• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

সেরা ২০ টি কম্পিউটার টিপস ট্রিক্স বাংলায়↓ 20+Basic computer tips for Beginners

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬1▬Computer tips & tricks bangla

পেনড্রাইভ/মেমোরী কার্ডে লুকানো থাকা ফাইল উদ্ধার  করার জন্য search option গিয়ে “.” শুধু ডট লিখে search দিন। সব ফাইল চলে আসবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬কম্পিউটার হয়ে যাক আরও গতিশীল▬Computer tips & tricks bangla

১> GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
২> GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
৩> GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
৪> GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬ Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয়?▬Computer tips & tricks bangla

→ কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
→ কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
→ কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
→ যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
→ hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
→ অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
→ কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
→ হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
→ কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬2▬Computer tips & tricks bangla

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on. এবং  brightness control চেক করুন , এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন।  মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং  surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।



কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬3▬Computer tips & tricks bangla

কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬4▬Computer tips & tricks bangla

Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬5▬Computer tips & tricks bangla

প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।(1. click start – all programs – accessori – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessori – disk cleanup) 

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬6▬Computer tips & tricks bangla

পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.  

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬7▬Computer tips & tricks bangla

আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬8▬Computer tips & tricks bangla

আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬9▬Computer tips & tricks bangla

যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬10▬Computer tips & tricks bangla

.ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা। আপনি জানেন কি ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।  নতুনদের জন্য ২০টি কম্পিউটার টিপস্

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬11▬Computer tips & tricks bangla

প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন। (The files are not really deleted from your hard drive until you empty the recycle bin.)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬12▬Computer tips & tricks bangla

অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স 13▬Computer tips & tricks bangla

এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন

১. প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
২. Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
৩. কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
৪. রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
৫. বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
৬. কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
৭. কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
৮. প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
৯. অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
১০. ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
১১. নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন। 

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬14▬Computer tips & tricks bangla

কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬15

যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬16

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬17

Press any key to canceled এর সমাধান…..
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬18

তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।  

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬19

অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL   DISK ‍এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। ‍এ‍ই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে  CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX ‍আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন ‍আপনার কম্পিউটার ‍আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে ‍এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।  

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬20

কি বোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার
আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।
Share:

রেজিঃ করা হয়ে গেলে পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকেই ভেরিফাই করে যে কাউকে দেখাতে পারবেন আপনার পরিচয় Bangladesh National id card- NID

Smart national id card Bangladesh
Smart national id card Bangladesh

Click for Bangla Video

Smart national id card Bangladesh

বাংলাদেশ স্মার্ট কার্ডে যে ২৫ টি সুবিধা
রয়েছে পড়ুন এখানে

What smart card? এবং এ বিয়য়ে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক

For New Checker OR Verify যা যা লাগবে (Normal not smart):

Bangladesh National id card Checker এর জন্য  ই-মেইল,মোবাইল নং দিন, এনআইডি ঘরে আপনার বার্থ ইয়ার দিয়ে হুবহু আইডি নাম্বার লিখুন, এবার জন্ম তারিখ লিখুন, পাসওয়ার্ডের ঘরে ইংরেজীর বড় একটি অক্ষর, একটি ছোট আর একটি সংখ্যা দিতেই হবে আগে পরে। আপনার পাসওয়ার্ড সারাজীবন সংরক্ষন করবেন এজন্য পাসওয়ার্ড বিভিন্ন জায়গায় লিখে সংরক্ষন করুন । সাবমিটে ক্লিক করার পরপরই আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ কোড আসবে। এবার কোডটা বসিয়ে দিন ব্যস হয়ে গেল আপনার এনআইডি ভেরিফাই রেজিষ্ট্রেশন। বাংলাদেশ থেকে একবার রেজিষ্ট্রেশন করা হয়ে গেলে পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকেই ভেরিফাই করে যেকাউকে দেখাতে পারবেন আপনার পরিচয় পত্র।

যা যা Data লাগবে

  • *Name
  • *Father Name and  Father NID
  • *Mother Name Mother NID
  • Year of Death (if applicable)
  • Spouse Name      Not Applicable
  • *Date of Birth
  • *Place of Birth (District)
  • *Gender:
  • *Marital Status:
  • *Education:
  • *Profession:Disability (if any):    Blind    Deaf    Mute    Physical    Others
  • Unique Identification Mark
  • Blood Group (if known):
  • *For which address you want to be a voter
  • Present Address
  • Permanent Address
  • Driving License/ Passport No. (if applicable)
  • Telephone No. (if applicable)
  • *Mobile No
  • *Religion:



Register Now Checker OR Verify

After Registrar  Bangladesh National id card Checker জাতীয় পরিচয়পত্র- voter/NID id card Verify by Bangladesh government website www.nidw.gov.bd your see available:
  • Application for Correction
  • Application for Migration
  • Application Status Check

IF Card lost Bangladesh National id card

What to do in case of ID Card lost. Bangladesh National id card জাতীয় পরিচয়পত্র-
হারিয়ে গেলে কি করবেন?
প্রথমে থানায় একটা জিডি করবেন – আপনার নাম, বাবার নাম, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা এবং সম্ভব হলে ভোটার/আইডি নম্বর উল্লেখ করে।*(যদি বর্তমান ঠিকানা এবং কার্ড তৈরীর সময়কার ঠিকানা ভিন্ন হয় তবে অবশ্যই পূর্বের ঠিকানার কথা উল্লেখ করবেন।)

হারানো আই ডি কার্ডের আবেদন ফর্ম ডাউনলোড এবং বিস্তারিত:

Apply for Lost ID Card Form (Local Office) 
উপজলো/থানা অফসিে আবদেনরে জন্য
আঞ্চলকি র্কাযালয়ঃ মাঠর্পযায় অফসিসমূহরে ঠকিানা ও টলেফিোন Click here
Apply for Lost ID Card Form (Dhaka Office)
সরাসরি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে
ব্লক-৫ ও ৬, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ

কিভাবে বাংলাদেশ জাতিয় আইডি কার্ডের নাম পরিবর্তন বা সংশোধন করবেন?
How to change Name/address Bangladeshi National ID card

  • Correct Name spelling of Bangladesh National ID card
  • Modify, Self of Bangladesh National ID card
  • Spelling change of Father’s Name/Husband’s Name/Mother’s of Bangladesh National ID card
  • Change Address  Bangladesh National ID card
Correction ID Card Form (Dhaka Office) 
সরাসরি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে
ব্লক-৫ ও ৬, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়, শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ
Correction ID Card Form (Local Office)
আঞ্চলকি র্কাযালয়ঃ: উপজলো/থানা অফসিে আবদেনরে জন্য
মাঠর্পযায় অফসিসমূহরে ঠকিানা ও টলেফিোন Click here

নাম (নিজের, পিতা, মাতা, স্বামীর, )
পরিবর্তন বা সংশোধন করবেন কি কি লাগবে:

    • S.S.C. or equivalent certificate
    • Birth certificate
    • Passport / Driving license / TIN certificate
    • Citizenship certificate (as applicable)
    • Father, Mother, Husband/wife’s ID card photocop
    • S.S.C. or equivalent certificate
    • Birth certificate
যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম এস.এস.সি/সমমান
তাদের অবশ্যই এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত কপি।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অধীনে প্রয়োজনে শুনানীতে অংশ নিতে হবে।যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এস.এস.সি/সমমানের নীচে তাদের ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয় পত্র ইস্যুর তারিখের পূর্বের
  •     সার্ভিস বুক/এমপিও’র কপি
  •     ড্রাইভিং লাইসেন্স
  •     পাসপোর্ট
  •     জন্ম সনদ
  •     নিকাহনামা

Bangladesh National id card সংখ্যা গুলো কি বুঝায়?

  • 1. প্রথম ২ সংখ্যা – জেলা কোড ! ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে ! ঢাকার জন্য এই কোড ২৬
  • 2. পরবর্তী ১ সংখ্যা – এটা আর এম ও (RMO) কোড !( কর্পোরেশনের জন্য – ৯ ♣♣ ক্যান্টনমেন্ট – ৫
  • ♣♣ পৌরসভা – ২ ♣♣ পল্লী এলাকা – ১ ♣♣ পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা – ৩ ♣♣ অন্যান্য – ৪
  • 3. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা উপজেলা বা থানা কোড
  • 4. পরবর্তী ২ সংখ্যা – এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
  • 5. শেষ ৬ সংখ্যা – আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর !
ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহের জন্য একটি নতুন ফরম তৈরী করা হয়েছে।
ফরমটি www.ecs.gov.bd মাধ্যেমে আপনি নিচে এ ক্লিক করে ডাউনলোড করতে পানের

New Form  ডাউনলোড

আপনার যত প্রশ্ন

ন্যাশনাল আইডি অফিস ঠিকানা :
ন্যাশনাল আইডি উইং [ National ID Wing (NIDW) ]
ইসলামিক ফাউনডেশন ভবন
[Islamic Foundation Bhaban (6th- 9th Floor)]
আগারগাঁও, ঢাকা, বাংলাদেশ।
জাতীয় পরিচয়পত্র হারালে জরিমানা (৭ নভেম্বর ২০১৪)
কমিশন সচিবালয় সূত্র জানায়, বিদ্যমান এনআইডি নবায়ন, হারানো, সংশোধন- এসবের জন্য এখন কোনো ফি দিতে না হলেও আগামী বছর থেকে নির্দিষ্ট অঙ্কের ফি নেওয়া হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কারো এনআইডি কার্ড হারিয়ে গেলে ২০০ টাকা জরিমানা দিয়ে নতুন কার্ড নিতে হবে। জরুরি ভিত্তিতে ওই কার্ড সংগ্রহ করতে চাইলে দিতে হবে আরো ১০০ টাকা। ভুল সংশোধনও বিনা মূল্যে হবে না।
এই টিপস্ টির তথ্য সরকারী www.ecs.gov.bd থেকে সাহায্য নেওয়া হয়েছে
In detail and Reference the post by Bangladesh Government Website : www.nidw.gov.bd
Share:

কম্পিউটার এর কিছু পরিচিত এবং জানা অজানা সমস্যা যেভাবে সমাধান করবেন নিজে নিজেই (মেগা টিউন)

আপনি এক যুগের পুরনো পিসি ব্যবহার করেন কিংবা নিজস্ব কাস্টোম বিল্ট পিসি ব্যবহার করেন, কিংবা অন্য যেকোনো ধরনের পিসি ব্যবহার করেন না কেনো, পিসির ট্রাবলশুটিং হলো আপনার প্রাত্যহিক কমপিউটিং জীবনেরই একটা অংশ। আর তাই টিউনারপেজের এ লেখাটি উপস্থাপন করা হয়েছে পিসির সাধারণ সমস্যা যেভাবে নিজেই সমাধান করতে পারবেন, তার ওপর ভিত্তি করে।
বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী সাধারণ পিসি ব্যবহারকারীরা যে ধরনের সমস্যায় পড়ে থাকেন, সেসব সমস্যার মধ্য থেকে অন্যতম ১০টি সমস্যার সামাধান ব্যবহারকারী নিজেরাই করতে পারবেন। এগুলোই তুলে ধরা হয়েছে এ লেখায়।
প্রথমে যা চেষ্টা করতে হবে
পিসির ট্রাবলশুটিংয়ের যেকোনো কাজ শুরু করার আগে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তাহলো পিসি রিস্টার্ট করা, যা হয়তো আমরা অনেক সময় বিবেচনায় আনি না। এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের টেকনিক্যাল সাপোর্ট বিশেষজ্ঞ ম্যাথিও প্যাটরি বলেন, বেশিরভাগ কমপিউটার ব্যবহারকারী সাধারণ সাদামাটা কৌশল প্রয়োগ করে তার পিসির সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দিস লং-স্ট্যান্ডিং ম্যাক্সিম ক্যান ওয়ার্ক ওয়ান্ডার’।
অপারেটিং সিস্টেমের আপডেটের জন্য নিয়মিতভাবে সিস্টেম চেক করা এক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কেননা এ কাজটি করতে ভুলে গেলে পিসির পারফরম্যান্সে বেশ ক্ষতি হতে পারে। পিসি ব্যবহারকারীদের উচিত কাজ করার সময় অপারেটিং সিস্টেম যাতে পুরোপুরি আপডেট থাকে, তা নিশ্চিত করা। এজন্য উইন্ডোজ আপডেট রান করানো উচিত। আপডেটের ব্যাপারে অবহেলা বা অসতর্ক থাকার কারণে আপনি বঞ্চিত হতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ বাগ এবং পারফরম্যান্স ফিক্স থেকে।
যদি আপনার সমস্যাটি পেরিফেরাল সংশ্লিষ্ট হয়ে থাকে, তাহলে সমাধানের জন্য পেরিফেরালের সুইচ অন-অফ করে দেখতে পারেন। যদি এতে কাজ না হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইসকে ডিসকানেক্ট করে আবার কানেক্ট করুন। এতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে শেষ প্রচেষ্টা হলো সর্বশেষ ভার্সনের ড্রাইভার ডাউনলোড করে রিইনস্টল করুন।
কমপিউটার ধীরে কাজ করে
ধীরগতির কমপিউটার ফিক্স করার প্রথম পদক্ষেপ হলো মেশিন ভেরিফাই করে দেখা যে সমস্যার প্রকৃত উৎস কোথায়? ভিডিও সেকেলে হয়ে গেলে এবং ওয়েবসাইট লোড হতে প্রচুর সময় নিলে ধরে নিতে পারেন সমস্যার কারণ আর যাই হোক আপনার কমপিউটারের ত্রুটির জন্য হয়নি। গিক স্কোয়াড (Geek Squad) এজেন্টের ড্রেক মিয়েস্টার (Derek Meister) দাবি করেন, অনেক ব্যবহারকারী ভুল করে ধীরগতির সিস্টেমকে শনাক্ত করেন সমস্যা হিসেবে, যা মূলত কমপিউটারের সমস্যা নয় বরং ব্রডব্যান্ড কানেকশনের সমস্যা। যার কারণে ডাউনলোড হতে দীর্ঘ সময় নেয়। ধীরগতির কানেকশনকে ডায়াগনাস করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন Speedtest.net নামের এক টুল।
যদি সমস্যাটি আপনার পিসির হয়ে থাকে, তাহলে চেক করে দেখুন আপনার অপারেটিং সিস্টেম যে ড্রাইভে আছে, সেখানে পর্যাপ্ত স্পেস রয়েছে কি না। যখন সিস্টেম রানিং অবস্থায় থাকে, তখন উইন্ডোজের জন্য যথেষ্ট স্পেস দরকার হয়, যাতে ফাইল তৈরি করা যায়। যদি হার্ডডিস্কের স্পেস সর্বোচ্চ মাত্রায় ব্যবহার হয় এবং ডাটা ধারণ করার মতো কোনো স্পেস ফাঁকা না থাকে, তাহলে পিসির পারফরম্যান্স কিছুটা ব্যাহত হবে। এমন অবস্থায় কিছু স্পেস পরিষ্কার করা অপরিহার্য হয়ে পড়ে।
যদি কমপিউটারের অপারেটিং সিস্টেম সি : ড্রাইভে প্রয়োজনের তুলনায় প্রচুর উপাদানসহ অবস্থান করে, তাহলে কিছু স্পেস খালি করলে অপারেটিং সিস্টেমের পারফরম্যান্স কিছুটা বাড়তে পারে। মাইক্রোসফটের সিস্টেম কনফিগারেশন টুল পরবর্তী সেরা প্রচেষ্টা হতে পারে ধীরগতির পিসির পারফরম্যান্স সমস্যাকে কুপোকাত তথা মোকাবেলা করার। মেশিন বুটআপের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন চালু হয়, যা বুটআপ সময়কে দীর্ঘায়িত করে। বিশেষ করে তুলনামূলকভাবে পুরনো ও ধীরগতির পিসির ক্ষেত্রে। স্টার্টআপ আইটেমকে ছেঁটে পরিপাটি করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এজন্য Windows-R চেপে টুল ওপেন করুন। এবার msconfig টাইপ করে এন্টার চাপুন।
এবার পিসির পারফরম্যান্স দমনকারী সম্ভাব্য কারণগুলো চিহ্নিত করার সেরা উপায় হলো স্টার্টআপ আইটেম এবং ম্যানুফেকচারার কলামগুলো চেক করা এবং সম্ভাব্য উপাদানগুলো নিরাপদে ডিজ্যাবল করা। মাইক্রোসফট কর্পোরেশন যেসব সার্ভিস ও প্রোগ্রামকে ম্যানুফেকচারার আইটেম হিসেবে লিস্টেড করেছে, সেগুলোর সাথে যাতে বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কিছু কিছু আইটেম যেমন AdobeAAMUpdates গুগল আপডেট, প্যান্ডো মিডিয়া বুস্টার, স্পোটিফাই এবং স্টিম ক্লায়েন্ট বুট স্ট্র্যাপার ইত্যাদি সবই গেম, যদি আপনি নিশ্চিত হতে না পারেন কোন সার্ভিস বা প্রোগ্রাম ডিজ্যাবল করা যাবে, তাহলে তা এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
মেশিন বারবার রিস্টার্ট হলে
হার্ডওয়্যার সংশ্লিষ্ট সমস্যা ডায়াগনাস ও সমাধান করা বেশ জটিল। প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনি উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন ব্যবহার করছেন কী-না, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমপিউটার রিস্টার্ট করবে ইনস্টলেশনের সময়। এরপর সিস্টেম ড্রাইভার আপডেটের জটিল সব কাজ করুন। যেমন গ্রাফিক্স কার্ড, মাদারবোর্ড এবং নেটওয়ার্ক কার্ড ড্রাইভার ইত্যাদি সব।
গিক স্কোয়াডের মিয়েস্টার বলেন, মেশিন বারবার রিস্টার্ট হওয়ার পেছনে কারণ হতে পারে কখনও ভাইরাসজনিত, কখনও অ্যাডওয়্যারজনিত, কখনও কখনও সিস্টেম খুব বেশি গরম হওয়ার কারণে। আবার কখনও হতে পারে ভিডিও কার্ডের কারণে। ভিডিও কার্ড আপগ্রেড করলে যেমন সমস্যার সমাধান হতে পারে, তেমনই এখানে উল্লিখিত কাজগুলো খুব সহজে সমাধান হতে পারে।
ইদানীংকার কমপিউটারের সাথে সম্পৃক্ত থাকে সেইফগার্ড, যা সিস্টেমকে শাটডাউন করে যদি কোনো কম্পোনেন্ট খুব গরম হয়ে পড়ে। সিস্টেম খুব বেশি গরম হয়ে পড়লে ঘন ঘন রিস্টার্ট হতে পারে, বিশেষ করে যখন প্রচুর রিসোর্স ব্যবহারকারী প্রোগ্রাম যেমন ইনটেনসিভ প্রোগ্রাম বা ভিডিও গেম রান করে সুদীর্ঘ সময় ধরে।
ডেস্কটপে পপআপ অ্যাডস আবির্ভূত হওয়া
ওয়েব ব্রাউজার রান না করার পরও যদি পপআপ অ্যাড দেখায়, তাহলে ধরে নেয়া যায় সম্ভবত আপনি অ্যাডওয়্যার ইনস্টল করেছেন। অ্যাডওয়্যার হলো একটি প্রোগ্রাম, যা অনাকাঙিক্ষত বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যদিও কিছু ক্ষতিকর নয় এমন অ্যাডওয়্যার বিদ্যমান রয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অ্যাডওয়্যাগুলো তেমন ভালো নয়। অ্যাডওয়্যার থেকে সহজে পরিত্রাণের কোনো উপায়ও নেই।
বর্তমানে শত শত ছোট সিস্টেম ইউটিলিটি টুল রয়েছে আমাদের চারপাশে, যা দাবি করে সবকিছু পরিষ্কার করতে পারে, যেমন পিসি স্পিডআপ, পিসি স্পিডপ্রো, পিসি স্পিডফায়ার ইত্যাদি। কিন্তু গিক স্কোয়াডের মিয়েস্টার বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব প্রোগ্রাম তেমন কার্যকরভাবে কিছুই করতে পারে না যেমনটি এরা দাবি করে থাকে। কিছু প্রোগ্রাম কাজ করে, তবে অন্যগুলো তেমন কার্যকর নয়।
পিসির গতি বাড়ায় বা রেজিস্ট্রি পরিষ্কার করতে পারে এমন কিছু দাবি করা হয় যেসব প্রোগ্রামে, সেগুলো ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকা উচিত। এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন বিশ্বস্ত অ্যাডওয়্যার স্ক্যানার, যেমন ম্যালওয়্যারবাইটের অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার টুল। প্রথম কাজ হিসেবে বিশ্বস্ত অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে ফুল স্ক্যান রান করুন। যদি এই প্রোগ্রাম অ্যাডওয়্যার খুঁজে বের করতে এবং রিমুভ করতে না পারে, তাহলে ফ্রি টুল ম্যালওয়্যারবাইটের অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার দিয়ে চেষ্টা করতে পারেন। এই টুল সব ধরনের ম্যালওয়্যার রিমুভ করতে পারে কার্যকরভাবে। তবে এই টুল রান করার আগে স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ডিজ্যাবল করার বিষয়টি নিশ্চিত করুন।
মাল্টিপল অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম একই সময়ে রান করালে সমস্যা সৃষ্টি হয়। এ প্রসঙ্গে ফ্যালকন নর্থওয়েস্টের প্যাট্রিস বলেন, আপনার দরকার সিস্টেমে একটি সক্রিয় রিয়েল-টাইম অ্যান্টিভাইরাস স্ক্যানার ইনস্টল করা। তবে একটি বাড়তি ‘অন ডিম্যান্ড’ ভাইরাস বা ম্যালওয়্যার স্ক্যানারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না। যদি আপনার সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, তাহলে আপনার সামনে সব সময় একটি অপশন রয়েছে, তাহলো সিস্টেম রিইনস্টল করা পুরোপুরিভাবে। তবে এ কাজটি সম্পন্ন হতে দীর্ঘ সময় নিতে পারে। তবে এটি একমাত্র নিশ্চিত উপায় অ্যাডওয়্যার বা স্পাইওয়্যার রিমুভ করার। তবে যাই করুন না কেনো, আপনার পার্সোনাল সব ফাইল ব্যাকআপ করার কথা সবসময় মনে রাখা উচিত।
গুগলকে ঠিক মনে না হওয়া
ব্রাউজার হাইজ্যাকারেরা হলো সবচেয়ে জঘন্য বা বিপজ্জনক ম্যালওয়্যার বিস্তারকারী। এ ধরনের প্রোগ্রাম আপনার ওয়েব ব্রাউজার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং গোপনে আপনার গুগল সার্চ রিডাইরেক্ট করে ও অন্যান্য কোয়েরি ভুয়া পেজে নিয়ে যায়, যার অর্থ হলো পার্সোনাল তথ্য হাতিয়ে নেয় বা আপনার সিস্টেমকে আবার আক্রান্ত করে।
এমন অবস্থায় নিরাপদ থাকার সেরা কৌশল হলো রিয়েল-টাইম অ্যান্টিভাইরাস রান করানো। যদি আপনার ব্রাউজার ইতোমধ্যেই হাইজ্যাক হয়ে থাকে, তাহলে ব্রাউজারকে আনইনস্টল করুন এবং আপনার অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামের সাথে ম্যালওয়্যারবাইট প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে অপসারণ করার জন্য।
ওয়াই-ফাই কানেকশন বিচ্ছিন্ন হলে
অসম গুণের ওয়্যারলেস কানেকশন আপনাকে হতবিহবল করতে পারে। ওয়্যারলেস সংযোগ কী কমপিউটারের সাথে? রাউটারের সাথে? আপনার আইএসপির সাথে? ইত্যাদি প্রশ্ন বিবেচনায় আনতে হবে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারকে অভিযোগ জানানোর আগে। উইন্ডোজ নেটওয়ার্ক ডায়াগনাস টুল সব সময় আপনার সমস্যা সমাধান করতে নাও পারে।
তবে এটি সচরাচর আপনাকে দেখিয়ে দিতে পারে সঠিক ডিরেকশন। প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার কমপিউটার ওয়্যারলেস রাউটারটি সীমার মধ্যে আছে কি না। দুর্বল সিগন্যালের অর্থ হচ্ছে দুর্বল সংযোগ। এরপর আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে, পিসির ওয়্যারলেস কার্ডের সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে সর্বশেষ ড্রাইভার। এবার টাস্কবারে ওয়াই-ফাই আইকনে ডান ক্লিক করে সিলেক্ট করুন Troubleshoot problems।
প্রিন্টার কাজ করছে না
ধরে নিচ্ছি আপনার প্রিন্টার ড্রাইভার আপ-টু-ডেট এবং পেপার ট্রেতে যথেষ্ট কাগজ যেমন আছে, তেমনই কালি বা টোনারও কাজ চালানোর জন্য পর্যাপ্ত। তারপরও প্রিন্ট হচ্ছে না। এমন অবস্থায় প্রিন্টারকে অফ ও অন করুন। প্রিন্টারকে আনপ্লাগ করে আবার প্লাগ করুন। সিস্টেম ট্রেতে প্রিন্টার আইকনের খোঁজ করুন এবং প্রিন্টারের প্রিন্ট কিউই চেক করুন। এরপর প্রিন্ট কিউইতে ডাবল ক্লিক করুন। প্রিন্ট কিউই প্রতিটি কাজের স্ট্যাটাস যেমন দেখাবে, তেমনই প্রিন্টারের সাধারণ স্ট্যাটাসও দেখাবে।
প্রিন্টার সমস্যা ট্রাবলশুট করার সেরা উপায় হলো প্রিন্ট কিউই চেক করা। এ ক্ষেত্রে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে ওটংব চৎরহঃবৎং ঙভভষরহবহ সিলেক্ট করা নেই। এজন্য খেয়াল করে দেখুন যে ‘Use Printer Offline’ চেক করা নেই। কখনও কখনও প্রিন্টার অফ থাকাকালে প্রিন্ট করলে উইন্ডোজ প্রিন্টারকে অফলাইনে সেট করে, যাতে অফলাইনে কাজ করতে পারে, যা আপনার কাজকে অন্তরালে রাখে এবং পরে পাঠায় প্রিন্টের জন্য।
ই-মেইল অ্যাটাচমেন্ট ওপেন করতে না পারা
কখনও কখনও অ্যাটাচমেন্ট ফাইলকে ওপেন করা যায় না। এমন সমস্যার কারণ হলো অ্যাটাচমেন্ট ফাইল ভিউ করার জন্য উপযুক্ত সফটওয়্যার না থাকা। যদি আপনার অ্যাডোবি রিডার বা অন্য পিডিএফ কম্প্যাটিবল প্রোগ্রাম না থাকে, তাহলে আপনি ওই টিপিএস (TPS) রিপোর্ট ওপেন করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে সাধারণত সন্দেহ করা হয় .ঢ়ফভ ফাইলকে। এ জন্য আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে ফ্রি পিডিএফ রিডার সফটওয়্যার। যদি সমস্যাটি অন্য ফাইল ফরম্যাটের কারণে হয়ে থাকে, তাহলে অ্যাটাচমেন্ট ফাইল এক্সটেনশন খোঁজ করে দেখুন, যা আপনাকে বলে দেবে কোন ধরনের প্রোগ্রাম আপনার দরকার।
পিসিতে ফেভারিট প্রোগ্রাম কাজ না করলে
কোনো প্রোগ্রাম পিসিতে কাজ না করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়ার আগে প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনি যে সফটওয়্যার রান করাতে চেষ্টা করছেন তা অপারেটিং সিস্টেমের সাথে কম্প্যাটিবল কি না। পুরনো সফটওয়্যার উইন্ডোজ ৮-এর ভালোভাবে কাজ নাও করতে পারে। ম্যাক ওএস এক্সের জন্য তৈরি করা অ্যাপ অবশ্যই উইন্ডোজ পিসিতে রান করবে না। একটি ৩২ বিটের প্রোগ্রাম ৬৪ বিট অপারেটিং সিস্টেমে রান করতে পারে। তবে অন্য কোনো ক্ষেত্রে এটি কাজ নাও করাতে পারে।
মনে রাখবেন, সব ধরনের ফাইল উইন্ডোজে কাজ করে না। উদাহরণস্বরূপ, যেসব ফাইলের এক্সটেনশন .app, সেগুলো বিশেষভাবে ম্যাক ওএস এক্সের জন্য। যদি একটি অনলাইন গেম বিঘ্ন সৃষ্টি করে, তাহলে ধরে নিতে পারেন এমন সমস্যা হয়েছে সম্ভবত প্রয়োজনীয় প্লাগইনের অভারের কারণে। সাধারণত জাভা ও ফ্ল্যাশ হলো নষ্টের মূল। বেশিরভাগ ব্রাউজার আপনাকে সতর্ক করে দেবে এসব আইটেম ইনস্টল করার জন্য, যদি প্রয়োজন হয়
ডাউনলোড হতে দীর্ঘ সময় নেয়
যদি কানেকটিভিটি সমস্যা থাকে, তাহলে সেরা উপায় হলো Speedtest.net টুল ব্যবহার করা। আপলোড ও ডাউনলোড স্পিড কত তা জানার জন্য স্পিড টেস্ট রান করুন। আদর্শগতভাবে বলা যায়, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের বিজ্ঞাপনে যে স্পিডের কথা উল্লেখ করা হয় তার ৫০ শতাংশ হওয়া উচিত। যদি স্পিড সলিড মনে হয়, তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনি অসাবধানবশত কোনো কিছু ডাউনলোড বা আপলোড করছেন না। কিছু টরেন্ট ডাউনলোডিং প্রোগ্রাম ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করে এবং টাস্কবারের পরিবর্তে সিস্টেম ট্রেতে মিনিমাইজ করুন।
একটি ভালো স্পিড টেস্ট দেবে পিং ডাউনলোড স্পিড ও আপলোড স্পিডের নির্ভুল অ্যাসেসমেন্ট। সুতরাং আপনার নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার চেক করুন। এ ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক কার্ড আপডেট করার অর্থই সব কাজ নয়। তবে আপনার কার্ডের প্রস্ত্ততকারক যদি নতুন ড্রাইভার অফার করে, তাহলে তা ডাউনলোড করে নিন। রাউটার ও মডেম রিসেট করলে কানেকশন সমস্যায় কিছু সহায়তা পেতে পারেন। বেশিরভাগ রাউটার ও মডেমে রিসেট বাটন সম্পৃক্ত থাকে, তবে পাওয়ার ক্যাবল এক বা দুই সেকেন্ডের জন্য খুলে ফেললেও রিসেটের মতো একই কাজ করবে।
তবে দীর্ঘ সময়ের জন্য পাওয়ার কাট অফ করা ঠিক হবে না বা হার্ডওয়্যার নিজেই ফ্যাক্টরি ডিফল্টে রিসেট হবে। এরপরও যদি সমস্যা থেকেই যায়, তাহলে আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Share:

এবার যেকোন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করবে আপনার এন্ড্রোয়েড শুধু স্ক্যান করুন এবং সমাধান বের করুন

এবার যেকোন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করবে আপনার এন্ড্রোয়েড শুধু স্ক্যান করুন এবং সমাধান বের করুন
সবাইকে আমার সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন
গণিত বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হলেও আমাদের কাছে ব্যক্তিবিশেষে গণিতের মূল্যায়ন একেক রকম। ছোটবেলায় পাড়া-প্রতিবেশি অনেকেই দেখতাম গণিত পরীক্ষায় প্রত্যেক বছর ফেল করছে আমার অনেকের কাছে গণিত নাকি অনেক মজার ব্যাপার। যখন হাইস্কুলে পড়তাম তখন বন্ধুরা মিলে মজার মজার গাণিতিক সমস্যা সৃষ্টি করে সেগুলো নিজেরা সমাধানের চেষ্টা করতাম। অবসর সময় গুলোতে গণিত নিয়ে মজার কোন ম্যাজিক কিংবা ধাঁধা সৃষ্টি করাও ছিলো মজার কাজ। কিন্তু দুঃখের কথা সেদিনের সেই গণিত এখন আর আগের মতো টানেনা, গণিত মানেই ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে সহজ সমাধানের প্রচেষ্টা। বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীরা এখন এতোটাই যন্ত্র নির্ভর হয়েছে যে আমার এক স্টুডেন্টের হাত থেকে একদিন ক্যালকুলেটর কেড়ে নিয়ে বললাম ১ ভাগ ১ = কত? সে উত্তর দিলো শুন্য (কেউ আমারে মাইরালা!)! তবে কেউ ভাববেন না যে আমি তাদেরকে পরিশ্রমী বানানোর উদ্দেশ্যে আজকের টিউন করছি। আমি আজ তাদের অলস মস্তিষ্ককে আরো অলস করার লক্ষ্যে টিউনটি করছি। না বুঝলে বুঝিয়ে বলছি, আসলে আমরা যে ক্যালকুলেটর ব্যবহার করি সেটা দিয়ে হাতে টাইপ করে ক্যালকুলেশন করতে হয়। তাও সেটা আবার কিছু সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রের মাঝে থেকে। আজ আমি দেখাবো কিভাবে আপনার স্মার্টফোন ব্যবহার করে জটিল জটিল গাণিতিক সমস্যা শুধু মাত্র স্ক্যান করে সমাধান বের করতে পারবেন। তবে দেরী না করে চলুন শুরু করি।

PhotoMath – ফটোম্যাথ

PhotoMath হলো এমন একটি স্মার্টফোন অ্যাপ্লিকেশন যার সাহায্যে খুব সহজেই যেকোন গাণিতিক সমস্যাকে ফোন দিয়ে স্ক্যান করলে সেটা সেকেন্ডের মধ্যে তার সমাধান বের করে দিবে।  কাল অ্যাপ্লিকেশনটির অ্যান্ড্রোয়েড ভার্সন অফিশিয়ালি রিলিজ হওয়াতে আপনারা গরম গরম পেয়ে গেলেন। ডাউনলোড শুরু করার আগে চলুন অ্যাপ্লিকেশনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক। তবে প্রথমেই দেখে নেওয়া যাক যে অ্যাপ্লিকেশনটি কীভাবে কাজ করে। নিচের ছবিটি দেখলে হয়তো আপনাদের ধারনা স্পষ্ট হবে।
1

ডাউনলোড PhotoMath

PhotoMath Special Feature – ফটোম্যাথ বিশেষ সুবিধা

আমি আগেই বলেছি যে অ্যাপ্লিকেশনটি খুব দ্রুত ম্যাথমেটিকেল ক্যালকুলেশন করতে পারে। অ্যাপ্লিকেশনটি আমি যখন আমার ফোন দিয়ে প্রথম ব্যবহার করি তখনি খুব আশ্চর্য হয়ে যাই এর দ্রুত ক্যালকুলেশন ক্ষমতা দেখে। অ্যাপ্লিকেশনটি দিয়ে সাধারন ক্যালকুলেশন সহ কিছু জটিল হিসাবও খুব সহজে করা যায়। তবে আমি তাদের মধ্যে কিছু ফিচার সমন্বনিত একটি চিত্র আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।
উপরের টার্মগুলো ছাড়াও আপনি মডুলাস তথা পরম মানের অঙ্কগুলোরও সমাধান করে ফেলতে পারবেন। যোগ বিয়োগ গুন কিংবা ভাগ অঙ্ক তো চোখের পলকে করে ফেলতে পারবেন কিন্তু আরো জটিল কিছু হিসাব কতো সহজে হয় সেটাই চলুন দেখে নেই কিছু সমস্যার চিত্রের সাহায্যে। যা আপনি এখনি চেক করে দেখতে পারবেন।
  • জটিল বীজগাণিতিক সমীকরন খুব সহজেই সমাধান করতে পারবেন।
  • ভগ্নাংশের অঙ্ক সমাধান করতে পারবেন।
  • সরল সমীকরন সমাধান করে অজানা রাশির মান নির্ণয় করতে পারবেন।
  • রুট কিংবা পাওয়ারের অঙ্কের সমাধান বের করতে পারবেন।
  • সহজ ক্যালকুলেশন সুবিধা, শুধু নিজের ইচ্ছেমতো সমীকরন স্ক্যান করুন। তারপর তাৎক্ষণিক ফলাফল কিংবা সম্প্রতি স্ক্যান করা ফলাফল সমূহ দেখতে পারবেন।

ডাউনলোড PhotoMath

Share:

পিসি ক্রাস হওয়ার কিছু কারন

আধুনিক যুগে প্রায় সকলের বাড়িতেই ডেক্সটপ পিসি বা ল্যাপটপ দেখতে পাওয়া যায়। আর পিসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পিসি ক্রাস একটি অন্যতম সমস্যা। এ সমস্যার সম্মুখে  কম বেশী সকলেই পড়ে থাকে। সেজন্য এ সমস্যা থেকে উত্তরনের জন্য আপনাদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ন টিপস নিচে দেয়া হলো। এগুলো অনুসরন করলে আমরা আমাদের পিসিকে ক্রাস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পারি।

Hardware conflict

হার্ডওয়ার এর সংঘর্ষ আবার কি ? উইন্ডোজ ক্র্যাশ করার এটাই প্রধানত কারণ। এক হার্ডওয়ার ডিভাইস অন্য আরেক হার্ডওয়্যার ডিভাইসের সাথে কমিউনিকেট করে এক ধরনের চ্যানেলের মাধ্যমে, যাকে বলে Interrupt request channel (IRQ)। এবং এই IRQ প্রতিটি ইউনিক হতে হবে। মানে একটি IRQ আরেকটি IRQ থেকে ভিন্ন হতে হবে। যেমন : প্রিন্টার সাধারণত কানেক্ট হয় যে চ্যানেলে তা হচ্ছে IRQ 7, কীবোর্ড কানেক্ট হয় IRP 1 এবং ফ্লপি কানেক্ট হয় IRQ 6 চ্যানেলগুলিতে। এই ডিভাইসগুলি চেষ্টা করে নিজেদের জন্য ইউনিট চ্যানেল তৈরি করতে।
যদি এখানে অনেক বেশি ডিভাইস থেকে থাকে, অথবা এই ডিভাইসগুলি সঠিকমত ইন্সটল করা না থাকে তাহলে তাদের ভিতরে দুই বা ততোধিক ডিভাইস একই IRQ শেয়ার করে থাকে। যখন ইউজার চেষ্টা করে উভয় ডিভাইসকেই একই সময় ব্যবহার করতে, ঠিক তখনই কম্পিউটার ক্র্যাশ করে।
নিশ্চিত হবার উপায় হচ্ছে যদি কম্পিউটার হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্ট হয়ে থাকে তাহলে Start -> Settings -> Control Panel -> System -> Device manager এ গিয়ে দেখা যাবে কোন কোন হার্ডওয়্যারের পাশে হলুদ আইকন ‘!’ এসে বসে আছে। সেই হার্ডওয়্যারটিতে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গেলে দেখা যাবে IRQ নাম্বারটি যা সেই ডিভাইসটি ব্যবহার করছে এখন। যদি এই নাম্বার দুইবার হয়ে থাকে তাহলে বুঝতে হবে হতে পারে দুইটি ডিভাইস এই নম্বরটি ব্যবহার করছে।
এই সমস্যা হলে যা করতে হবে :
ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে সেই সমস্যাপূর্ণ ডিভাইসটি বা ডিভাইসগুলি আনইন্সটল করে আবার ইন্সটল করতে হবে। কোন কোন সময় ড্রাইভারগুলি আপডেট দিতে হতে পারে। ড্রাইভার সংগ্রহে না থাকলে নিচের লিংক থেকে চেষ্টা করা যেতে পারে –
যদি ডিভাইসটি হয়ে থাকে সাউন্ড-কার্ড অথবা, মডেম তাহলে সেগুলি খুলে মাদারবোর্ডের অন্যকোন স্লটে লাগিয়ে দেখা যেতে পারে। যখন কম্পিউটার এর ভিতরে কাজ করা হবে (অর্থাৎ কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার খুলার সময়) অবশ্যই সুইচ অফ করে নিতে হবে।

Bad Ram

নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে ব্যাপারটি কি হতে পারে। RAM এর সমস্যার কারণেও এই BSOD বা ব্লু-স্ক্রিন-জনিত সমস্যা হতে পারে এবং ম্যাসেজ আসতে পারে “Fatal Exception Error.”। ফ্যাটাল ইরোর গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যার সমস্যা দেখায়। কোন কোন সময় এই ইরোর বুঝায় যে, কোন একটি অংশ ভাঙ্গা আছে এবং রিপ্লেস করার প্রয়োজন।
কিন্তু এই RAM এর জন্য যে Fatal ইরোর আসে তার কারণ হতে পারে র‍্যামটি/র‍্যামগুলি ঠিক মত match করে নাই অর্থাৎ mismatch হয়েছে। যেমন : র‍্যামের বাস-স্পিড রয়েছে যা মাদারবোর্ডের বাস-স্পিডের সাথে মিলতে হবে। যদি না মিলে তাহলে ফ্যাটাল ইরোর আসবে। এই সমস্যার সমাধানে জন্য, সঠিক বাস-স্পিডের র‍্যাম মাদারবোর্ডে লাগাতে হবে। এবং একাধিক র‍্যাম থাকলে সমস্যা-ওয়ালা র‍্যামটি ডিটেক্ট করে সেটা খুলে ফেলতে হবে। এছাড়াও RAM এর Wait State নামক একটি ফাংশন আছে যা বায়োস এ গিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। সেই ফাংশনটি BIOS Settings এ গিয়ে বাড়িয়ে দিতে হবে প্রয়োজন হলে। তাহলে আশা করা যায় এই সমস্যার থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।

BIOS settings

প্রতিটি মাদারবোর্ডের সাথে চীপসেট সেটিংস দেয়া থাকে যা ফ্যাক্টরি থেকেই ডিফল্ট সেটিংস দিয়ে রাখে। এই সটিংস এ প্রবেশ করার জন্য কম্পিউটার বুট করার সময় কীবোর্ডের F2 অথবা, Delete বাটন চাপতে হবে। একবার বায়োসে প্রবেশ করলেই অতিরিক্ত সাবধানতার সাথে সেই সেটিংস কন্ট্রোল করতে হবে।
একটি কমন BIOS error হচ্ছে CAS latency যা RAM কে রেফার করে। পুরাতন র‍্যাম এর তিনটা CAS latency থাকে আর নতুন SDRAM এ থাকে ২টি। এই অপশন যদি কোন কারণে ভুল হয়ে থাকে তাহলে RAM লক হয়ে যেতে পারে অথবা, কম্পিউটার এর ডিসপ্লে ফ্রিজ হয়ে যেতে পারে। যদি সম্ভব হয় তাহলে বায়োসে গিয়ে IRQ নম্বর সেটিংস অটো করে দিয়ে রাখাই ভালো।

Hard disk drives

এক মাস পর পর হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এর তথ্যগুলি ফ্র্যাগমেন্ট করা উচিত। Screen Freeze জনিত সমস্যা থেকে রেহাই পেতে এটা অনেক কার্যকর। উইন্ডোজ এর Start -> Programs -> Accessories -> System Tools -> Disk Defragmenter এ গিয়ে রান করাতে হবে। এটা উইন্ডোজ এ ডিফল্টই দেয়া থাকে।
এই ডিফ্রাগমেন্ট চলাকালীন ভালো হয় পিসিতে কাজ না করা। তাই শিডিউল সেট করে রক্ষা যেতে পারে কবে, কখন এই প্রসেসটা হবে। আর এই জন্য Windows এর Task Scheduler টা ব্যবহার করতে হবে।
হার্ডডিস্ক যদি ডাটাতে সম্পূর্ণ ভরে যায় তাহলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যাবে এবং ক্র্যাশ করবে। কিছু ফ্রি স্পেস তৈরি করে রাখতে হবে সব সময়। রিসাইকেলবিন খালি করতে হবে প্রতি সপ্তাহে। এছাড়াও ScanDisk করতে হবে মাঝে মাঝে। আর এই স্ক্যান-ডিস্ক করার জন্য Start -> Programs -> Accessories -> System Tools -> ScanDisk রান করাতে হবে। অথবা, এটাকে টাস্কসিডিউলার হতে শিডিউলে সেট করে নিতে হবে যখন কম্পিউটারে কাজ না করা হয় সেই সময়টা।

Fatal OE exceptions and VXD errors

Fatal OE exception errors and VXD errors আসে মূলত Video Card এর সমস্যা-জনিত কারণে। এমনটা হলে ভিডিও এর রেজ্যুলেশান কমিয়ে দিয়ে দেখা যেতে পারে সমস্যাটি সমাধান হয় কি না। আর এই জন্য যেতে হবে Start-Settings-Control Panel-Display-Settings। এবং নিশ্চিত হয়ে দেখতে হবে সে এটা কোন হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্টজনিত সমস্যা কি না। এর জন্য যেতে হবে Start-Settings-Control Panel-System-Device Manager। এবং ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে সিলেক্ট করতে হবে Display Adapter এর পাশের ‘+’ চিহ্নটি। একটি বর্ণনা আসবে সেই ডিসপ্লে এডাপ্টারটির সম্পর্কে। ইহা সিলেক্ট করে Properties এ যেতে হবে। এর পর Resources সিলেক্ট করতে হবে। ম্যাসেজগুলি দেখতে হবে কি বলা আছে। সেখানে কোন কনফ্লিক্ট না থাকলে লেখা থাকবে “No Conflicts”।
হার্ডওয়্যার কনফ্লিক্টজনিত সমস্যার সমাধানের জন্য যা করতে হবে :
uncheck করতে হবে Automatic Settings box এবং ক্লিক করতে হবেChange Settings button এ। তাহলে সার্চ করবে কোন কনফ্লিক্ট রয়েছে কিনা এবং ম্যাসেজ ‘No Conflicts’।

Viruses

ভাইরাসের কারণেও এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। কিছু কিছু ভাইরাস আছে যা হার্ডডিস্কের Boot সেক্টরে প্রবেশ করে সকল ডাটা মুছে দিতে পারে। এতে করেও কম্পিউটার ক্র্যাশ হবে। এই জন্য ভালো আইডিয়া হচ্ছে ‘Windows start-up disk’ তৈরি করে নেয়া। এই জন্য যেতে হবে Start -> Settings -> Control Panel -> Add/Remove Programs এবং Start Up Disk। এছাড়াও এন্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি রেগুলারলী আপডেটিড রাখা উচিত।

Printers

প্রিন্টার এর খুবই সামান্য পরিমাণ ম্যামোরী থাকে, যাকে বলে buffer। এই বাফার খুব সহজেই ওভারলোডেড হয়ে যেতে পারে। যদি প্রিন্টার কোন অদ্ভুত ক্যারাক্টার প্রিন্ট করার চেষ্টা করে থাকে যা সে বুঝতে পারছে না, তাহলে কম্পিউটার ক্র্যাশ করার সম্ভাবনার থাকে। অনেক সময় বাফার এর কনফিউশনের কারণে প্রিন্টার পূর্বের মত হতে সমস্যা করে। এই জন্য সব সময় প্রিন্টার এর বাফারটি খালি রাখা উচিত আর এই জন্য প্রিন্টার এর প্লাগটি ২০ সেকেন্ডের জন্য খুলে রাখা উচিত। পাওয়ার খুলে ফেলে আবার পাওয়ার দিয়ে বুট করারকে বলে cold boot,  যা প্রিন্টারটিতে একটি ডিফল্ট সেটিংস দিবে এবং আবার পিসিটি নির্ভেজাল-ভাবে কাজ করতে সক্ষম হবে।

Software

কম্পিউটার ক্র্যাশ করার আরেকটি কারণ হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ সফটওয়্যার। এই সমস্যার সমাধান হিসাবে আবার সেই সকল সফটওয়্যার আনইন্সটল করতে হবে এবং প্রয়োজনে ভালো সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে হবে।
সিস্টেম রেজিস্ট্রি নষ্ট হয়ে যেতে পারে পুরাতন রেফারেন্সের কারণে যা আনইন্সটল করা হয়েছে। তাই Registry Cleaner ব্যবহার করে রেজিস্ট্রি ক্লিন করতে হবে। এতে করে পুরাতন সফটওয়্যার এর রিজিস্ট্রিজনিত সকল ইনফরমেশন মুছে যাবে। যদি রেজিস্ট্রি ভেঙ্গে যায় এমনও হতে পারে আবার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল দিতে হবে।

Overheating

সিপিইউ এর সাথে কুলিং ফ্যান থাকে যা সিপিইউ কে ঠান্ডা রাখতে সব সময় সাহায্য করে। যদি এই কুলিং ফ্যানটি কোন কারণে ব্যর্থ হয় তার কাজ করতে গিয়ে তাহলে CPU অতিরিক্ত গরমের (overheat) কারণে এক প্রকার error দেখাবো যাকে বলে ‘kernel error’। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কুলিং ফ্যানটি খুলে পরিষ্কার করা যেতে পারে অথবা, আরও ভালোমানের কুলিং ফ্যান কিনে এসে CPU তে লাগাতে হবে। BIOS এ গিয়ে দেখা যেতে পারে পিসি CPU কতটুকু গরম হয়েছে।

Power supply problems

অনেক সময় Power Supply ঠিক মত কাজ করে না। তখন কম্পিউটার ক্র্যাশ করতে পারে। এই জন্য ভালোমানের একটি Power Supply কিনে সিপিইউ তে ব্যবহার করা উচিত। সাথে ভালো হয় যদি পারা যায় ভালো মানের একটি UPS ব্যবহার করা। ইহা একটি পরিষ্কার এবং নির্ভেজাল পাওয়ার সাপ্লাই করবে। এবং প্রতিবার ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেলেও কম্পিউটার সঠিক মত বন্ধ করা যাবে।
Share:

জাল টাকা চেনার সহজ ৯টি উপায়

জীবনে চলার পথে অনেক সময় অনেকের পকেটে জাল টাকা চলে আসে। মূলত কিছু অসাধু ব্যক্তির জাল নোট তৈরির কারণে প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তাই জাল টাকার নোট চেনা সবার জন্য খুব প্রয়োজন।  পাঠকদের জন্য নিচে জাল টাকার নোট চেনার ৯টি সহজ পদ্ধতি তুলে ধরা হলো।
Jal Taka
১. জাল টাকার প্রথম শর্ত হচ্ছে এই টাকার নোটগুলো নতুন হবে। কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধরণ কাগজের তৈরি তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায়।
২. জাল নোট ঝাপসা দেখায়। আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না। সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক।
৩. জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেরে দিলে এই নোট সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে। আর আসল নোট ভাঁজ হবে না। যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি।
৪. এবার আসুন আসল কথায় আপনি এই মূহুর্তে নতুন (একটি ১০০০ টাকা, ৫০০ টাকা ও একটি ১০০ টাকা)`র নোট এবং পুরাতন পাঁচশত টাকার নোট হাতে নিন। আর এই বর্ণনার সাথে মিলিয়ে নিন।
৫. উপরে বর্ণিত প্রথম তিনটি নোট সোজা করে ধরুন এবার লক্ষ্য করুণ নোটের বাম পাশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি সরল রেখা আছে। একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওটা কোন রেখা নয়। সেখানে স্পষ্টভাবে ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক “Bangladesh Bank” কথাটা লেখা আছে।
৬. পুরাতন ৫০০ টাকার নোটে বাম পার্শের নিচে সুন্দর নকশা করে লেখা আছে “৫০০” মূলত সেখানে “Bangladesh Bank” কথাটা লেখা আছে হালকা ও ভারি রং দিয়ে।
৭. টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয়। টাকার দুই পার্শে দু`টো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিনের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তারাতারি ভেঙ্গে যাবে না। আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে।
৮. আসল নোট সবসময় খসখসে হবে।
৯. উপরের সবগুলো উপায়ে যদি আসল ও জাল/নকল নোট সনাক্ত করতে কেউ ব্যর্থ হয় তবে তার জন্য সর্বশেষ উপায় “আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট”। এই লাইটের মাথ্যমে সনাক্ত করা খুবই সহজ। আসল নোটে এই লাইটের আলো ধরলে নোটের উপর রেডিয়ামের প্রলেপ জ্বল জ্বল করে উঠবে। জাল নোটে তা হয় না।
Share:

স্মার্টফোন ব্যবহারকরীদের জটিল সমস্যা ও তার ৫টি প্যারাসিটামল সমাধান !

Google Play Store থেকে অনেক সময় কোন গেমস্ বা এপস্ Download করার সময় আমারা Error 498 দেখি । অর্থাৎ “Error 498 has occurred while communicating with the server“ এমন একটি মেসেজ দেখা যায়। অনেকবার চেষ্টা করেও এই Error 498 এর কারনে কোন কিছুই ডাউনলোড করা সম্ভব হয় না । আজকের আলোচনার বিষয় Error 498 এর কারন ও তার ৫টি সমাধান। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক-
গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড সমস্যা? নিয়ে নিন তার ৫টি সমাধান !
গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড সমস্যা? নিয়ে নিন তার ৫টি সমাধান !

Google Play Store Error 498 এর কারন:

০১। এই সমস্যার পিছনে বেশ কিছু কারন রয়েছে। তার মধ্যে সব থেকে কমন হলো ডিভাইসের ক্যাশে পার্টিশন। আপনি তখনই এই সমস্যাটি দেখতে পাবেন যখন আপনার এপস্ এর সাইজ ডিভাইসের ক্যাশ পার্টিশন থেকে বেশি হবে ।
উদাহরন: আপনার ক্যাশ পার্টিশন ৩০ এমবি এবং আপনি যেটি Download করতে চাচ্ছেন তার সাইজ ৩৫ এমবি তখনই আপনি এই সমস্যা দেখতে পাবেন।
০২। আর একটি গুরুত্বপূর্ন কারন হলো গুগল সার্ভিস। আপনি যখন কোন ফাইল Download করার চেষ্টা করছেন তখন সেটি আন্ডার মেইনট্যানেন্স থাকতে পারে। সুতরাং যখন আপনি সেই ফাইলটি Download করার চেষ্টা করবেন তখন সেখানে Error 498 মেসেজ পেতে পারেন। এটা কোন বড় সমস্যা নয়, অপেক্ষা করুন এবং আবার চেষ্টা করুন।

Google Play Store Error 498 এর সমাধান:

সমাধান ০১: ক্যাশ ক্লিয়ার করুন:
আপনার ক্যাশের জন্যই এই সমস্যাটা বেশি হয়ে থাকে। তাই আপনার ডিভাইসের ক্যাশ ক্লিয়ার করুন।
সমাধান ০২: Download করতে Wifi ব্যবহার করুন:
অনেক সময় ইচ্ছাকৃত ভাবে ইন্টারনেট সংযোগ কারীরা এই সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। সুতরাং ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে Wifi সংযোগ করে নিন।
সমাধান ০৩: নতুন Play Store একাউন্ট ব্যবহার করুন:
Error 498 সমাধানের জন্য আপনি আপনার আগের একাউন্টি মুছেফেলে নতুন একাউন্ট যুক্ত করুন। এটি করার জন্য আপনাকে যেতে হবে Settings > Accounts > Add New Account > Click on Google > Next > Enter email > Done । নতুন একাউন্ট সংযোগ করে আবার Download করতে চেষ্টা করুন।
সমাধান ০৪: কম্পিউটারে সংযোগ করুন:
আপনার মোবাইলকে USB Cable দিয়ে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সংযোগ দিন। Chrome বা FireFox অথবা আপনার পছন্দের যে কোন ব্রাউজার দিয়ে Google Play Store এ প্রবেশ করুন। সেখান থেকে নতুন করে আপনার পছন্দের ফাইলটি ডাউনলোড করুন এবং আপনার স্মার্টফোনটিকে দেখিয়ে দিন। আশা করছি এই সমস্যা দুর হবে।
সমাধান ০৫: Google Play store Uninstall করুন ও পুনরায় Install করুন।
সব শেষে কোন সমাধান খুজে না পাওয়া গেলে আপনার Google Play Store টি আপনার ডিভাইস থেকে Uninstall দিন ও আপনার ডিভাইস রিস্টার্ট দিয়ে আবার Install করুন। আশা করছি আপনি এর সমাধান পাবেন।
Share:

Popular Posts

Powered by Blogger.

Translate

Labels

Recent Posts

Unordered List

  • Lorem ipsum dolor sit amet, consectetuer adipiscing elit.
  • Aliquam tincidunt mauris eu risus.
  • Vestibulum auctor dapibus neque.

Pages

Theme Support

Need our help to upload or customize this blogger template? Contact me with details about the theme customization you need.