- First step is to obtain the windows files from somewhere and save them to a folder in your pc. You can rip a windows dvd , or if you have the iso image file you can open it with magic disc or daemon tools or even winrar , and you need to copy the whole content to a folder anywhere in your pc , you just need to make sure you know where it is located.
- Make sure your usb stick is inserted, go to start search cmd , right click the file and select run as administrator. The command prompt will appear, now you need to write the following comands:
- diskpart→list disk→select disk 1(chose the usb device, you will recognize it by its size)→clean(this will erase the usb)→create partition primary→select partition 1→active→format fs=ntfs(this will format the usb drive and will take 10-15 minutes)→
- After the format is done you have to continue writting in command promt : →assign(now you will notice that the usb drive changed its letter to (H): or (G))→exit(this command will exit the disk part function)
- Now you have to write the path to the executable file in your windows saved folder , make sure that in your windows folder you have the boot folder with the bootsect executable file.
- In my case the command goes like this: E:→cd win 7 sp1→
-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
Bootable usb pendrive using cmd
আজ প্রকাশ হচ্ছে এইচ এস সি (HSC) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল
সবার আগে ফলাফল জানতে ক্লিক করেন
► HSC <স্পেস> first 3 letter of your board name<স্পেস> Roll No <স্পেস> Passing year
পাঠিয়ে দিন 16222 নাম্বারে.
►►HSC<Space>DHA<Space>123456<Space>2015 send to 16222
►►► HSC DHA 123456 2015
►DHA = Dhaka Board
►COM = Comilla Board
►RAJ = Rajshahi Board
►JES = Jessore Board
►CHI= Chittagong Board
►BAR = Barisal Board
►SYL = Sylhet Board
►MAD = Madrasah Board
►DIN = Dinajpur Board
সবার ভালো ফলের প্রত্যাশায় শেষ করছি।।
Play Store Hacked!!!! ডাউনলোড করুন পেইড আপ্পস Play store থেকে
“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম”
আমি দেখিয়েছি, কিভাবে আপনি ধাপে ধাপে এই কাজটি সফলভাবে সম্পন্ন করবেন।
আশা করি আপনারা সবাই টিউটোরিয়ালটি দেখে উপকৃত হবেন
- extremely easy, since first use
- Multilingual option for a global user experience
- completely free, without the need for any payment methods
- completely full of downloadable applications
- fast in downloading and installation of ‘application
আমাদের দেশে অনলাইনে ভোটার হউন a to z টিউটোরিয়াল)
- * তথ্য সংশোধন ও হালনাগাদ
- * ঠিকানা পরিবর্তন
- * ভোটার এলাকা স্থানান্তর
- * পুনর্মুদ্রণ
- * ছবি পরিবর্তন
- * ডাটাবেইসে নিজের তথ্য দেখা
- * আবেদনপত্রের হাল অবস্থা জানা
নিবন্ধনের জন্য যেতে হবে নির্বাচন কমিশন অফিসের নিচের ওয়েবলিংকে https://services.nidw.gov.bd/registration
লগ-ইন করার পর আপনার পুরো নাম, এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ, পিতা ও মাতার নাম, বৈবাহিক অবস্থা প্রভৃতি তথ্য দেখাবে। একই সঙ্গে আসবে তথ্য পরিবর্তন, ঠিকানা পরিবর্তন, ভোটার এলাকা স্থানান্তর, পুনর্মুদ্রণ, ছবি পরিবর্তন, আবেদনপত্রের হাল অবস্থা প্রভৃতি অপশন। এসব অপশন ব্যবহার করে বর্ণনার নিচের অংশে থাকা ‘কার্ডের তথ্য পরিবর্তন ফরমে’ ক্লিক করে তথ্য সংশোধন ও পরিবর্তন করা যাবে।
‘ছবি পরিবর্তন’ অপশনে ক্লিক করার পর প্রথমে কম্বো বক্স থেকে জেলা ও উপজেলা নির্বাচন করতে হবে। ছবি তোলার জন্য স্ক্রিনে উপস্থাপিত ক্যালেন্ডার থেকে সবুজ রঙের তারিখগুলোর মধ্যে নির্বাচন করতে হবে আপনার সুবিধামতো তারিখ। আবেদনপত্রের বর্তমান অবস্থা জানা যাবে ‘আবেদনপত্রের হাল অবস্থা’ অংশে ক্লিক করে।
ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত না হয়ে থাকলে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। ভোটারের আবেদনের জন্য যেতে হবে নিচের লিংকে-https://services.nidw.gov.bd/newVoter ভোটার তালিকা করার পরে ১৮ বছর বয়সের বেশি হওয়া, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটাররা এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে আবার আবেদনের প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যক্তি আবার আবেদন করলে সেটি দণ্ডনীয় অপরাধ।
জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম (বাংলা/ইংরেজি) এবং জন্ম তারিখ সংশোধনের জন্য লাগবে এসএসসির সনদপত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি না হলে এবং সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত কিংবা কোনো সংস্থায় চাকরিরত হলে চাকরি বই/মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার (এমপিও); অন্যান্য ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রধারীর পাসপোর্ট/জন্ম নিবন্ধন সনদ/ড্রাইভিং লাইসেন্স/ট্রেড লাইসেন্স/কাবিননামার সত্যায়িত অনুলিপি। ধর্ম পরিবর্তন বা অন্য কোনো কারণে নামের আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এসব দলিল ছাড়াও লাগবে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সম্পাদিত হলফনামা ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির কপি।
স্মার্টফোন নিরাপদ রাখতে কিছু জানা অজানা টিপস
আপনার স্মার্টফোন এর উইন্ডোজ ও অপারেটিং সিস্টেম সর্বদা আপডেট করুণ। এই আপডেটের ফলে ফোন প্রস্তুতকারক নেটওয়ার্ক পরীক্ষার মধ্য দিয়ে আপনার হারিয়ে যাওয়া ফোনটি আপনার কাছে পৌঁছেও দিতে পারে। যদিও এটা একটু কঠিন ব্যাপার কিন্তু অসম্ভব কিছু না। এছাড়াও মোবাইল সফটওয়্যার আপডেটভ থাকলে আপনার ফোন সিকিউরিটি কোড ব্যাবহারের মাধ্যমে বন্ধও করে দিতে পারেন। ফলে আপনার কোনো তথ্য ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না।
প্রতিটি স্মার্টফোনে নিরাপত্তা হিসেবে স্ক্রিন লক করার সুবিধা রয়েছে। পিন, পাসওয়ার্ড কিংবা প্যাটার্ন লক পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার পণ্যটিকে লক করে রাখতে পারেন। স্মার্টফোন সিকিউরিটি সেটিংসে গিয়ে লক সক্রিয় করা যায়। স্বয়ংক্রিয় বা নির্দিষ্ট সময় অন্তর লক করা বিষয়টিও সেট করা যায়। এটি আপনার তথ্য সমূহকে সংরক্ষণ করবে।
তথ্য ফাঁস হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে ভাইরাস। এটি ফাঁস করে দিতে পারে আবার আপনার মোবাইল ডিভাইজকে ধ্বংস করে দিতে পারে। ভাইরাস স্মার্টফোনের নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরূপ। তাই স্মার্টফোনের নিরাপত্তার জন্য অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করুণ।
স্মার্টফোন আপনার পণ্যের সব ডাটা এনক্রিপ্ট করার সুবিধা দেয় । স্মার্টফোন এর সিকিউরিটি সেটিংস থেকে ডাটা এনক্রিপ্ট করা যায়। এতে মোবাইল বা ট্যাব প্রতিবার চালু করার সময় ডাটা বা তথ্যে ঢুকতে আলাদা করে পাসওয়ার্ড ও পিন দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। এনক্রিপশন করা থাকলে ফোন যদি দুর্বৃত্তের হাতে পড়ে এবং একবার বন্ধ করে তা আবার চালু করে তবে পিন বা পাসওয়ার্ড ছাড়া তথ্য চুরি করতে পারবে না। ডাটা এনক্রিপশন করলে ফোনের গতি কিছুটা কমে যেতে পারে।
আপনার মোবাইল ফোন যদি বেহাত হয়ে যায় তখন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ফিচারটির কল্যাণে আপনার পণ্যটিকে গুগল ম্যাপে ট্র্যাক করতে পারবেন। এ ছাড়াও মোবাইল ফোনটি চালু থাকলে পূর্ণ ভলিউমে টানা পাঁচ মিনিট কল দিতে পারবেন। এমনকি দূর থেকেই আপনার সব তথ্য মুছে দিতে পারবেন। আপনার মোবাইল ফোনে ডিভাইস ম্যানেজার চালু রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে সেটিংস থেকে সিকিউরিটিতে যেতে হবে। সিকিউরিটি সেটিংসের ডিভাইস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর থেকে আপনি ডিভাইস ম্যানেজার চালু করতে পারেন।
আপনার স্মার্টফোন বা ট্যাবে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে অ্যাপস লক ব্যবহার করতে পারেন। গ্যালারি কিংবা মেসেজিংয়ের সুরক্ষা হিসেবে গুগল প্লে থেকে অ্যাপ লক ডাউনলোড করে নিতে পারেন। এ ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করলে আপনাকে আলাদা করে পাসওয়ার্ড বা পিন কোড সেট করে দিতে হবে যাতে কোন নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে গেলে আগে পাসওয়ার্ড খুলে তারপর ঢুকতে হয়।
নতুন ল্যাপটপ কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন (মেগা টিউন)
পুরোনো ল্যাপটপ কেনার সময় সতর্ক থাকুন। ওয়ারেন্টি দেখে নিন। পরিচিত ব্র্যান্ডের ওপর আস্থা রাখতে পারেন। ডিলার ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে ল্যাপটপ কেনার আগে তাদের বিক্রয় পরবর্তী সেবা ও অতীতে তাদের ল্যাপটপ বিক্রির রেকর্ড সম্পর্কে জানা থাকলে ভালো হবে।
ল্যাপটপ কেনার সময় খেয়াল রাখবেন তাতে কতটুকু তথ্য আপনি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এখনকার দিনে ১৫.৬ ইঞ্চি ল্যাপটপ ছাড়া অপটিক্যাল ড্রাইভের ব্যবহার কম দেখা যায়। এখন হার্ডড্রাইভের পরিবর্তে ফ্ল্যাশ ভিত্তিক ড্রাইভ এসএসডিও ব্যবহার হতে দেখা যাচ্ছে। ফ্ল্যাশ স্টোরেজ দামি হলেও এর নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কম। এর আকার ছোট এবং কাজ করে দ্রুত।
অনেকেই অল্প কিছু অর্থ সাশ্রয়ের জন্য প্রি-লোডেড অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর ল্যাপটপ কেনেন না। কিন্তু নিজে থেকে ওএস এবং অন্যান্য সফটওয়্যার ইনস্টল করা কঠিন ও সময় সাপেক্ষ। ল্যাপটপ কেনার সময় আপনি যে অপারেটিং সিস্টেমে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন সেটি ইনস্টল করুন।
যদি বাড়ি বা অফিসের জন্য ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবেন তবে ল্যাপটপের আকার বড় হওয়া ভালো। এতে চোখের সুবিধা হবে এবং কাজের জন্য সুবিধা পাবেন। যদি কোনো প্রেজেন্টেশন দেওয়ার জন্য ল্যাপটপ কিনতে হয় তবে তা হালকা-পাতলা ও ছোট স্ক্রিনের হলে ভালো হয়।
ভালো একটি ল্যাপটপে ইনটেল বা এএমডির মাল্টিকোর সিপিইউ থাকলে ভালো। ৩-৪ টি ইউএসবি পোর্ট এবং ল্যাপটপটি দ্রুতগতির কিনা তা দেখে নেওয়া বাঞ্চনীয়। সাধারণত উচ্চ রেজ্যুলেশনের গেম খেলা, ভিডিও সম্পাদনা এবং গ্রাফিকসের কাজের জন্য উচ্চ গতির ল্যাপটপ কেনা জরুরি। এ জন্য প্রসেসরের ক্লক স্পিড ৩.০ গিগাহার্টজ বা এর বেশি হলে ভালো হয়।
কম্পিউটার এর কিছু পরিচিত এবং জানা অজানা সমস্যা যেভাবে সমাধান করবেন নিজে নিজেই (মেগা টিউন)
পিসির ট্রাবলশুটিংয়ের যেকোনো কাজ শুরু করার আগে প্রথমে যে কাজটি করতে হবে তাহলো পিসি রিস্টার্ট করা, যা হয়তো আমরা অনেক সময় বিবেচনায় আনি না। এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের টেকনিক্যাল সাপোর্ট বিশেষজ্ঞ ম্যাথিও প্যাটরি বলেন, বেশিরভাগ কমপিউটার ব্যবহারকারী সাধারণ সাদামাটা কৌশল প্রয়োগ করে তার পিসির সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দিস লং-স্ট্যান্ডিং ম্যাক্সিম ক্যান ওয়ার্ক ওয়ান্ডার’।
ধীরগতির কমপিউটার ফিক্স করার প্রথম পদক্ষেপ হলো মেশিন ভেরিফাই করে দেখা যে সমস্যার প্রকৃত উৎস কোথায়? ভিডিও সেকেলে হয়ে গেলে এবং ওয়েবসাইট লোড হতে প্রচুর সময় নিলে ধরে নিতে পারেন সমস্যার কারণ আর যাই হোক আপনার কমপিউটারের ত্রুটির জন্য হয়নি। গিক স্কোয়াড (Geek Squad) এজেন্টের ড্রেক মিয়েস্টার (Derek Meister) দাবি করেন, অনেক ব্যবহারকারী ভুল করে ধীরগতির সিস্টেমকে শনাক্ত করেন সমস্যা হিসেবে, যা মূলত কমপিউটারের সমস্যা নয় বরং ব্রডব্যান্ড কানেকশনের সমস্যা। যার কারণে ডাউনলোড হতে দীর্ঘ সময় নেয়। ধীরগতির কানেকশনকে ডায়াগনাস করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন Speedtest.net নামের এক টুল।
হার্ডওয়্যার সংশ্লিষ্ট সমস্যা ডায়াগনাস ও সমাধান করা বেশ জটিল। প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনি উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন ব্যবহার করছেন কী-না, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমপিউটার রিস্টার্ট করবে ইনস্টলেশনের সময়। এরপর সিস্টেম ড্রাইভার আপডেটের জটিল সব কাজ করুন। যেমন গ্রাফিক্স কার্ড, মাদারবোর্ড এবং নেটওয়ার্ক কার্ড ড্রাইভার ইত্যাদি সব।
ওয়েব ব্রাউজার রান না করার পরও যদি পপআপ অ্যাড দেখায়, তাহলে ধরে নেয়া যায় সম্ভবত আপনি অ্যাডওয়্যার ইনস্টল করেছেন। অ্যাডওয়্যার হলো একটি প্রোগ্রাম, যা অনাকাঙিক্ষত বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। যদিও কিছু ক্ষতিকর নয় এমন অ্যাডওয়্যার বিদ্যমান রয়েছে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অ্যাডওয়্যাগুলো তেমন ভালো নয়। অ্যাডওয়্যার থেকে সহজে পরিত্রাণের কোনো উপায়ও নেই।
ব্রাউজার হাইজ্যাকারেরা হলো সবচেয়ে জঘন্য বা বিপজ্জনক ম্যালওয়্যার বিস্তারকারী। এ ধরনের প্রোগ্রাম আপনার ওয়েব ব্রাউজার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং গোপনে আপনার গুগল সার্চ রিডাইরেক্ট করে ও অন্যান্য কোয়েরি ভুয়া পেজে নিয়ে যায়, যার অর্থ হলো পার্সোনাল তথ্য হাতিয়ে নেয় বা আপনার সিস্টেমকে আবার আক্রান্ত করে।
অসম গুণের ওয়্যারলেস কানেকশন আপনাকে হতবিহবল করতে পারে। ওয়্যারলেস সংযোগ কী কমপিউটারের সাথে? রাউটারের সাথে? আপনার আইএসপির সাথে? ইত্যাদি প্রশ্ন বিবেচনায় আনতে হবে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারকে অভিযোগ জানানোর আগে। উইন্ডোজ নেটওয়ার্ক ডায়াগনাস টুল সব সময় আপনার সমস্যা সমাধান করতে নাও পারে।
ধরে নিচ্ছি আপনার প্রিন্টার ড্রাইভার আপ-টু-ডেট এবং পেপার ট্রেতে যথেষ্ট কাগজ যেমন আছে, তেমনই কালি বা টোনারও কাজ চালানোর জন্য পর্যাপ্ত। তারপরও প্রিন্ট হচ্ছে না। এমন অবস্থায় প্রিন্টারকে অফ ও অন করুন। প্রিন্টারকে আনপ্লাগ করে আবার প্লাগ করুন। সিস্টেম ট্রেতে প্রিন্টার আইকনের খোঁজ করুন এবং প্রিন্টারের প্রিন্ট কিউই চেক করুন। এরপর প্রিন্ট কিউইতে ডাবল ক্লিক করুন। প্রিন্ট কিউই প্রতিটি কাজের স্ট্যাটাস যেমন দেখাবে, তেমনই প্রিন্টারের সাধারণ স্ট্যাটাসও দেখাবে।
কখনও কখনও অ্যাটাচমেন্ট ফাইলকে ওপেন করা যায় না। এমন সমস্যার কারণ হলো অ্যাটাচমেন্ট ফাইল ভিউ করার জন্য উপযুক্ত সফটওয়্যার না থাকা। যদি আপনার অ্যাডোবি রিডার বা অন্য পিডিএফ কম্প্যাটিবল প্রোগ্রাম না থাকে, তাহলে আপনি ওই টিপিএস (TPS) রিপোর্ট ওপেন করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে সাধারণত সন্দেহ করা হয় .ঢ়ফভ ফাইলকে। এ জন্য আপনাকে ডাউনলোড করতে হবে ফ্রি পিডিএফ রিডার সফটওয়্যার। যদি সমস্যাটি অন্য ফাইল ফরম্যাটের কারণে হয়ে থাকে, তাহলে অ্যাটাচমেন্ট ফাইল এক্সটেনশন খোঁজ করে দেখুন, যা আপনাকে বলে দেবে কোন ধরনের প্রোগ্রাম আপনার দরকার।
কোনো প্রোগ্রাম পিসিতে কাজ না করলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়ার আগে প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনি যে সফটওয়্যার রান করাতে চেষ্টা করছেন তা অপারেটিং সিস্টেমের সাথে কম্প্যাটিবল কি না। পুরনো সফটওয়্যার উইন্ডোজ ৮-এর ভালোভাবে কাজ নাও করতে পারে। ম্যাক ওএস এক্সের জন্য তৈরি করা অ্যাপ অবশ্যই উইন্ডোজ পিসিতে রান করবে না। একটি ৩২ বিটের প্রোগ্রাম ৬৪ বিট অপারেটিং সিস্টেমে রান করতে পারে। তবে অন্য কোনো ক্ষেত্রে এটি কাজ নাও করাতে পারে।
যদি কানেকটিভিটি সমস্যা থাকে, তাহলে সেরা উপায় হলো Speedtest.net টুল ব্যবহার করা। আপলোড ও ডাউনলোড স্পিড কত তা জানার জন্য স্পিড টেস্ট রান করুন। আদর্শগতভাবে বলা যায়, ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারের বিজ্ঞাপনে যে স্পিডের কথা উল্লেখ করা হয় তার ৫০ শতাংশ হওয়া উচিত। যদি স্পিড সলিড মনে হয়, তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনি অসাবধানবশত কোনো কিছু ডাউনলোড বা আপলোড করছেন না। কিছু টরেন্ট ডাউনলোডিং প্রোগ্রাম ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করে এবং টাস্কবারের পরিবর্তে সিস্টেম ট্রেতে মিনিমাইজ করুন।
পকেটে রাখলেই চার্জ হবে স্মার্টফোন
উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড পাবে যেসকল লুমিয়া এবং মাইক্রোসফট ফোন
- লুমিয়া ৪৩০
- লুমিয়া ৪৩৫
- লুমিয়া ৫৩২
- লুমিয়া ৫৩৫
- লুমিয়া ৫৪০
- লুমিয়া ৬৪০
- লুমিয়া ৬৪০ এক্সএল
- লুমিয়া ৭৩৫
- লুমিয়া ৮৩০
- লুমিয়া ৯৩০
উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড
যা যা ডিসেবল করা দরকার উইন্ডোজ ১০ এ কারণ সহ পর্ব এক
কারণ অটোমেটিক আপডেট চালু থাকলে আপনি জানতেও পারবেন না যে কখন আপডেট ডাউনলোড কমপ্লিট হলো ফলে, আপডেট ইনস্টল হলে আপনার পিসি রিস্টার্ট হবে আর আপনার আনসেভ ডেটা হারানোর ঝুঁকি থাকবে। তাই Disable Automatically Applied Updates
এই টিউন টি করতে আমাকে কেউ রিকোয়েস্ট করেনি তবু আমার মনে হলো,
যে প্রতেকের একটা ব্যক্তিগত বলে জিনিস থাকে আর সেটা কেউই কারোর কাছে প্রকাশ করতে চাইবেনা,
সে মানুষ হোক বা মাইক্রোসফট এর মতো একটি কোম্পানি হোক না কেন এটা জানানো আমার কর্তব্য বলে মনে হল
তাই এই টিউনটি করলাম।
অবশ্যই টিউমেন্ট করবেন আর দয়া করে সবাই টিউমেন্ট করবেন ভালো না লাগলেও।
ব্যক্তিগত মতামত দিবেন [সেটাতো আপনার ব্যক্তিগত ব্যপার দিতেই পারেন,]
ভালো লাগবে আর আমার এই টিউন যদি কারোর খারাপ লেগে থাকে তবে আমি একান্তই দুঃখিত।
আমার কাউকে দুখিত করার কোনো প্রকার উদ্দেশা নেই।
যা যা ডিসেবল করা দরকার উইন্ডোজ ১০ এ কারণ সহ পর্ব দুই
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ এ কি কি Disable করেবেন আর কেনই বা Disable করবেন।
এই টিউন টি করতে আমাকে কেউ রিকোয়েস্ট করেনি তবু আমার মনে হলো,
যে প্রতেকের একটা ব্যক্তিগত বলে জিনিস থাকে আর সেটা কেউই কারোর কাছে প্রকাশ করতে চাইবেনা,
সে মানুষ হোক বা মাইক্রোসফট এর মতো একটি কোম্পানি হোক না কেন।
এটা জানানো আমার কর্তব্য বলে মনে হল তাই এই টিউনটি করলাম।
অবশ্যই সবাই টিউমেন্ট করবেন ভালো না লাগলেও।
ব্যক্তিগত মতামত দিবেন [সেটাতো আপনার ব্যক্তিগত ব্যপার দিতেই পারেন] ভালো লাগবে
আর আমার এই টিউন যদি কারোর খারাপ লেগে থাকে তবে আমি একান্তই দুঃখিত।
আমার কাউকে দুখিত করার কোনো প্রকার উদ্দেশা নেই।
ভালো থাকবেন,ভালো রাখবেন,আর প্রবেলম হলে আমি থুড়ি টেকটিউন তো আছে।