বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন সকল সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ঢাকাস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গ্ল্যাস এন্ড সিরামিক, গ্রাফিক আর্টস ইনস্টিটিউট, ফেনি কম্পিউটার ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ সার্ভে ইনস্টিটিউট (কুমিল্লা), ভোকেশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (বগুড়া) এবং সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজসমূহে ০৪ (চার) বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ২২/০৫/২০১৭ তারিখ হতে ১৪/০৬/২০১৭ তারিখ পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে। এবারেও প্রথম ও দ্বিতীয় শিফটে একবারেই আবেদন করতে হবে।
আবেদন ফরম পূরণের ন্যূনতম এক ঘণ্টা পূর্বে টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) আবেদন ফি জমা দিতে হয়। ভর্তি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল তথ্য আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলো…
ভর্তি আবেদনের যোগ্যতাঃ
- ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে পাসকৃত এস.এস.সি./সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জি.পি.এ. ৩.০০ সহ ন্যূনতম ৩.৫০ জি.পি.এ. প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এবং মেয়েদের ভর্তির ক্ষেত্রে গণিত বা উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে জি.পি.এ. ৩.০০ সহ ন্যূনতম ৩.০০ জি.পি.এ. প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এবং ‘ও’ লেভেলে যে কোন একটি বিষয়ে ‘সি” গ্রেড এবং গনিতসহ অন্য যে কোন দুটি বিষয়ে কমপক্ষে ‘ডি’ গ্রেডে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
- এস.এস.সি.সহ বান্নগ্লাদেস কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স পাস প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবে। টবে আবেদন ফরম জমা দেওয়ার শেষ তারিখে প্রার্থীর বয়স অনুর্ধ্ব ২২ বছর হতে হবে।
ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ
- অন-লাইনে আবেদনের সময়সীমাঃ ২২/০৫/২০১৭ হতে ১৪/০৬/২০১৭ (রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত)
- মেধা তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS এর মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): ২০/০৬/২০১৭ বিকাল ০৫:০০ টা
- অপেক্ষমান তালিকার ফলাফল প্রকাশ (SMS এর মাধ্যমে ও ওয়েবসাইটে): —– বিকাল ০৫:০০ টা
- ভর্তির সময়সীমাঃ মূল মেধাতালিকা হতে ২১/০৬/২০১৭ হতে ৩০/০৬/২০১৭ পর্যন্ত এবং অপেক্ষমান তালিকা হতে ০৩/০৭/২০১৭ হতে ১৫/০৭/২০১৭ পর্যন্ত
- দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশঃ —- বিকাল ০৫:০০ টা
- ক্লাশ শুরুর তারিখঃ ০১/০৮/২০১৭
ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি ও নিয়মাবলী:
- ভর্তিচ্ছুক প্রার্থীকে অন-লাইনে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) প্রথমে টেলিটক প্রিপেইড মোবাইলের মাধ্যমে 16222 নম্বরে SMS করে জমা দিতে হবে। অতঃপর এই লিঙ্ক এ ক্লিক করে নির্ধারিত আবেদন ফরম (Application Form) যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে ।
- বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি. উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের নম্বর পত্রের সত্যায়িত কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি সত্যায়িত রঙ্গীন ছবিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন পত্র আগামী ১৪/০৬/২০১৭ তারিখ অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পিছনের বিল্ডিংয়ের ২০১ নং কক্ষে সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। ফরমটি কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট (www.btebadmission.gov.bd) থেকে সংগ্রহ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পরে প্রাপ্ত আবেদন বিবেচ্য হবে না।
- সংরক্ষিত কোটার আবেদন কারীগণ অন-লাইনে আবেদন করার পরে আবেদনের প্রিন্টকপি ও বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত সকল কাগজ ১৪/০৬/২০১৭ তারিখের মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পিছনের বিল্ডিংয়ের ২০১ নং কক্ষে সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় তার কোটা বিবেচিত হবে না।
- ভর্তির ফরম পূরনের বিস্তারিত নিয়মাবলীসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েব সাইটের পাশাপাশি লেখাপড়া বিডি তেও পাওয়া যাবে।
ফি জমা দেয়ার পদ্ধতিঃ টেলিটকের Prepaid মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে BTAD লিখে, স্পেস দিয়ে শিক্ষাবোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখে, স্পেস দিয়ে এস এস সি (SSC) পরীক্ষার রোল নম্বর লিখে , স্পেস দিয়ে এস. এস. সি. পাশের সন লিখে, স্পেস দিয়ে এস. এস. সি.র রেজিষ্ট্রেশন নম্বর লিখে, স্পেস দিয়ে ভর্তির শিফটের নির্ধারণ অক্ষর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এস এম এস (SMS) করতে হবেঃ
উদাহরণঃ BTADXXXYYYYYYZZZZRRRRRRS
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE), YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর এবং S-এর স্থলে ১ম শিফট (A), ২য় শিফট (B), উভয় শিফট (C) লিখতে হবে।
উদাহরণঃ BTAD
এখানে XXX এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের বোর্ডের নাম লিখতে হবে, ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে (DHA), সিলেট এর ক্ষেত্রে (SYL), বরিশালের ক্ষেত্রে (BAR), চট্টগ্রাম এর ক্ষেত্রে (CHI), কুমিল্লা এর ক্ষেত্রে (COM), দিনাজপুর এর ক্ষেত্রে (DIN), যশোর এর ক্ষেত্রে (JES), রাজশাহী এর ক্ষেত্রে (RAJ), মাদ্রাসা এর ক্ষেত্রে (MAD), কারিগরী এর ক্ষেত্রে (BTE), YYYYYY এর জায়গায় আবেদনকারীর নিজের এস এস সি পরীক্ষার রোল নম্বর, ZZZZ এর জায়গায় এস এস সি পাশের সন এবং RRRRRR এর জায়গায় এস এস সি পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর এবং S-এর স্থলে ১ম শিফট (A), ২য় শিফট (B), উভয় শিফট (C) লিখতে হবে।
SMS –প্রেরণকারী আবেদনের যোগ্য হলে ফিরতি SMS –এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম, পিতার নাম এবং পরীক্ষার ফি হিসেবে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) কেটে রাখার সম্মতি চেয়ে ফিরতি SMS দেওয়া হবে। ফিরতি SMS মনোযোগের সাথে দেখে নিয়ে তথ্যাদি সঠিক থাকলে সম্মতি দিতে হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ভাবে ১৬২২২ নম্বরে SMS পাঠাতে হবে ।
উদাহরণঃ BTADYESPINযোগাযোগের mobile number
উদাহরণঃ BTAD
তবে যে কোন অপারেটরের একটি Mobile Number কেবলমাত্র একজন প্রার্থীর যোগাযোগের জন্য ব্যবহার করতে হবে। প্রার্থীকে একটি Money Receipt Number সহ ফিরতি SMS দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে, Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।
উল্লেখ্য যে, Money Receipt Number টি নিজ দায়িত্বে সংরক্ষণ করতে হবে এবং Money Receipt Number টি পাওয়ার পরে অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। Money Receipt Number ছাড়া কোনক্রমেই আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে না।
আবেদন ফরম পূরণের ধাপঃ
- এই লিঙ্কে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
মেধাতালিকা প্রণয়নঃ
এসএসসি সমমান পরীক্ষায় পাসের রেজাল্ট, পছন্দের ক্রম, কোটা ও অন্যান্য প্রযোজ্য শর্তের ভিত্তিতে প্রার্থীর মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
আপেক্ষমান তালিকা প্রণয়নঃ
- মোট আসন সংখ্যা অনুযায়ী মেধা, পছন্দের ক্রম ও কোটা ভিত্তিক তালিকা প্রণয়নের পাশাপাশি একটি অপেক্ষমাণ তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
- মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তিকৃত প্রার্থী পছন্দের ক্রমানুসারে প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি ভিত্তিক মাইগ্রেশনের সুযোগ পাবে।
- মেধা তালিকা অনুযায়ী ভর্তির সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি ভিত্তিক শূন্য আসনে অপেক্ষমান তালিকা হতে মেধা, পছন্দের ক্রম ও কোটার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।
সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কোটাঃ
- মহিলা-২০%, এসএসসি (ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী কোটা ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে।
- এসএসসি সহ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স পাস প্রার্থীদের ট্রেড কোর্সে প্রাপ্ত নম্বরের ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধা নির্ধারণ করা হবে এবং তাদেরকে ৫% সংরক্ষিত আসনে ভর্তি করা হবে।
- সরকার নির্ধারিত কোটার আবেদনের প্রমাণপত্রঃ
(ক) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র
(খ) মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের/সন্তানের সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত সনদপত্র
(গ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এর অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের সনাক্তকরণের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/দপ্তর/প্রতিষ্ঠান প্রধানের সনদপত্র, প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সমাজসেবা অধিদপ্তর হতে প্রদত্ত সনদপত্র
(ঘ) বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে সমাজসেবা অধিদপ্তরের সনদপত্র
(ঙ) বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্সধারীদের সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, আবেদনকারীর Application ID সম্বলিত প্রিন্ট আউটসহ আবেদনপত্র নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি অফিস চলাকালীন সময়ে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের পিছনের বিল্ডিংয়ের ২০১ নং কক্ষে সরাসরি অথবা ডাকযোগে পৈাঁছানো নিশ্চিত করতে হবে।। অন্যথায় তার কোটা বিবেচিত হেব না। ট্রেড কোর্সধারী শিক্ষার্থীদের ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিভাগে ভর্তি করা হবে।
- অন-লাইনে আবেদনের পর সরকার নির্ধারিত কোটা সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উল্লেখিত সংশ্লিষ্ট সকল প্রমাণপত্রসমূহ (Application ID সম্বলিত আবেদনের প্রিন্ট কপিসহ) নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন ফরম পাওয়া না গেলে প্রযোজ্য কোটা বিবেচ্য হবে না।
- সরকার নির্ধারিত কোটার উপযুক্ত প্রার্থী পাওয়া না গেলে পর্যায়ক্রমে মেধা তালিকা/অপেক্ষমান তালিকা হতে কোটাভিত্তিক শূন্য আসন পূরণ করা হবে।
শূন্য আসন পূরণঃ
- ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা হবে।
- ভর্তির ক্ষেত্রে ২০% ড্রপ-আউট বিবেচনায় টেকনোলজি ভিত্তিক প্রতি গ্রুপে আসন সংখ্যা ৫০(পঞ্চাশ) নির্ধারণ করা হয়েছে।
ভর্তি সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যাবলিঃ
- অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ, ছবি সংযোজন, টেলিটকের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রেরণসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম প্রার্থীকে নিজ দায়িত্বে সম্পন্ন করতে হবে। প্রার্থী এ বিষয়ে কারো সহযোগীতা নিয়ে প্রতারিত হলে কর্তৃপক্ষ এর জন্য দায়ী থাকেবে না।
- ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম অন-লাইন এবং ভর্তি নীতিমালা-২০১৭ অনুযায়ী সম্পাদিত হবে।
হেল্পলাইনঃ
যে কোন তথ্যের জন্য নিম্নোক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারবেন :
ড. মোহাম্মদ আবু নাঈম
ড. মোহাম্মদ আবু নাঈম
উপ পরিচালক (প্রকাশনা)
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, আগারগাঁও, ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৯১৩-০৪০৮৪০
ড. শেখ আবু রেজা
কন্সালটেন্ট
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, আগারগাঁও, ঢাকা।
মোবাইলঃ ০১৯৯২-০০৬২৬২
ভর্তির ফলাফলঃ
২০/০৬/২০১৭ টায় ফলাফল প্রকাশ করা হবে। প্রকাশ হওয়ার পর ফলাফল এই লিঙ্ক থেকে জানা যাবে।
পলিটেকনিক/ সমমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির ফলাফল পাওয়া যাবে এখানে
উল্লেখ্য, গতবছর সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এবং টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে ১ লাখ ৬৫ হাজার ১৭৭ জন শিক্ষার্থী অনলাইনে ভর্তির আবেদন করে।
প্রথম শিফটে ৩২ হাজার ৩৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়ে ৯৯ হাজার ৭১৮টি এবং দ্বিতীয় শিফটে ২৫ হাজার ৪৪০টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়ে ৬৫ হাজার ৪৫৯টি।
তার আগের বছর দুই শিফটে আসন সংখ্যা ছিলো ৩১ হাজার ৫৬০টি। গতবার আসন বাড়ানো হয় ২৬ হাজার ২২০টি।
গতবার ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে দেশের ১১৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এবং টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম ও দ্বিতীয় শিফটে মোট ৫৭ হাজার ৭৮০টি আসনে ভর্তি করানো হয়।
No comments:
Post a Comment