• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

BIOS Password ভূলে গেছেন? কোন সমস্যাই নয়।

আসসালামু আলাইকুম। পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি ।
বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করছি ভালো আছেন।
এটা আমার প্রথম টিউন । ভূল হলে ক্ষমা করে দিবেন।
Bios password ভূলে গেছেন? কোন সমস্যা নাই । আসুন কথা না বারিয়ে কাজে চলে যাই ।
ধাপ-১:
Windows-98 এর CD লাগবে। যদি না থাকে Download করে নিন ।
ধাপ-২:
CD লাগিয়ে Computer Restart করে নিন । তারপর DOS Mode এ বা CMD Mode এ কাজ করতে হবে ।
Computer Restart নেওয়ার পর CD Boot করলে Auto DOS MODE এ চলে আসবে । তারপর আপনার
Monitor এর Screen এ ৩টি Option আসবে।
Option-1: Start with CD-ROM Support
Option-2: Start without CD-ROM Support
ধাপ-৩:
এখন Option-2 তে Select করে Enter দিন । তারপর কিছুক্ষন Wait করুন ।
ধাপ-৪:
তারপর Drive A auto select করা থাকবে।
A Drive কে C drive এ Change করে নিন।
C: লিখে Enter চাপুন ।
তারপর এই Command টা আসবে
C:>
তারপর Debug লিখে Enter চাপুন ।
C:>Debug   Enter  চাপুন
-   O   70  2e লিখে Enter  চাপুন।
-   O   71  ff লিখে Enter  চাপুন।
-   Q   লিখে Enter  চাপুন।
তারপর এই Command টা আসবে
C:
Exit করে দিন ।
এখন দেখেন BIOS Password Remove হয়ে গেছে।
Share:

আপনার ব্যাবহৃত PEN DRIVE, MEMORY CARD এবং USB HARD DRIVE এগুলো কি অরজিনাল???? এবার পরীক্ষা করে নিন এগুলো অরিজিনাল কি না।

আসসালামু আলাইকু। কেমন আছেন সবাই??? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আজকের টিউনের বিষয় এমন একটি জিনিস নিয়ে যা আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয়।
আমাদের এই প্রযুক্তির জগতে একজন মানুষের কাছে ২-৩ টা মেমরি কার্ড,প্রেনড্রাইভ থাকাটা তেমন অস্বাভাবিক নয়। তবে আপনার কি জানা আছে যে আপনি যে মেমরি কার্ডটি ব্যবহার করছেন,বা যে প্রেনড্রাইভটি ব্যবহার করছেন তা আসল কি না। আপনার জানা আছে এটি আসল কিন্তু এটি আসল নাও তো হতে পারে। কিন্তু সেটি তো আপনার জানা নেই। আর আপনিও বা কিভাবে বুঝবেন সেটি আসল কি না???? আর আজকে আমার টিউনটিও মুলত এই বিষয়টি নিয়ে। চলুন তাহলে বিস্তারিত জানা যাক।
আমার একটা ঘটনা শুনুনঃ
সেদিন বাজার থেকে একটি ৮ জিবি কিনে এনে দেখি ৮ জিবি আর নেই। এর কারণ হলো কিছু চায়না ফেক Memory Card বাজারে আছে। এগুলু খুব কম দরে পাওয়া যায়। তাই আমরাও দাম কম বলে এগুলি কিনে
ফেলি।
আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি সফটওয়্যার শেয়ার করবো যা দিয়ে আপনি সহজেই চেক করতে পারবেন আপানর Pen Drive, Memory Card অথবা USB Hard Drive টি অরজিনাল বা ফেক কিনা।
প্রথমে এখান থেকে সফট্যওয়্যারটি ডাউনলোড করুন।
উপরের ফাইলটি Zip ফাইল। ঐটা Extrac করলে আপনি একটা Software পাবেন আর তখন সফটওয়্যারটি Install করুন। এবার ওপেন করুন। এবার Select Target এ গিয়ে আপনার Pen Drive, Memory Card অথবা USB Hard Drive টি দেখিয়ে দিন। আর নিচ থেকে all available space এ ক্লিক করুন। এবার Write+Verify এ ক্লিক করুন। অপেক্ষা করুন শেষ হওয়া পর্যন্ত।
যদি কোন Error ছাড়াই স্ক্যান শেষ হয় তবে বুঝবেন আপানর Pen Drive, Memory Card অথবা USB Hard Drive টি অরজিনাল। আর যদি Error হয় তাহলে
আজ এ পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন।
Share:

Startup অ্যাপস Disabled করে দ্রুত বুট করুন আপনার উইন্ডোজ পিসি

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন ? আশাকরি ভালোই আছেন। এক সপ্তাহ হয়ে গেল কোন টিউন করা হয় না মনে করলাম দেখি আজ একটা টিউনকরি। যাই হোক বাজে কথাবলে সময় নষ্ট করবো না। আজ আপনাদের কাছে তুলে ধরবো কিভাবে Startup অ্যাপস Disabled করে দ্রুত বুট করতে পারেন আপনার উইন্ডোজ পিসি। অনেক সময় দেখা যায় আপনি প্রয়োজনে আপনার পিসিতে অনেক অ্যাপস ইনষ্টল করেন যার ফলে আপনার পিসি আনেক ভারি হয়ে যায় অর্থাৎ আনেক Slow হয়ে যায়। যার ফলে পিসি ব্যবহার করা অনেক ঝামেলা হয় প্রধানত পিসি অপেন হবার সময় অনেক সময় নেয় অর্থাৎ পিসি বুট হতে সময় নেয়। এ সম্যসা আপনি নিজেই সমাধান করতে পারেন। তবে কিভাবে করবেন তা আমি আপনাদের দেখানোর চেষ্টা করবো। এইটা উইন্ডোজ ৮,৮.১ এক ভাবে এবং উইন্ডোজ  ৭ এ এক ভাবে করতে হয়। তাই আমি আপনাদের দুই ভাবে দেখাবো।

উইন্ডোজ ৮,৮.১

  • প্রথমে দেখাবো কিভাবে উইন্ডোজ ৮,৮.১ Startup অ্যাপস Disabled করবেন। প্রথমে টাক্স বারে মাউসের রাইট ক্লিক করুন এবং Task Manager ক্লিক করুন নিচের মতো আসবে।
  • এবার More Details এ ক্লিক করুন নিচের মতো আসবে।
  • এবার নিচের মত করে Startup এ ক্লিক করুন।
  • এবার আপনি দেখতে পাচ্ছেন আপনার পিসিতে ইনষ্টল করা সব অ্যাপস। এখন এই অ্যাপস গুলোর মধ্যে আপনি কোন অ্যাপস গুলো পিসি অপেন হবার সাথে অপেন হবে আর কোন অ্যাপস গুলো পিসি অপেন হবার সময় অপেন হবে না এটা সিলেক্ট করে দিতে পারেন এভাবে। আপনি চাচ্ছেন যেই অ্যাপসটা পিসি অপেন হবার সাথে অপেন হবে না সেইটা সিলেক্ট করে নিচে ডানে Disable এ ক্লিক করুন। তা হলে ঐ অ্যাপসটা আর পিসি অপেন হবার সময় অপেন হবে না। নিচে চিত্রে দেখুন।
  • আবার যদি আপনি চান যে ঐ অ্যাপসটা পিসি অপেন হবার সাথে অপেন করবেন তাহলে ঐ অ্যাপসটা সিলেক্ট করে নিচে ডান দিকে Enable এ ক্লিক করে নিন। চিত্রে দেখুন
  • এভাবে আপনি আপনার ইচ্ছা মতো আপনার পিসিতে ইনষ্টল করা অ্যাপস গুলো Disable এবং Enable করতে পারেন। এভাবে আপনি আপনার উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ দ্রুত বুট করাতে পারেন।

উইন্ডোজ ৭

এবার দেখাবো কিভাবে উইন্ডোজ ৭ এ পিসিতে ইনষ্টল করা অ্যাপস গুলো Disable এবং Enable করবেন। উইন্ডোজ ৭ উইন্ডোজের পুরাতন ভারসন তাই এতে Startup অপশনটা নাই তা আমাদের অন্য একটি সফট্ওয়ার ব্যবহার করতে হবে। এটি হল CCleaner এখান থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নেন।
  • এর পর CCleaner অপেন করুন এবং Tools এ ক্লিক করে Startup এ ক্লিক করুন। নিচের মতো করে।
  • এবার আপনি চাচ্ছেন যেই অ্যাপসটা পিসি অপেন হবার সাথে অপেন হবে না সেইটা সিলেক্ট করে নিচে ডানে Disable এ ক্লিক করুন। একই ভাবে আবার Enable করতে পারেন।
উপরোক্ত দুই ভাবে দুই উইন্ডোজ সিস্টেমে আপনি আপনার Startup অ্যাপস গুলো Disable এবং Enable করে আপনার পিসিকে দ্রুত বুট অর্থাৎ দ্রুত অপেন করতে পারেন  । টিউনটি সময় নিযে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো লাগলে সবার সাথে শেয়ার করুন।
Share:

টেলিটক নিয়ে এলো তাদের নতুন সিম ‘জোনাকি’। এর সাথে থাকছে সাশ্রয়ী সকল ডাটা প্যাকেজ।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই??? আশা করি ভালই আছেন। আজ মাহে রমজানের প্রথম দিন,আর হয়ত আমার মুসলিম পাঠক ভাই-বোনেরা সকলেই রোজা রাখছেন। আর এই দিনে আমার টিউনের বিষয় হল টেলিটকের নতুন সিম "জোনাকি" সম্বন্ধে।
বাংলাদেশের একমাত্র সরকারী সিম হল টেলিটক যা এদেশের সরকারের অধীন। আর প্রতিবারের মতও এবারও নতুন এক চমক টেলিটকের। আর তাদের চমকের একমাত্র ভঙ্গিটি হল তাদের নতুন সিম, এবং সাথে নতুন প্যাকেজ।
টেলিটক নিয়ে এলো বিশেষ সিম ‘জোনাকি’। মাত্র ৮০
টাকায় জোনাকি প্যাকেজের সিম এখন বাজারে কিনতে পাওয়া যাচ্ছে।
জোনাকি প্যাকেজের বিশেষ সুবিধা হলো, এই সিম দিয়ে ঘরে বসে খুব সহজেই পল্লী বিদ্যুৎ এর বিল পরিশোধ করা যাবে।
এছাড়া জোনাকি প্যাকেজে টেলিটক টু টেলিটক কথা বলে যাবে প্রতি সেকেণ্ড মাত্র আধা পয়সায়।
টেলিটক ছাড়া অন্য অপারেটরে কথা বলতে খরচ হবে প্রতি সেকেণ্ড মাত্র এক পয়সায়।
এই সিমে একটি টেলিটক ওয়ালেট অ্যাকাউন্ট চালু করা যাবে। এরপর ওয়ালেটে টাকা রিচার্জ করে সেই
টাকায় ঘরে বসেই পরিশোধ করা যাবে পল্লী বিদ্যুৎ এর বিল।
এছাড়া জোনাকি সিমে রয়েছে হ্রাসকৃত মূল্যে বিশেষ ডাটা প্যাকেজ। খুব কম টাকায় আপনি পাবেন থ্রি-জি ইন্টারনেট সুবিধা।
সারাদেশে সিমটি এখন কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। তবে টেলিটক অপারেটরের কথা অনুযায়ী সবচেয়ে কম মুল্যে ডাটা প্যাকেজ পাবেন এই জোনাকি সিমে।
আজ এ পর্যন্তই, যদি নতুন কোন টিপসের সন্ধান পাই তাহলে অবশ্যই আপনাদেরকে জানাব। সবাই ভাল থাকবেন,সুস্থ্য থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
Share:

বিনামূল্যে আপনার মোবাইলে সাহরি ও ইফতারের এসএমএস এলার্ট (ফ্রি)

আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। টিউনির মাঝে যদি কোন ভুল থাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। বিনামূল্যে আপনার মোবাইলে সাহরি ও ইফতারের এসএমএস এলার্ট এর নিয়মঃ
জিমেইল ব্যবহারকারীরা এসএমএসের মাধ্যমে সেহরি, ইফতার কিংবা কোনো ইভেন্টের নোটিফিকেশন, রিমাইন্ডার বা অ্যালার্ট পাবেন। এতে কোনো খরচ গুনতে হবে না।
এ সুবিধা পেতে গুগুল ক্যালেন্ডার -এ ঠিকানায় যান। এরপর জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করুন। যদি জিমেইলের অ্যাকাউন্ট না থাকে, তাহলে নিজের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এ লিংক থেকে- http://gmail.com। লগ-ইন করার পর ওয়েবসাইটের ওপরে ডান দিকে 'Setting' আইকনে ক্লিক করে ওপরে বাম পাশের Mobile set-up- ক্লিক করেন। এরপর Country সিলেক্ট করেন তারপর Phone number বক্সে আপনার মোবাইল নম্বরটি টাইপ করুন। মোবাইল নাম্বার এর আগে +88 বসিয়ে দিবেন। এরপর Send Verification Code -এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে একটি 'Verification Code' পাবেন। Verification Code টি পেজে টাইপ করে Finish set up-এ ক্লিক করে ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া শেষ করে সেভ(Save) করুন। সেটিংস সেভ করে ক‌্যালেন্ডার ওপেন করতে হবে।
এরপর https://www.google.com/calendar/embed?src=246tu5csjdl9bao4le95pjk1b0%40group.calendar.google.com&ctz=Asia/Dhaka এই লিংকে ক্লিক করে নিচের ডান দিকে Google Calendar ক্লিক করেন তাহলে গুগুল ক্যালেন্ডারে Ramadan নামে যোগ হবে। অথবা Other Calender থেকে Add By URL এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Add By URL ঘরে https://www.google.com/calendar/embed?src=246tu5csjdl9bao4le95pjk1b0%40group.calendar.google.com&ctz=Asia/Dhaka
লিংকটি বসিয়ে দেন। এরপর Ramadan নামে একটি ক্যালেন্ডার যোগ হবে। Ramadan ক্যালেন্ডারের Down arrow তে ক্লিক করে Reminders & Notification সিলেক্ট করুন।
এখানে আপনার সুবিধা মত এসএমএস সময় বসিয়ে দিন। রোজা ও ইফতারের সময়সূচি (ঢাকার সময় অনুযায়ী) যুক্ত একটি ক্যালেন্ডার দেখতে পাবেন। এরপর ইফতার ও সেহরির সময় আপনি মোবাইল ফোনে এসএমএস অ্যালার্ট পাবেন। ঢাকার বাইরের ব্যবহারকারীরাও স্থানীয় সময় অনুযায়ী গুগল ক্যালেন্ডারে সময় পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। আল্লাহ হাফেজ।
Share:

হাহাহা যতবার দেখি, মজা আর শেষ হয় না, এত্ত হাসি ক্যেরে



Share:

বাংলাদেশি সকল অপারেটরের দরকারি কোডসমূহ

বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি বিষয়ক সাইট টেকটিউনসে এটি আমার প্রথম টিউন। টিউনে কোনো ভুলত্রুটি হলে ক্ষমা করবেন।
তো চলুন শুরু করা যাক-
☀Name : Grameenphone
☞Balance Check : *566#
☞Show SIM Number : *2#
☞Package Check : *111*7*2#
☞Minute Check : *566*24#, *566*20#
☞SMS Check : *566*2#
☞MMS Check : *566*14#
☞Data (MB) Check : *566*10#, *567#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : *111*6*2#
☞Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222
☞ Emergency Balance : *1010*1# (Check: *566*28#)
☞ Check Offer :*444*1*2#
☀Name : Banglalink
☞Balance Check : *124#
☞Show SIM Number : *511#
☞Package Check : *125#
☞Minute Check : *124*2#
☞SMS Check : *124*3#
☞MMS Check : *124*2#
☞Data (MB) Check : *124*5#, *222*3#
☞Call Me Back : *123*Number#
☞Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343
☞Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622
☞Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 622
☞ Emergency Balance : *874#
☞Check Offer :*7323#
☀Name : Robi
☞Balance Check : *222#
☞Show SIM Number : *140*2*4#
☞Package Check : *140*14#
☞Minute Check : *222*3#
☞SMS Check : *222*11#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *222*81#, 8444*88#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : *140*7#
☞Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272
☞Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272
☞ Emergency Balance : *8811*1# (OFF: *8811*2# & check : *222*16#)
☞Check Offer :*999#
☀Name : Airtel
☞Balance Check : *778#
☞Show SIM Number : *121*6*3#
☞Package Check : *121*8#
☞Minute Check : *778*5#or*778*8#
☞SMS Check : *778*2#
☞MMS Check : *222*13#
☞Data (MB) Check : *778*39# or *778*4#
☞Call Me Back : *121*5#
☞Net Setting Request : *140*7#
☞ Miss Call Alert (On) : *121*3*4#
☞ Miss Call Alert (Off) : unknown
☞ Emergency Balance: unknown
☞Check Offer :*222*1#
☀Name : Teletalk
☞Balance Check : *152#
☞Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222
☞Package Check : unknown
☞Minute Check : *152#
☞SMS Check : *152#
☞MMS Check : *152#
☞Data (MB) Check : *152#
☞Call Me Back : unknown
☞Net Setting Request : Type SET & Send to 738
☞Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455
☞Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245
Share:

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির নতুন নিয়ম। দেখে নিন কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন করবেন। আজ থেকে ভর্তি ফরম পূরণ করা যাবে অনলাইনে। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণীতে এসএমএস ও অনলাইনে ভর্তির আবেদন পদ্ধতি ও ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া ৬ জুন (আজ) থেকে শুরু হবে। এবার এসএমএস এর পাশাপাশি অনলাইনেও অাবেদন করা যাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য।
যারা ভর্তি হতে পারবেঃ ২০১৫ সালের এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে।
আবেদনের সময়সীমাঃ ৬ জুন থেকে ১৮ জুন
ফলাফল প্রকাশঃ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন।
ভর্তির সময়সীমাঃ বিলম্ব ফি ছাড়া ৩০ জুন পর্যন্ত ভর্তি হওয়া যাবে। আর বিলম্ব ফি দিয়ে ২৬ জুলাই পর্যন্ত ভর্তি চলবে।
এসএমএসে আবেদন : আগের মতো টেলিটক থেকে এসএমএস পাঠিয়েও আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। আর অনলাইনে এক আবেদনেই পাঁচটি কলেজের নাম পছন্দক্রম অনুযায়ী দেওয়া যাবে। ফি ১৫০ টাকা। কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে। 
SMS এর মাধ্যমে যেভাবে ভর্তির আবেদন করবেনঃ
SMS এর মাধ্যমে আবেদন শুধুমাত্র টেলিটক্ প্রি-পেইড সংযোগ থেকে করা যাবে। আবেদনের জন্য মোবাইল এর মেসেজ অপশনে গিয়ে এভাবে টাইপ করতে হবে-
CAD <space> ভর্তিচ্ছু কলেজ/মাদরাসার EIIN<space>ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর<space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর <space>এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন <space>ভর্তিচ্ছু শিফটের নাম <space>ভার্সন<space>কোটার নাম লিখে মেসেজটি send করতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।
উদাহরণ: CAD 696954 SC DHA 123456 2015 D B FQ
(এখানে 696954-ভর্তিচ্ছু কলেজ/সমমান প্রতিষ্ঠানের EIIN, SC-ভর্তিচ্ছু গ্রুপের নামের প্রথম দুই অক্ষর (Science= SC),DHA-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর,123456-আবেদনকারীর এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর,2015-এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের সন,D- শিফটের নামের প্রথম অক্ষর,B-ভার্সন এর প্রথম অক্ষর,FQ-মুক্তিযোদ্ধা কোটা)।
ভর্তিচ্ছু গ্রুপের কিওয়ার্ডঃ
* সাধারন বোর্ডঃ Science এর জন্য SC, Humanitie এর জন্য HU, Business Studies এর জন্য BS, Home Economics এর জন্য HE, Islamic Studies এর জন্য IS, এবং Music এর জন্য MC লিখতে হবে।
* মাদরাসা বোর্ডঃ Science এর জন্য SC, General এর জন্য GE, Muzabbid এর জন্য MU লিখতে হবে।
* কারিগরি শিক্ষা বোর্ডঃ [ HSCVOC (Agro Machinary AM Automobile এর জন্য AU, Building Maintenance and Construction এর জন্য BC, Clothing and Garments Finishing এর জন্য CG, Computer Operation and Maintenance এর জন্য CO, Drafting Civil এর জন্য DC, Electronic Works and Maintenance এর জন্য EW, Electronic Control and Communication এর জন্য EC, Fish Culture and Breeding এর জন্য FC, Industrial Wood Working এর জন্য IW ] [ HSCBM (Accounting এর জন্য HA, Banking এর জন্য HB, Computer Operation এর জন্য HC, Entreprenuership Development এর জন্য HE) [ Dip-In-Commerce (Shorthand এর জন্য DS, Accounting এর জন্য DA)] লিখতে হবে।
শিফটের ক্ষেত্রেঃ
*Morning এর জন্য M, Day এর জন্য D, Evening এর জন্য E এবং ভর্তিচ্ছু কলেজের যদি কোন শিফট না থাকে সে ক্ষেত্রে N লিখতে হবে।
ভার্সনের ক্ষেত্রেঃ
* বাংলা ভার্সনের ক্ষেত্রে B আর ইংলিশ ভার্সন এর ক্ষেত্রে E লিখতে হবে।
কোটার ক্ষেত্রেঃ
* মুক্তিযোদ্ধা কোটার জন্য FQ এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের অধিনস্ত দপ্তরসমুহ, স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সদস্যদের সন্তানদের কোটার জন্য EQ এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ঘোষিত বিশেষ কোটার জন্য SQ লিখতে হবে। কোন শিক্ষার্থী একাধিক কোটার আবেদন করার যোগ্যতা থাকলে কমা (,) দিয়ে একাধিক কোটা উল্লেখ করতে হবে। কোন ধরনের কোটা না থাকলে কোটার জায়গায় কিছু লিখতে হবেনা।
ফিরতি এসএমএস এ আবেদনকারীর নাম, কলেজ/মাদরাসার EIIN ও নাম, গ্রুপের নাম ও শিফট সহ ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেয়া হবে তা জানিয়ে একটি PIN প্রদান করা হবে। আবেদনে সম্মত থাকলে Message অপশনে গিয়ে- CAD<space>YES<space>PIN<space>CONTACT NUMBER.
একজন আবেদনকারী একাধিক প্রতিষ্ঠানের একাধিক গ্রুপে বা একাধিক শিফটে আলাদা ভাবে আবেদন করতে পারবে তবে এক্ষেত্রে প্রতিবারই ফী বাবদ ১২০ টাকা কেটে নেওয়া হবে।
অনলাইনে আবেদন : এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে হবে- http://www.xiclassadmission.gov.bd
অনলাইনে ভর্তি আবেদনে পছন্দের ৫টি কলেজকে নির্বাচন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা কোন কলেজে ভর্তি হবে—তা নির্ধারণ করবে শিক্ষা বোর্ড। এর মধ্য থেকেই একটি কলেজকে ভর্তির জন্য চূড়ান্ত করবে বোর্ড। যদি কোনো শিক্ষার্থী আবেদনে উল্লেখ করা ৫টি কলেজের কোনোটিতেই ভর্তির যোগ্য হলো না, সে ক্ষেত্রে আসন শূন্য থাকা কলেজে ভর্তি হতে পারবে। 
Online
অন-লাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি-
অন-লাইনে সর্বোচ্চ ৫ টি কলেজে আবেদনের জন্য ১৫০/- টাকা আবেদন ফি প্রদান করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারীকে নির্ধারিত website- এ (http://www.xiclassadmission.gov.bd) গিয়ে Apply Online -এ Click করতে হবে; এরপর প্রদর্শিত তথ্য ছকে এসএসসি/সমমান পরীক্ষা পাসের রোল নম্বর, বোর্ড ও পাসের সন সঠিকভাবে এন্ট্রি করতে হবে। এরপর কোটা, পছন্দক্রম পূরণ করার পর প্রার্থীরা টেলিটক সিমের মাধ্যমে অনলাইনের আবেদন ফী প্রদান করতে পারবে। এর জন্য মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে এভাবে-
CAD<space>WEB<space>Application ID লিখে 16222 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।
আবেদন করা যাবে ০৬/০৬/২০১৫ থেকে ১৮/০৬/২০১৫ তারিখ রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
পুনঃনিরীক্ষণের মাধ্যমে যাদের ফলাফল পরিবর্তন হবে তাদের জন্য আবেদনপত্র গ্রহনের তারিখ ২১/০৬/২০১৫।
ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের মেধাক্রম ২৫/০৬/২০১৫ তারিখে এসএমএস এবং স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ড বা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
পুনর্নিরীক্ষণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি: যেসব শিক্ষার্থীরা ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করবে, তারা ২১ জুন পর্যন্ত ভর্তি আবেদনের সুযোগ পাবে।৩১ মে ২০১৫ – ০৬ জুন ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন প্রক্রিয়া। পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল ২০ জুন প্রকাশিত হবে।
ক্লাস শুরুর তারিখঃ ১ জুলাই থেকে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
সংক্ষেপে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির নীতিমালা ২০১৫ঃ  এবার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়ে ০১ জুন সোমবার ভর্তি নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, এবারের এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো কলেজ চাইলে তাদের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে নূন্যতম যোগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে। প্রত্যন্ত/অনগ্রসর অঞ্চলের সহশিক্ষার কলেজে ছাত্রীদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।
কারিগরি শিক্ষায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তিতে ৫০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং জিপিএ’র ভিত্তিতে বাকী ৫০ নম্বরের আলোকে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে।
ভর্তির জন্য আগামী ৬ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এসএমএস-এ আবেদন করতে হবে। যারা ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন তারা ২১ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে।
আগামী ২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। বিলম্ব ফি ছাড়া ৩০ জুন পর্যন্ত ভর্তি হওয়া যাবে। আর বিলম্ব ফি দিয়ে ২৬ জুলাই পর্যন্ত ভর্তি চলবে।
ভর্তির জন্য টেলিটক মোবাইল থেকে এসএমএস করে ১৫০ টাকা জমা দিয়ে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সর্বোচ্চ পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পছন্দক্রমে রাখতে পারবেন শিক্ষার্থী, প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদনে খরচ পড়বে ১২০ টাকা।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, সাতটি বিভাগীয় সদরের কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজের ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
অবশিষ্ট ১০ শতাংশ আসনের মধ্যে ৩ শতাংশ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় সদরের বাইরের এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য, ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্ত দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
বিভাগীয় শহর ছাড়া জেলা শহরের কলেজগুলোতেও ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। বাকী ১০ শতাংশ বিভাগীয় সদরের কলেজের মতো একইভাবে পূরণ করা হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করে বিলম্ব ফি দিয়ে অন্য কলেজে ভর্তি হতে চাইলে অভিভাবকের সম্মতিসহ সংশ্লিষ্ট কলেজে আবেদন করতে হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণরা যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে। মানবিক শাখার প্রার্থীরা মানবিকের পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ভর্তি হতে পারবে। ব্যবসায় শিক্ষায় শাখার শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগে ভর্তি হতে পারবে।
জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সব বিষয়ের উপর সর্বোচ্চ ৪৮ গ্রেড পয়েন্ট ধরে জিপিএ’র ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে।
বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত, উচ্চতর গণিত অথবা জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় আনা হবে।
আর মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ভর্তির ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলায় অর্জিত গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
এক বিভাগের প্রার্থী অন্য বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট গ্রেড পয়েন্ট একই হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে অর্জিত পয়েন্ট বিবেচনায় আনতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, স্কুল ও কলেজ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিজ প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পাবেন।
মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ এক হাজার টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় দুই হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় তিন হাজার টাকার বেশি ফি নেওয়া যাবে না।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিও বর্হিভূত শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্য ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফি বাবদ বাংলা মাধ্যমে নয় হাজার টাকা এবং ইংরেজি মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান তিন হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দরিদ্র, মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ফি যতদূর সম্ভব মওকুফ করতে বলা হয়েছে।
কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অনুমোদিত ফি’র বেশি নিলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
Share:

Robi Balance Transfer

Balance Transfer

Robi introduces a new Balance Transfer service! Both Prepaid and Postpaid customers are able to transfer balance to any Robi prepaid account whenever required.
 
This service will also give Robi customers a great opportunity to continue communication even if they have less than Tk.1 balance! For the first time in Bangladesh, Robi Prepaid customers can request for balance to any Robi number.
 

To Transfer Balance: 

- Now you don’t have to register for using the balance transfer service.To transfer, just type the amount (For example, 20) in a text message body and send SMS to1212 018XXXXXXXX (where 018XXXXXXXX is the balance recipient’s number).
- You will be auto registered for the service after the first transaction.
- You will also get a PIN code after successful transfer. Please use the PIN for future transactions. To disable the PIN, SMS off < Your PIN> to 1210.
- To transfer balance using IVR please dial 1210 (IVR charge applicable).

To Request for Balance: 

- You need to have only 58 Paisa in your account to request.
- Just type the request amount (for example, 25) a text message body and send SMS to 1211 018YYYYYYYY (where 018YYYYYYYY is the balance donor’s number).
- Donor will receive the request as an SMS.

When you Receive a Request:

- To accept the request, reply the SMS with Y
- To discard the request, reply the SMS with N
- To block the requestor, reply the SMS with B

Charge 

- BDT 2 (+VAT) to transfer and
- BDT 2 (+VAT) will be deducted from the transferred amount.
 

Note

1. In order to transfer balance, your connection must be active for at least 30 days.
2. A prepaid customer can transfer total Tk. 500 per day but maximum Tk. 100 in a single transaction.
3. A postpaid customer can transfer total Tk. 500 per day but maximum Tk. 100 in a single transaction.
4. For both prepaid & postpaid, minimum amount to transfer is Tk. 5 and monthly maximum transfer amount is Tk. 1000.
5. Transfer amount must be a whole number (e.g. BDT 15.30 is not valid).
6. VAT and conditions apply.
7. For details, please call 123 or sms HELP to 1210.
Share:

gp-logo গ্রামীণফোন ব্যালেন্স ট্রান্সফারের নিয়ম:

নতুন নিয়ম:

* এখন থেকে নতুন গ্রাহকদের ব্যালেন্স ট্রান্সফারের পুরনো পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে না। নতুন SIM-এ ব্যালেন্স ট্রান্সফারের বিল্ট-ইন অপশন থাকছে।
* বর্তমান গ্রাহকদের আগের নিয়মেই ব্যালেন্স ট্রান্সফার করতে হবে। SIM-এ বিল্ট-ইন অপশন পাবার জন্য আপনাকে নতুন SIM নিতে হবে।

ব্যালেন্স ট্রান্সফারের নতুন নিয়ম

হ্যান্ডসেটের ট্রান্সফার ব্যালেন্স অপশনে যান, প্রাপকের মোবাইল নম্বর দিন, মোবাইল নম্বরটি কনফার্ম করুন, কত টাকা পাঠাতে চান তা টাইপ করুন, টাকার পরিমাণ কনফার্ম করুন, PIN নম্বরটি দিন।

নতুন SIM-এ PIN নম্বর পরিবর্তনের নিয়ম

পুরনো PIN নম্বর দিন, নতুন PIN নম্বর দিন, নতুন PIN রেজিস্ট্রেশন কনফার্ম করুন।

রেজিস্টার করার জন্য

  1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন REGI
  2. পাঠিয়ে দিন1000 নম্বরে
  3. ফিরতি এসএমএস-এ আপনাকে ব্যালেন্স ট্রান্সফারের জন্য নতুন PIN কোড নম্বর জানিয়ে দেয়া হবে।

ব্যালেন্স ট্রান্সফার করার জন্য

  1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BTR <স্পেস> **** (PIN) <স্পেস> 0171***(মোবাইল নম্বর) <স্পেস> 100 (টাকার পরিমাণ) এক্ষেত্রে কখনো সংখ্যার পর কোন ডট (বিন্দু) বা Tk. বা 00 দেবেন না।
  2. মেসেজটি পাঠিয়ে দিন 1000 নম্বরে।
  3. ফিরতি এসএমএস আপনাকে জানিয়ে দেবে যে আপনার নির্দেশিত নম্বরে নির্দেশিত পরিমাণ টাকা পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। টাকা পাওয়ার পর প্রাপকের মোট কত ব্যালেন্স হলো, তাও আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
প্রাপকের কাছেও একটি মেসেজ এসে জানিয়ে দেবে যে তার অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়েছে এবং তার অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স কত টাকা।

PIN নম্বর পরিবর্তন করার জন্য

  1. হ্যান্ডসেটের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন CPIN <স্পেস> পুরনো PIN নম্বর <স্পেস> নতুন PIN নম্বর <স্পেস> আবারো নতুন PIN নম্বর।
  2. যেমন: CPIN 1234 4321 4321
  3. পাঠিয়ে দিন 1000 নম্বরে।
Share:

আপনার ওয়েবসাইটের জন্য নিয়ে নিন সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচীর উইজগেট

অনেক দিন পর ফিরে এলাম নতুন টিউন নিয়ে, আজ আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি কাজের একটি উইজগেট।
সামনে রমজান মাস, তাই সেহরি এবং ইফতারের সময় জানা জরুরী হয়ে পড়েছে। আপনার কি একটি ওয়েবসাইট আছে? ভিসিটরদের ধরে রাখতে চান?
তাহলে দের না করেই এখুনি আপনার ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচী। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের ভিসিটর নিয়মিত ফিরে আসবে সময় দেখার জন্য। ফলে আপনার পেজ ভিউও বাড়বে।
স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপডেট হবে দিন ও তারিখ।
তাই আর দেরি কেন এখুনি নিচের কোডটি কপি করে লাগিয়ে দিন আপনার ওয়েবসাইটে।
আপনাদের কোন উপদেশ থাকলে টিউমেন্টে জানাতে পারেন। ভুল ত্রুটি থাকতেই পারে, সমাধানের চেষ্টা করব, ধন্যবাদ।
নিচের কোডটি আপনার সাইটে লাগান
<script type='text/javascript' src='http://banglanewslive.com/ads/cn/cn.php?id=1016'></script>
স্ক্রিনশট নিচে

 লাইভ ডেমো দেখতে এখানে ক্লিক  করুন

সম্পূর্ণ ক্যালেন্ডার দেখতে ভিজিট করুন এখানে 

উইজগেট ওয়াইড ৩০০px
আপদেটঃ  অনেকের অনুরোধের কারনে, চট্টগ্রাম টাইম, এবং ২৫০px এর উইজগেট আসছে খুব তাড়াতাড়ি


তাই আর দেরি কেন এখুনি নিচের কোডটি কপি করে লাগিয়ে দিন আপনার ওয়েবসাইটে।
আপনাদের কোন উপদেশ থাকলে টিউমেন্টে জানাতে পারেন। ভুল ত্রুটি থাকতেই পারে, সমাধানের চেষ্টা করব, ধন্যবাদ।
নিচের কোডটি আপনার সাইটে লাগান
<script type='text/javascript' src='http://banglanewslive.com/ads/cn/cn.php?id=1016'></script>
সাথে থাকের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
তাহলে দের না করেই এখুনি আপনার ওয়েবসাইটে যুক্ত করুন সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচী।  আপনার ওয়েবসাইটের ভিসিটর নিয়মিত ফিরে আসবে সময় দেখার জন্য।
Share:

কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই স্ক্রীনশট নেয়ার ৩ টি উপায় [ভিডিও]

আসসালামু-আলাইকুমঃ আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনেদের সবাইকে এই টিউন এ সাগতম! এবং আমরা এই ভিডিও তে দেখাবো কোনো সফটওয়্যার ডাউনলোড/ইনস্টল করা ছাড়াই স্ক্রীনশট নিবেন কিভাবে! আমরা ৩ টি উপায় দেখাবো!
ভিডিওটির লিংক  https://youtu.be/rkD99KewjOI

আরও ভিডিও টিউটরিয়াল পেতে TechBazz কে Youtube এ Subscribe এবং Facebook এ Like করতে পারেন

আমাদের আরো কিছু ভিডিও (Youtube এর  Link)
ভিডিও শেয়ারিং সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য ২ টি ওয়েবসাইট http://youtu.be/_jxPYrfvGKI
কিভাবে ইউটিউবের Player এর নতুন Design Enable করবেন! https://youtu.be/CXx_LhpeEIs
Android এ ফ্রি মুভি এবং টিভি শো দেখার একটি App! https://youtu.be/SNCalff8n3c
কিভাবে ফেইসবুকের সার্চ হিস্টরি দেখবেন/ডিলিট করবেন https://youtu.be/C3WH7zhGyVU
কিভাবে ফায়ারফক্স এ User প্রফাইল তৈরী করবেন কোনো এডঅন(Add On) ছাড়া https://youtu.be/DpIo2L_3aaA
কিভাবে একসাথে একাধিক ছবি রিসাইজ করবেন অনলাইনে https://youtu.be/3aHXsOWUxQ4
মাইক্রোসফট অফিস বেবহার করুন অনলাইনে https://youtu.be/5Ky8Nq8JX8E
কিভাবে ইনস্টল করা প্রোগ্রাম কে আবার ইনস্টল করা ছাড়াই অন্য ড্রাইভে নিয়ে যাবেন https://youtu.be/4VI_5ZgzBd8

কিছু জানতে চাইলে বা কোনো সমেসসা হলে অবসশই টিউনমেন্ট করবেন
ধন্যবাদ
Share:

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য

২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া ৬ জুন থেকে শুরু হবে। এবার এসএমএস এর পাশাপাশি অনলাইনেও অাবেদন করা যাবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য।class 11 Admissions
যারা ভর্তি হতে পারবেঃ ২০১৫ সালের এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে।
আবেদন পদ্ধতিঃ অনলাইন ও এসএমএস এ অাবেদন করা যাবে ।
আবেদনের সময়সীমাঃ ৬ জুন থেকে ১৮ জুন
ফলাফল প্রকাশঃ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল প্রকাশ হবে ২৫ জুন।
ভর্তির সময়সীমাঃ বিলম্ব ফি ছাড়া ৩০ জুন পর্যন্ত ভর্তি হওয়া যাবে। আর বিলম্ব ফি দিয়ে ২৬ জুলাই পর্যন্ত ভর্তি চলবে।
অনলাইনে আবেদন : এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে হবে- www.xiclassadmission.gov.bd 
অনলাইনে ভর্তি আবেদনে পছন্দের ৫টি কলেজকে নির্বাচন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে শিক্ষার্থীরা কোন কলেজে ভর্তি হবে—তা নির্ধারণ করবে শিক্ষা বোর্ড। এর মধ্য থেকেই একটি কলেজকে ভর্তির জন্য চূড়ান্ত করবে বোর্ড। যদি কোনো শিক্ষার্থী আবেদনে উল্লেখ করা ৫টি কলেজের কোনোটিতেই ভর্তির যোগ্য হলো না, সে ক্ষেত্রে আসন শূন্য থাকা কলেজে ভর্তি হতে পারবে।
এসএমএসেও আবেদন করা যাবে : আগের মতো টেলিটক থেকে এসএমএস পাঠিয়েও আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। আর অনলাইনে এক আবেদনেই পাঁচটি কলেজের নাম পছন্দক্রম অনুযায়ী দেওয়া যাবে। ফি ১৫০ টাকা। কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে।
পুনর্নিরীক্ষণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি: যেসব শিক্ষার্থীরা ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করবে, তারা ২১ জুন পর্যন্ত ভর্তি আবেদনের সুযোগ পাবে। ৩১ মে ২০১৫ – ০৬ জুন ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণ আবেদন প্রক্রিয়া। পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল ২০ জুন প্রকাশিত হবে ।
ক্লাস শুরুর তারিখঃ ১ জুলাই থেকে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
সংক্ষেপে ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে কলেজে ভর্তির নীতিমালা ২০১৫ঃ  এবার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়ে ০১ জুন সোমবার ভর্তি নীতিমালা জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, এবারের এসএসসিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ছাড়াও ২০১৩ ও ২০১৪ সালে পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, কোনো কলেজ চাইলে তাদের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে নূন্যতম যোগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে। প্রত্যন্ত/অনগ্রসর অঞ্চলের সহশিক্ষার কলেজে ছাত্রীদের জন্য ১০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।
কারিগরি শিক্ষায় ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তিতে ৫০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা এবং জিপিএ’র ভিত্তিতে বাকী ৫০ নম্বরের আলোকে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে।
ভর্তির জন্য আগামী ৬ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এসএমএস-এ আবেদন করতে হবে। যারা ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন তারা ২১ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবে।
আগামী ২৫ জুন ভর্তির জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। বিলম্ব ফি ছাড়া ৩০ জুন পর্যন্ত ভর্তি হওয়া যাবে। আর বিলম্ব ফি দিয়ে ২৬ জুলাই পর্যন্ত ভর্তি চলবে।
ভর্তির জন্য টেলিটক মোবাইল থেকে এসএমএস করে ১৫০ টাকা জমা দিয়ে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। সর্বোচ্চ পাঁচটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পছন্দক্রমে রাখতে পারবেন শিক্ষার্থী, প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আবেদনে খরচ পড়বে ১২০ টাকা।
নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, সাতটি বিভাগীয় সদরের কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কলেজের ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
অবশিষ্ট ১০ শতাংশ আসনের মধ্যে ৩ শতাংশ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় সদরের বাইরের এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য, ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্ত দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
বিভাগীয় শহর ছাড়া জেলা শহরের কলেজগুলোতেও ৯০ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে হবে। বাকী ১০ শতাংশ বিভাগীয় সদরের কলেজের মতো একইভাবে পূরণ করা হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করে বিলম্ব ফি দিয়ে অন্য কলেজে ভর্তি হতে চাইলে অভিভাবকের সম্মতিসহ সংশ্লিষ্ট কলেজে আবেদন করতে হবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণরা যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে। মানবিক শাখার প্রার্থীরা মানবিকের পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ভর্তি হতে পারবে। ব্যবসায় শিক্ষায় শাখার শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগে ভর্তি হতে পারবে।
জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে সব বিষয়ের উপর সর্বোচ্চ ৪৮ গ্রেড পয়েন্ট ধরে জিপিএ’র ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে।
বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত, উচ্চতর গণিত অথবা জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় আনা হবে।
আর মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ভর্তির ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলায় অর্জিত গ্রেড পয়েন্ট বিবেচনা করা হবে।
এক বিভাগের প্রার্থী অন্য বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট গ্রেড পয়েন্ট একই হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলা বিষয়ে অর্জিত পয়েন্ট বিবেচনায় আনতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, স্কুল ও কলেজ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিজ প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পাবেন।
মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ এক হাজার টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় দুই হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় তিন হাজার টাকার বেশি ফি নেওয়া যাবে না।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থী ভর্তিতে পাঁচ হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না।
ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিও বর্হিভূত শিক্ষকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্য ভর্তির সময় মাসিক বেতন, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফি বাবদ বাংলা মাধ্যমে নয় হাজার টাকা এবং ইংরেজি মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান তিন হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না বলেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দরিদ্র, মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ফি যতদূর সম্ভব মওকুফ করতে বলা হয়েছে।
কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অনুমোদিত ফি’র বেশি নিলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

[নীতিমালাটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন]

Share:

যেভাবে বড় একটি ফাইলকে Higly Compressed করে ছোট সাইজের বানানো যায়।মাত্র ৩ এম্বির Softwere দিয়ে।


জ আপনাদের মাঝে নিয়ে হাজির হলাম পোর্টেবল একটি সফটওয়্যার নিয়ে যা দিয়ে আপনি হাইলী কম্প্রেসড করতে পারবেন।শুধু কম্প্রেস নয় আরও কিছু করা যাবে কিন্তু তা নিয়ে আমার টপিকটি নয়।
হাইলী কম্প্রেসড কেন করবেন ?মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে। আমি ছোট্ট একটা উদাহরন দিচ্ছি।
"আমরা প্রায় দেখতে পাই  সার্চ করে ১.৫২জিবির গেমসটি ডাউনলোড করে নিন মাত্র ১৯৯এম্বিতে অথবা অন্য কিছু"
অনেক সময় মুভিও পাওয়া যায় । আবার অনেক সময় আরো চোখে পড়েছে ৪জিবির গেমসটি ডাউনলোড করে নিন মাত্র ১২ এম্বিতে।
এখানে কিছু কথা থেকে যায় একজন একটি গেমস ১৯৯ এম্বিতে কম্প্রেস করেছেন অন্যজন আবার একই গেমস ১২এম্বিতে হাইলী কম্প্রেস করেছেন।
কেন করলেন কম্প্রেস?
কারনটা আমার মতে আবার একটা উদাহরন দেইঃ
আপনি অবশ্যই পিসি ব্যবহার করেন নয়তো আমার টিউনটিতে কড়াও নাড়তেন না। যাই হোক মূল কথায় আসি ,
পিসি ব্যবহার করলে অবশ্যই জানেন যে আপনার পিসির হার্ডডিস্ক এর নির্দিস্ট পরিমান ধারন ক্ষমতা থাকে আর আপনি তার মধ্যেই প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো রাখেন।এর বাইরে হুমকি দিয়েও একটুসখানি জায়গা বাড়াতে পারবেন না ,
এটা সত্যি কিন্তু আপনি চাইলে বড় ফাইলগুলোর সাইজ কমিয়ে ছোট করতে করতে পারবেন।আর এতে আপনার হার্ডডিস্কটির ধারন ক্ষমতা সাশ্রয় হচ্ছে।আবার অন্য ভাবে একটু ভেবে দেখি আপনি ইন্টারনেটে ফাইল শেয়ার করার জন্য আপলোড করবেন আর ফাইলটির সাইজ ৩জিবি তো কতখানি এম্বি লাগবে যে শেয়ার করবে সে নিজেই ভাল জানবে। তখন যদি ফাইলটির সব ঠিক রেখে সাইজ কমিয়ে ৩০০ এম্বিতে আনা যায় তবে সময় ,টাকা ,শ্রম কিছুটা  হলেও কমিয়ে আনা গেল।
এবার আসি কিভাবে করবো হাইলী কম্প্রেস ?
কম্প্রেস করার জন্য অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে। বিশেষ করে কেজিবি আরচিভার দিয়ে তুলনামূলকভাবে সাইজ ছোট করা যায় উপরের উদাহরন ১২এম্বি।কিন্তু কেজিবির সমস্যাটা হলো কম্প্রেস করতে এবং এক্সট্রাক্ট করতে প্রচুর সময় লাগে ।বড় ফাইল হলে দিন থেকে সপ্তাহখানিকও লাগতে পারে নির্ভর করবে পিসির কনফিগারেশন এর উপর তাই এই পদ্ধতি আমার জন্য অন্তত নয় । আর অন্য উদাহরন ছিল ৩০০এম্বি ।সেভেন জিপ দিয়ে কিভাবে করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো। সেভেন জিপ দিয়ে কম সময়ে ছোট সাইজে পরিনত করা যায় এবং এক্সট্রাক্ট করতেও কম সময় লাগে তাই আমার কাছে এই পদ্ধতিটা সুবিধাজনক মনে হয়েছে।
চলুন কম্প্রেস করে ফেলি বড় ফাইলগুলো।
ছোটখাট একটা অভিজ্ঞতা দেখে নেওয়া যাক।
আমি একটি গেমস এর উপর কাজটি করতে যাচ্ছি। সাথে থাকবেন নয়তো ভয় লাগতে পারে একলাতো।
উপরের লিংকে সমস্যা হলে নিচেরটি ব্যবহার করেন।

২য় ডাউনলোড লিংক।

এবার ইন্সট্রল দিন নয়তো সামনে কিভাবে আগাই।
এবার ওপেন  করতে ইন্সট্রল ডিরেক্টরিতে যান।
ওপেন করুন।এবং যে ফাইলটির সাইজ কমাতে চান সেই ফাইলটির ডিরেক্টরিতে যান। উপরে দেখুন যে ফাইলটি নিয়ে কাজ করবো তা এবং তার সাইজ।
যে ফাইলটি কম্প্রেস করতে চান তার উপর রাইটক্লিক করুন >>7zip>>Add archiver এ যান।এবং উপরের মত সব টিক করে ওকে বাটনে প্রেস করুন। আর শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
উপরের ছবিগুলোতে দেখুন কিভাবে ধাপে ধাপে ফাইলটির সাইজ কমে আসছে।  এবং অবশেষে ৩.১৯ জিবির ফাইলটিকে ২১৭ এম্বিতে কম্প্রেস করতে সফল হলাম।মিশন সাকসেসফুল।
এবার বিদায় নেবার পালা।কেউ যদি এই বিষয় নিয়ে টিউন করে থাকেন তো একবার যারা পারেনা এখনো তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে ভেবে দেখবেন।মানুষ মাত্রই ভুল হয় তাই সবকিছু ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আজ আর নয় দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে অন্য কোন দিন।
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Blog Archive

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.