুন প্যাটার্ন ড্র করার জন্য বলবে। প্যাটার্নটি একবার ড্র করার পর কনফারমেশনের জন্য আপনাকে আবারও একবার ড্র করতে বলবে। ব্যাস কাজ শেষ!!
অসুবিধা সমূহঃ
১। অনেকেই স্মার্টফোনের সাথে এখনও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ইন্টিগ্রেটেড করেন না, হয়ত বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। অথবা, একবার জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরে এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান। এরকম হলে এই পদ্ধতিটি কাজে আসবে না।
২। আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আমি অফলাইনে এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
একটি সিকিউরিটি ট্রিকসঃ অনেক স্মার্টফোনেই ডিফল্ট ভাবে ইন্সট্যান্ট লক অ্যাকটিভ করা থাকেনা, একটি নির্দিষ্ট সময় সেট করা থাকে। অর্থাৎ, আপনি লক বাটন প্রেস করলেই আপনার স্মার্টফোনটি ইন্সট্যান্ট লক হবেনা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনি লক বাটন প্রেস করলে আর আপনাকে লক কোড/প্যাটার্ন ব্যবহার করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছে করলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ‘ইন্সট্যান্ট লক’ অ্যাকটিভ করে রাখতে পারেন। এই সেটিংসের জন্য যা করতে হবে,
১। মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
২। সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৩। লোকেশন এবং সিকিউরিটি অথবা শুধু ‘সিকিউরিটি’ তে ট্যাপ করুন।
৪। সিকিউরিটি লক টাইমার এবং ইন্সট্যান্ট লক সেটিং প্রয়োজন মত নির্ধারণ করুন।
স্মার্টফোন ভেদে এই নির্দেশনা সামান্য ভিন্ন হতে পারে।
উপরের পদ্ধতি কাজ না করলে আরও একটি বেসিক পদ্ধতিতে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আনলক করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আপনার স্মার্টফোনটির রিকোভারীতে গিয়ে হার্ড রিসেট করতে হবে। হার্ড রিসেট করার জন্য আপনার স্মার্টফোনের ভলিয়্যুম আপ অথবা ডাউন (একেক স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একেক রকম) এবং লক বাটন একসাথে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ‘রিকভারী’ স্ক্রিন এলে হার্ড রিসেট করে ফেলুন।
অসুবিধাঃ আপনার স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে থাকা ডকুমেন্টস, কন্টাক্টস এবং ম্যাসেজ মুছে যাবে।
অ্যাডভান্স লেভেল
আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, ‘বেসিক’ পদ্ধতিতে কাজ হলে ‘অ্যাডভান্স’ পদ্ধতি কেন? কেননা, উপরের দুটি পদ্ধতিরই বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এজন্যেই আমরা অ্যাডভান্স লেভেল ব্যবহার করব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই পদ্ধতিকে আমি অ্যাডভান্স লেভেল বলেলেও মূলত কাজ মোটামুটি সহজই। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার সময় আমার স্মার্টফোনটি রুটেড ছিল এবং “কাস্টম রিকভারীতে ছিল তবে রুটেড নয়” – এরকম স্মার্টফোনেও কাজ করবে বলে আশা করছি।
সতর্কতাঃ যদিও আমি ইতোমধ্যে চেষ্টা করে সফল হয়েছি এবং কোন রকম সমস্যার সম্মুখীন হইনি তবুও এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কেউ যদি কোন রকমের ক্ষতির সম্মুখীন হন তবে এর জন্য প্রিয় টেক এবং আমি কোন ভাবেই দায়ী থাকবোনা।
এই পদ্ধতির জন্য আপনাকে ‘Aroma File Manager’ ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করতে হবে। আপনি এখান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

চলুন পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেয়া যাকঃ
আমি ধরে নিচ্ছি আপনার স্মার্টফোনটিতে কাস্টম রিকভারী দেয়া আছে এবং আপনি প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন।
১। ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করুন, এক্সট্র্যাক্ট করবেন না।
১। স্মার্টফোনের মেমরী কার্ড খুলে মেমরী কার্ডের সাহায্যে অ্যারোমা ফাইল ম্যানেজারটি মেমরী কার্ডে প্রবেশ করান। মেমরী কার্ডের কোন ফোল্ডারে রাখবেন না, ফাইলটি মেমরী কার্ডের রুটে রাখুন।
২। আপনার ফোনটি রিকভারীতে রিবুট করুন।
৩। CWM এর ক্ষেত্রে, সবগুলো পার্টিশন মাউন্ট করুন, এমনকি আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে সেটিও মাউন্ট করুন। এবং এরপর ফাইলম্যানেজারটি ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করার সাথে সাথে দেখবেন ফাইল ম্যানেজারের একটি গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস চলে এসেছে।
৪। এখন, /data/system – এ প্রবেশ করুন। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে /sd-ext/system – এ প্রবেশ করুন।
৫। আপনি একটি gesture.key নামের ফাইল দেখতে পারবেন, মুছে দিন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড মুছে দিতে চান তবে password.key মুছে দিন। ব্যাস হয়ে গেল।
খেয়াল করুন, ৩ নম্বর প্রক্রিয়া থেকে TWRP রিকভারীর ক্ষেত্রেও একই হবে। আর স্টক রিকভারীতে যেহেতু মাউন্ট অপশন থাকেনা তাই সরাসরি ফাইলম্যানেজারটি রিকভারী থেকে ফ্ল্যাশ করে ৪ এবং ৫ নম্বর প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
আশা করি, আজকের টিউটোরিয়ালটি অনেকের কাজেই আসবে। অ্যাডভান্স পদ্ধতিটির ক্ষেত্রে কিছুটা সাবধানে কাজ করবেন। আর আমি সবগুলো পদ্ধতিই নিজে প্র্যাকটিক্যাল করে দেখেছি তাই যদি কেউ সফল না হয়ে থাকেন তবে পদ্ধতিগুলো ভুল না ভেবে আবারো ধীরে সুস্থে চেষ্টা করুন। ভালো থাকুন সবাই।
Share:

আর নয় রেজিষ্টেশনের ঝামেলা নিয়ে নিন ফটোশপের প্রটেবল ভার্সন

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। ফটোশপ নিয়ে নতুন করে বলার মত কিছুই নেই। অনেক প্রফেশনাল এবং নিজেদের সামান্য কিছু ফটো ইডিট করার জন্য ফটোশপ ব্যবহার করে থাকে। সামান্য কাজের জন্যে যদি বারবার ফেইক সিরিয়াল এবং ফেইক লাইসেন্স আসে তাতে সবারই বিরক্ত লাগে। তাই বিরক্ত দূর করার জন্য আপনাদের জন্য আজকের টিউন। এটা খুব সহজে আপনারা ব্যবহার করতে পারবেন। Photoshop CC এর প্রটেবল ভার্সন। এই ভার্সনের কিছু স্ক্রিনশট এক নজড়ে দেখে নেই। সবাই দেখেছে তাও পুনরায় দিলাম।

স্ক্রিনশট

 
এবার ডাউনলোড এর পালা। নিচে ডাউনলোড লিঙ্ক দিলাম ডাউনলোড করে নিতে পারেন যাদের প্রয়োজন আছে। লিঙ্ক নিয়ে সমস্যা হলে জানাবেন।
ডাউনলোড করার পর। রার ফাইলটই ওপেন করেন। তারপর নিচের চিত্র গুলা দেখেন।
এই রকম চারটা ফাইল পাবেন। এদের মধ্যে তিন নাম্বার ফাইলটা কপি করুন।
তারপর আপনার পিসির ডেস্কটপে PASTE SHORTCUT এ কিল্ক করে দিন। এই বার আরামশে ব্যবহার করুন।
দেখা হবে অন্য কোণ নতুন টিউনে। ভাল থাকেন সবাই। ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে পড়ার জন্য।
Share:

‘Software’ এবং ‘Serial Key’ Download করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় !


আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুরা বর্ষণ-মুখর, উদাস করা দিনগুলি কেমন কাটছে? নিশ্চয় অনেক ভালো। এমন মন্থর দিনে  আপনাদের খোশ ইমেজকে আরো একটু রাঙ্গিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টায় হাজির হলাম আজকের Article নিয়ে ।
একটি কথা আমি বলে রাখব যে, আমি সবসময় চাই আমার লিখার মাঝে বাড়তি কোন অলংকার থাকবে না। আমি যা জানি, আপনাদের বন্ধু হয়ে যেটা Share করতে চাই, সেটা যেন হৃদয়গ্রাহী হয়। বোঝার (Understanding) খাতিরে যেন না আবার আপনাদের Dictionary কিংবা Google-এর স্মরণাপন্ন হতে হয়। এক কথায়, আমি যা বোঝাতে চাই আশা করি তা আমার লিখা পড়লেই বুঝে যাবেন, প্রয়োগের ক্ষেত্রে আপনি গুগল/ভূগোল যা কিছুর সাহায্য নিতে পারেন।
তো, আমরা প্রত্যেকেই প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধানের জন্য Google-এর দ্বারস্ত হই। তন্মধ্যে বিভিন্ন Software, Serial Key ইত্যাদি খুঁজতে গিয়ে অনেক বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। ধরুন, “Avast Antivirus” Download করতে চান। সাথে সাথে এর Activator/Serial Key ও। আপনি Google-এ Type করুন Mediafire Search। প্রদর্শিত ফলাফল হতে যে কোন একটি Link-এ Click করুন। Mediafire Search Box আসবে। Type করুন Avast Antivirus । আর হ্যাঁ, গুরুত্বপূর্ণ Tips হচ্ছে, “কোন Software এর Serial Key প্রয়োজন হলে ঐ Software এর শেষে warez লিখবেন। উদাহরণঃ Avast Antivirus warez । এবার ফলাফল নিজের চোখে দেখুন। (কারিশমা এটাই যে, কাঙ্খিত File টি Mediafire -এ Upload করাই ছিল)। আশা করি উপকৃত হবেন।
ভালো থাকা হয় যেন …… আল্লাহ হাফেজ।
Share:

কিবোর্ডে F এর কাজগুলো দেখে নিন ।

কম্পিউটার বা ল্যাপটপের কিবোর্ডে F1, F2, F3 এভাবে F12 পর্যন্ত ১২টি ফাংশন কি আছে। একেকটি ফাংশন কি মূলত আলাদা আলাদা প্রোগ্রাম রান করে। এর প্রথম ৬টি কি-এর কাজ ৬ রকম।
F1 : এটি মূলত সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। কোনো প্রোগ্রামে কাজ করার সময় F1 চাপলে ওই প্রোগ্রামের তথ্য সহায়তা মেন্যু হাজির হয়।
 
F2 : কোনো ফাইল অথবা ফোল্ডারকে রিনেম করার জন্য এ ফাংশন কি কাজ করে। যে ফাইলটির নাম পরিবর্তন করতে হবে প্রথমে সেটি নির্বাচন করে F2 চাপলে রিনেম করার অপশন আসবে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কাজ করার সময় Ctrl+F2 চাপলে ওয়ার্ড ফাইলের প্রিভিউ দেখাবে।
F3 : Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা ক্যাপিটাল লেটার থেকে স্মল লেটার বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর ক্যাপিটাল লেটার করা যায়।
F4 : F4 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সর্বশেষ কাজে ফিরে যাওয়া যায় (Undo করা যায়)। Alt+F4 চেপে সক্রিয় প্রোগ্রাম বন্ধ করা যায়।
F5 : F5 চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো প্রেজেন্টেশন আরম্ভ করা হয় এ কি চেপে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডোও খোলা যায় এই কি ব্যবহার করে।
F6 : এ বাটনটি চেপে কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া যায়।
Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ফাইল সক্রিয় করা হয়।
Share:

যেভাবে নিজেই তৈরী করবেন উইন্ডোজ সেভেন থিম।

আমরা যারা জানিনা তাদের জন্য এই পোষ্ট। এই পোষ্টে দেখানো হলো কিভাবে উইন্ডোজ সেভেনের থিম তৈরী করা যায়। সেভেনের কিছু অসাধারন থিমের মধ্যে যদি নিজেও কিছু থিম তৈরী করতে পারি তাহলে মন্দ কি? তাই কিভাবে নিজে থিম তৈরী করবেন তার জন্য টিউটরিয়ালটি ফলো করুন। প্রথমে আপনার পছন্দের যে ছবি গুলো দিয়ে থিম তৈরী করবেন সেগুলোকে একটি ফোল্ডারে এনে ডেস্কটটে এনে রাখুন। তারপর ডেস্কটপের খালি কোন জায়গায় রাইট বাটন ক্লিক করে personalize এ ক্লিক করুন। নিচে দেখুন....................
personalize এ ক্লিক করার পর নিচের মত দেখবেন...................................
এবার আপনি desktop background  এ ক্লিক করুন। নিচের মত দেখবেন..................................
তারপর Browse এ ক্লিক করে যেখানে আপনি আপনার ফোল্ডারটি রেখেছিলেন তা দেখিয়ে দিন। নিচের মত দেখবেন................
এবার আপনি নীল দাগ দেওয়া যেখানে সময় দেখাচ্ছে সেখান থেকে সময় সিলেক্ট করে দিন অর্থাৎ কতক্ষণ পর পর আপনার পিকচারটি চেন্জ করতে চান তা সিলেক্ট করে দিন। তারপর save changes এ ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার থিমটি তৈরী হয়ে গেল। এখন একটি সমস্যা হলো আপনি যখন ফোল্ডারটি (যেখানে আপনার পছন্দের ছবি রেখেছিলেন থিম বানানোর জন্য) ডিলেট করে দিবেন তখন আপনার থিমটিও কাজ করবেনা। আবার আপনি চাইলে কাউকে আপনার বানানো থিমটি শেয়ারও করতে পারবেন না। তাই আপনি save changes এ ক্লিক করার পর যে থিমটি সিলেক্ট করা আছে তার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে save theme for sharing এ ক্লিক করুন নিচে দেখুন..............
এবং যেখানে আপনি সেভ করে রাখতে চান সেখানে সেভ করে রাখুন। আপনার কাজ শেষ। এবার আপনি ঐ থিমটিতে ডাবল ক্লিক করলেই থিমটি এপ্লাই হয়ে যাবে এবং অন্যকেও শেয়ার করতে পারবেন নির্ধিদায়।
তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
Share:

ডাউনলোড করে নিন Window 7 (Seven) Highly Compressed মাত্র ১১ MB

আসসালামু-আলাইকুমঃ কেমন আছেন সবাই , আশা করি সবাই ভাল আছ, ভাল থাক, সুন্দর থাক, স্বুস্থ থাক , নিরাপদে থাক এটাই আমি সব সময় প্রত্যাশা করি, আপনাদের সর্ব সাফল্য আমি একান্ত ভাবেই কামনা করি।
সোনার বাংলাদেশ যার এমন কোথাও সোনার খনি তো দুরের কথা রুপার খনিও নাই। তারপরও আমাদের যে স্বল্প সম্পদ আছে তার যদি সঠিক ব্যাবহার করতে পারি তাহলে সোনার খনি না হোক রুপার খনিতে এই দেশকে পরিনিত করতে পারব । হাই হোক কাজের কথায় আসি , বর্তমান বিশ্বে সফটওয়্যারের চাহিদা সব চেয়ে বেশি, কারন সফটওয়্যার একায় অনেক কাজ কিছু সময়ের ভিতরে করে পেলতে পারে । আজ আমি আপনাদের সাথে Window 7 (Seven) Highly Compressed এই সফটওয়্যার টি নিয়ে আসলাম । এটি খুবই ভাল বলতে ১০০% কাজ করে। When you extract it then it will be almost 3.7 GB.
Extract it using Winrar or winzip.
win7
আশা করি সবার কাজে এই সফটওয়্যার টি আসবে
তাছাড়া সফটওয়্যার জন্য ই সাইটটা  অনেক জনপ্রিয় dl4all24 
Share:

আপনার COMPUTER এর ওয়েলকাম স্ক্রিন message পরিবর্তন করবেন

আসসালামু আলাইকুম আশাকরি সবাই ভালো আছেন।এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে,
কিভাবে আপনার COMPUTER এর ওয়েলকাম স্ক্রিন message পরিবর্তন করবেন।
 তো চলুন শুরু করা যাক।এই কাজটি বেশি কঠিন নয়।এর জন্য আপনি প্রথমে COMPUTER এর START বাটনে ক্লিক করুন।
এরপর RUN এ ক্লিক করুন। এরপর RUN BOX এ REGEDIT লিখে এন্টার দিন।
এরপর HEKY_LOCAL_MACHIN এ যান। তারপর Software এ যান।
তারপর Microsoft এ যান। তারপর Windows NT এ যান।
তারপর Current Version এ যান।
তারপর Winlogon এ ক্লিক করুন।
এবার ডান দিক থেকে LegalNoticeCaption এ ডাবল ক্লিক করুন এবং মেসেজ এর Caption যা হবে তা টাইপ করুন।
এবার ডান দিক থেকে LegalNoticeText এ ডাবল ক্লিক করুন।
আপনি কি মেসেজ দেখতে চান তা এর মধ্যে টাইপ করুন।
এবার আপনার COMPUTER কে Restart করুন। এইতো কাজ শেষ।
এবার আপনার COMPUTER ওপেন হলে আপনার দেওয়া message টি উপভোগ করুন।
যারা এখও বুঝেননি তাদের জন্য একটি VIDEO TUTORIAL নিচে দিলাম।
https://www.youtube.com/watch?v=NjqyW94h1bE&feature=youtu.be
একই সাথে প্রকাশিত এখানে
এই রকম আরও VIDEO TUTORIAL পেতে চাইলে এই CHANNEL টি SUBSCRIBE করতে পারেন।
https://www.youtube.com/channel/UCQv7A1Ldxp9M5ohOCOgfYIA
Share:

যারা Windows 7 Elite download করতে পারেন নি তাদের জন্যে। অসাম একটি…..

গত পর্বে আমি আমার এই http://www.techtunes.com.bd/windows-7/tune-id/332785  টিউনে একটি windows ar কথা বলেছিলাম এবং একজন windows 7 elite edition download link দিতে বলেছিলেন কিন্তু তখন আমার কাছে ছিল না কারন এটি কিছু  Vip মানুষের জন্যে modify করা্ ।
অনেক খোজাখুজি করার পর বের করতে পেরেছি। এমন সুন্দর এবং এত এত আপনি ভানেন নি কোন দিন। আশা করি সবার ভাল লাগবে।

Windows 7 Elitex86 With Lastest update

[​IMG]
Information:
Main OS Name:Windows 7 Ultimate SP1 x86
New OS Name:Windows 7 Elite
Athor: Khatmau_sr
Architecture: 32-bit
Language: English
OS Size: 2,6 Gb
Intergrated: Lastest update, hotfixes, IE11, Winrar with new theme.
Compoments Removed: Themes, walls, games, gadgets, sample music, videos... DVD Maker, Windows Media Center...
With new interface, pre-actived, tweaked & speedup perfomance!
Special thanks: TeamOS, Fiazi, trinhbaphap
[​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG] [​IMG]
ভাল লাগুগ আর খারাপ লাগুগ কমেন্ট করলে ভাল লাগে।
আল্লাহ হাফেজ।
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.